পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐযতীজমোহন সিংহ కాజ్డా జఆ নীহারিকার কথা 8 ইরূপে প্রায় দুই মাস অতীত হইল। এখন আমার सिक्की, नश्ल श्रेबाप्रु। তবে শঙ্কর এখনও আমাকে সঙ্গে গ্নি স্থলে লইয়া যায়, কোন কোন দিন আমাদের বাড়িতেও দলে, কিন্তু প্রায় প্রতিদিনই ট্রামে উঠিবার সময়ে ফুটপাথে iহাৰে দেখিতে পাই। ফিরিবার বেল প্রায় প্রতিদিনই আমি কল্প জালি। হেডমিষ্ট্রেস মিস কাঞ্জিলালের খিটখিটে স্বভাব ইক্ষপই আছে, তবে আমি পূৰ্ব্ব হইতে অনেকটা সহনশীল ইয়াছি বলিয়া কোন রকমে কাজ চালাইতেছি। একদিন সকালে সাড়ে নয়টার সময় আহারাদি শেষ করিয়া श् জাসিয়া উপস্থিত হইল। আমি তাহাকে দেখিয়া tাশ্চৰ্য্য হুইয়া বলিলাম, “কিশোরবাবু যে ! আপনি আজ করে এলেন ? আমি হিসাব করে দেখেছিলুম আর দিন পরে আপনার খালাস হওয়ার কথা ছিল । আমরা

  • লৱে সকলে মিলে জেলখানার গেট পর্যন্ত গিয়ে

নিকে অভিনন্ন করে আনৰ এরূপ ঠিক ছিল।” লের মাল পাওয়ার জন্তে আমার আরও দুই দিন জেলে আমি লক্ষ্য করিলাম, কিশোর জামাকে এই প্রথম “তুৰি” মঞ্জি সম্বোধন করিল। ইহা বোধ হয় সেই জেলে * নি আমার মালদানের ফল। আমি মনে মনে একটু খৰি। পরে বলিলা,“ন, তা হৰে কেন? আমরা : किक्रस्त कवर्ड रिजअच् प्रगै सि। ७ अगेन বাঞ্চঞ্জে জোরা আর দেখে স্থা, এসেছেন।” - * ..." . . . -- 음 سین . *

  • पन करणtनr******

জন্ত শঙ্কর জাসিয়া উপস্থিত হইল। কিশোরকে দেখিয়া শঙ্কর আনন্দের আতিশষ্যে তাহাকে বক্ষে চাপিয়া ধরিল। । আমি ঘড়ির দিকে তাকাইয়া বলিলাম, “কিশোরবাৰু, আপনি শুনে আশ্চর্ঘ্য হবেন, আমি একটা চাকরি নিয়েছি। ভবানীপুরে একটা মেয়েদের স্কুলে টীচারি । শঙ্কর-দ৷ জামাকে প্রত্যহ সঙ্গে করে নিয়ে যান। আমার হেড মিষ্ট্রেস ভয়ানক দুর্দান্ত লোক, পাচ মিনিট দেরি হ'লে জার রক্ষা থাকে না। স্বতরাং আমি এখন আর দেরি করতে পারছিনে। আপনি বস্থান, দাদার সঙ্গে দেখা করুন। আর সন্ধ্যের পর আসবেন, তখন সব খবর শোনা যাবে। রাত্রে এখানেই খাবেন । বুঝলেন ত? শঙ্কর-জা চলুন তবে, আর দেরি করা যায় না। আপনাদের দুই বন্ধুর বিশ্রজ্ঞালাপের বিস্তর অবসর পাৰেন ।” এই বলিয়া আমি বাহির হইয়া পড়িলাম। শঙ্কর আমার পিছনে পিছনে বাহির হইল। আমার কথা শুনিয়া কিশোর হতভভের মত বসিয়া রহিল। আমি প্রমীলাকে তাহার. কাছে বসিয়া আলাপ করিতে ইজিত করিলাম। - . সন্ধ্যার পর সাতটার সময় কিশোর আসিল । আমি তাকে : ও দাদাকে খাইতে দিলাম, প্রমীলা তাহায়ের কাছে বুলিয়া খাওয়াইতে লাগিল। তাহদের খাওয়া শেষ হইলে আৰি বসিয়া পান খাইতে লাগিল ও নানা গল্প করিতে লাগিল। আমার খাওয়া শেষ হইলে আমি সেখানে বইতেই দাউটা গেল, আমি সেখানে বসিলাম। ঘরের দরজা খোলা রঙ্গিয় আমি কিশোরকে আর একটা পান দিয়া জিজ্ঞাপ করিলাষ —“জেলখানায় কেক্ষ ছিলেন, কিশোরবাৰু?” । কিশোয় পান খাইতে খাইতে খলিল, “জ্ঞানই ছিঙ্গঃ