পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এক রকমের স্বভি আছে বাহারাষনের আগে চেতলার ঘরে যেন তাহারা বিশ্বতির অন্ধকার গহবর হইতে মাথা তুলিতে না পারে । এই ষে মনের অন্ধকার বিস্তুতির রাজ্য—ফ্রয়েভ ইহায়ই নাম দিলেন অচেতন । উৎসের যেমন অন্তরের প্রবাহই তার যথার্থ রূপ, বাহিরের ধারা তাহার সেই অন্তঃপ্রবাহের রূপান্তর মাত্র—ফ্রয়েভের মতে মনের প্রকৃত পরিচয় ‘অচেতনে’, ‘চেতনে নহে । - ফ্ৰয়েভ মনোবিজ্ঞানে যুগান্তর জানিলেন। এতদিন মনোবিজ্ঞান শুধু মানুষের চেতনজগৎ লইয়াই ব্যস্ত ছিল, জ্ঞানের আসরে তার স্থান ছিল দর্শনের পরিষদরূপে, তাঙ্কায় পশ্চাতে। এইবার যেন নিজের আসন নিজেই প্রতিষ্ঠা করিবার প্রয়াস পাইতে লাগিল—দর্শনের মুখাপেক্ষী হইতে সে তখন নারাজ। এই শতাব্দীতে তাহার ভ্ৰষ্ঠ পরিণতি আরম্ভ হইল । যে মানুষের মনকে এতদিন খোলের ক্ষেত্র বলিয়া মনে করা হইত, এখন তাহার খোলের পশ্চাতে নিয়মের স্বত্র দেখা দিতে লাগিল । ক্ষেপ্ৰশ্নজাল ক্যাপামির নেশায় পাওয়া মানবমনের লীলা বলি উপেক্ষিত হইভ, বৈজ্ঞানিকের দেখাইতেছেন যে, তাহা অস্তৃপ্ত অচেতন', আপনার নিয়মে নিয়ন্ত্রিত হইয় তাহা যেখানে জামাজের পিতা ও পিতামহেরা বিস্মিত ও ভীত नरर, चायनब्र ऋनद्र cणानन उशत्र उांशत्र खग्र । याननिक ৰাখি ও বিকৃতি ধাচার কারণ চিকিৎসকেরা খুজিয়া পাইডেন ন, ফ্ৰয়েভ সেখানে প্রথম পথ দেখাইলেন। বহির্জগতকে अन चरूिक्थ कब्र महेa. कन अक्रि6a অগ্রগতি সহজ হইয়া উঠিল । পরিণত বিজ্ঞানের ষে অবস্থা হয় মনোবিজ্ঞানের বেলায়ও তাঁহাই অনিবাধ্য হইয়া উঠিল। নানাদিক দিয়া মাকুষের কৰ্ম্মক্ষেত্রে এই বিজ্ঞানের নব আবিষ্কৃত তথ্যের প্রয়োগ আরম্ভ হইল। জ্ঞান-পথিক যাহার, অভিনবের মত্ত উৎসাহে সহজ পথ হইতে অনেকে ভ্ৰষ্ট হইলেন । সাবধানী জ্ঞান-গৃহস্বেরা এই বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিকদের উপর খড়গহস্ত হইয়া উঠিলেন। যেহেতু সত্যগুলি উহাদের সংস্কার-অবসর মনের উপর কঠিন আঘাত করিল, র্তাহার ভাবিলেন নীতি ও ধর্শ্বের ধামা দিয়া এই আগুনকে তাহারা চাপা দিবেন। পাশ্চাত্য সমাজে ও ধৰ্ম্মে এই দেটিানায় বিপ্লব বাধিয়া গেল। লাভ ক্ষতির হিসাব-নিকাশের এখনও হয়ত সময় হয় নাই । চিকিৎসাবিজ্ঞানে বৈজ্ঞানিকগণ যেমন নূতন পথ দেখাইলেন শিক্ষাক্ষেত্রে তাহারা চির-অবজ্ঞাত সহজ পথটিকে নির্দেশ করিয়া বলিলেন --“এই পথ " যে-শিক্ষার গৰ্ব্ব সভ্যসমাজ করিয়া আলিতেছে, দেখা গেলে তাহাতে মানুষের মনের বিকাশ অপেক্ষ বিকৃতি হইয়াছে অধিক । শিক্ষার নিকেতনগুলি তাহাজের কারখানা পদ্ধতিতে যেসব মানুষ তৈয়ার করিতেছে, তাহদের অনেকেরই জীব-প্রকৃতি নষ্ট হইয়৷ গিয়াছে। তাহাদের বাহিরের পালিশ নয়নশোক্তন হইলেও হইতে পারে, কিন্তু তাহদের অন্তরের সঞ্জীবনী উৎস একেবারে শুকাইয়া যায় । কোমল শিশুচিত্ত শিক্ষার শাসনে ক্রমাগত পীড়িত হয়-কেল্লাহ-বা পলাইয়া রক্ষা পায়, কেহ-ব। এই গুরুভাবের চাপে ভাঙিয়া পড়ে ! অথচ এই যে সহজ বিকাশের আদর্শ ইহা বাংলা দেশে নূতন আমদানি হইয়াছে একথা মানিতে পারা যায় না। বিগত চল্লিশ বৎসর ধরিয়া রবীন্দ্রনাথ বার বার এই পথ নির্দেশ করিয়াছেন । নির্দেশ করিয়াই তিনি ক্ষান্ত হন নাই, তাহার চেষ্টা, কৰ্ম্মক্ষেত্রেও প্রকাশ পাইয়াছে । তিনি ষে कृबना। बद्रक ॐशब्र श्छिा ७ छाय्वब बिकन हैन ভারতের এবং বালাৱ বাউলদের ভাবধারার ক্ষম হাই সম্ভব।