পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ গোখলে বালিক+বিদ্যালয় ૩૧ হইতেও বিদ্যালয়ের স্বাতন্ত্রোর অনুপাতে ইহার বৈশিষ্ট্য রক্ষিত হইয়াছে। সাধারণতঃ কোন বোর্ডি গৃহের কথা বলিলে বালিকাদের মনে একটা আতঙ্কের ভাব আসিয়া উপস্থিত হয়। কিন্তু কি-বা স্কুলে কি-বা বোডিঙে গোখলে বিদ্যালয়ের ছেলে-মেয়েদের 'পাটি বালিকাদিগের দিকে তাকাইলে তাহাদের মূপে একটা প্রসন্নতাব্যঞ্জক চিহ্ন স্পষ্ট লক্ষিত হয় । এখানকার প্রত্যেক বালিকাকে তাহার স্ব স্ব প্রয়োজনীয় কাৰ্য্য করিতে শিক্ষ দিয়া স্বাবলম্বন শিক্ষা দেওয়া হইয় থাকে। পরন্তু পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যরক্ষার সাধারণ নিয়মাবলীর প্রতি সৰ্ব্বদ বালিকাদের মনোযোগ আরুষ্ট করা হয় । বলা বাহুল্য, কিন্তু বলা প্রয়োজন যে, দেশের অবস্থা এবং অভিভাবকদিগের রুচির প্রতি লক্ষ্য রাখিয়া যাহাতে বালিকার । সাধারণ সমস্ত পরীক্ষা দিতে পারে, তাহার উত্তম বন্দোবস্ত গোখলে বিদ্যালয়ে আছে। প্রতিবৎসর এখান হইতে বালিকার কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিক ও আই-এ এবং কেজি বিশ্ববিদ্যালয়ের জুনিয়ার ও সিনিয়ার পরীক্ষা দিয়া থাকে। এস্থলে বলা যাইতে পারে যে, ভারতবর্ষের মধ্যে অন্য কোনও দেশীয় বালিকাবিদ্যালয় এ পর্য্যস্ত কেজি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তভূক্ত হইবার হযোগ পায় নাই। আজকাল স্বায়ত্ত-শাসনের যুগ। এই স্বায়ত্ত-শাসন . ব্যক্তিগত, সমাজগত, জাতিগত বা যেকোন প্রকারেরই ইউক না কেন ইহাতে १थहे भत्रन নিহিত আছে। গোখলে ছেলেমেয়েরা থেলা করিতেছে - বিদ্যালয়ে বালিকাদিগকে এই স্বাক্ষত্ত-শাসন শিক্ষা দিবার প্রভূত সুযোগ দেওয়া হইয়াছে ; তন্মধ্যে তাঁহাদের প্রতিষ্ঠিত বাস্কেট বঙ্গ “হিতসাধন সমিতি” বিশেষভাবে উল্লেখধোগ্য । দৈবঘ্নবিপাকে যাহারা দরিত্র হইয়া জন্মগ্রহণ করিয়াছে, তাহদের প্রতি যে