পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পোষ घाफ़ किब्रिट्न थोक बांग्र । बिब्रख् शब cन भूर्भ ফিরিয়ে নিতেই চোখাচোথি হয়ে গেল একটি তরুণীর সঙ্গে । খোলা দরজার সামনে বারানার উপর দাড়িয়ে কয়েকটি মেয়ে গল্প করছিল। তার মধ্যে একটি যে তার দিকে লক্ষ্য করছিল অজিত এতক্ষণ তা জানতে পারে নি। হঠাৎ দৃষ্টি মিলিত হওয়ায় সে একটু বিত্রত ভাবেই অন্যদিকে চোখ ফিরিয়ে নিলে, কিন্তু বেশীক্ষণ সে অবস্থায় থাকতে পারলে না। ভারি কৌতুহল হ’ল। মেয়েটি তার দিকে এখনও চেয়ে আছে কি-না দেখবার জন্তে অজিত আবার ঘাড় ফেরালে । ই, এখনও এইদিকেই চেয়ে আছে বটে। এবার অজিত চট করে চোখ ফিরিয়ে নিলে না ; লক্ষ্য করে দেখতে লাগল মেয়েটির সৌন্দৰ্য্য। তরুণী একটু ফিক · ক’রে হেসে অন্যদিকে চাইলে । আমনি অজিতের কান পৰ্য্যস্ত লাল হয়ে উঠলে । হঠাৎ সে অত্যন্ত ব্যস্ত হয়ে পড়ল। একবার আসনের উপর সোজা খাড়া হয়ে উঠে পরক্ষণেই আবার নীচু হয়ে বঁ হাতের উপর গালটা রেখে নূতন ভঙ্গীতে বস্ল ; ডান হাতটা চুলের উপর দু-বার বুলিয়ে নিলে, কাপড়ের সেলাইট পাঞ্জাবীর নীচে ঠিক ঢাকা আছে কি-না অতি সন্তপণে সেটা পরীক্ষা করলে, তার পর পকেট থেকে রুমাল বার করে মুখটা মুছতে মুছতে আবার সোজা হয়ে উঠে বসে তরুণীর উদ্দেশে চোখ তুললে। কিন্তু ব্যর্থ হ’ল তার সব আয়োজন, মেয়েটি ইতিমধ্যেই ভিতরে চলে গিয়েছে। এমন সময় খাবার ডাক পড়াতে সকলে উঠে পড়ল। অজিতের তখন খাবার আগ্রহ নেই, কিন্তু বন্ধুর পীড়াপীড়িতে বাধ্য হয়েই সকলকার সঙ্গে গিয়ে বসল। খাওয়ার আয়োজন হয়েছে প্রচুর, খাচ্ছেও সকলে খুব পরিতৃপ্তির সঙ্গে ; শুধু অজিত মাঝে মাঝে অন্তমনস্ক ইমে পড়ছে । পাশের ঘর থেকে মধ্যে মধ্যে নারীকণ্ঠের আওয়াজ ও স্বস্তু হালির শব্দ আসছে। অজিত ভাবছে, কে জানে হয়ত সেই নীলাম্বর ভরণীটিও ওদের মধ্যে আছে । আচ্ছ, ওযে তখন ওর দিকে চেয়ে অক্ষন করে হাসলে ওটা কি প্রীতির হাসি না ৰিজপেয় ? বিষ্কপের কেমন করে হবে, আর ত একটা কারণ থাকা চাই -জতদূর থেকে সে যে জয় কাপড়ের সেলাইট দেখে ফেলেছে তাও ত মনে হয় না । দুৱ ছাই ! ওপৰ কথা নিয়ে সে আর মাথা ঘামাবেশ। ८... हाउ cगीरे उत्क गक क्र,ि श्वउ अब কোনো পরিচিত লোকের উদেশেই হেসেছিল-সে বুঝতে পারেনি । - খাওয়া শেষ হতে অজিত বারান্দায় এসে দাড়াতেই দেখতে পেলে বাইরের ঘরে সেই মেয়েটিই তার বন্ধুর সঙ্গে দাড়িয়ে কথা বলছে। সে তাড়াতাড়ি সেখানে যাবার জন্তে জুতাটা পায়ে দিতে গিয়েই একেবারে আশ্চৰ্যা হয়ে গেল। তাই ত, জুতাজোড়া ত এইখানেই ছিল, এর মধ্যে গেল কোথায় । . . . এদিক-ওদিক চারদিক খুজেও যখন দেখতে পেলে না, তখন অজিত দস্তুরমত চিস্তিত হয়ে উঠলো। - জুতাজোড়া ত চুরিই গেল দেখছি। এখন এই রাত্রে. খালি-পায়ে বাড়ি ফিরতে হলেই ত মুন্ধিল—চষ্ট করে তার মাথায় একটা ফন্দি এসে গেল, আচ্ছ। এখানে আরও ত অনেকগুলা জুতা পড়ে রয়েছে, এরই মধ্যে থেকে একজোড়া যদি পে পায়ে দিয়ে বেরিয়ে পড়ে তবে কে আর জানতে পারবে। কাজটা ভাল হবে না, সন্দেহ নেই, কিন্তু এ ছাড়া জার উপায়ই বাকি। খালি-পায়ে এত লোকের সামনে দিয়ে, বিশেষ করে এই মেয়েটির সামনে দিয়ে, সে যাবে কেমন করে। লুীর উপর নেৰ'টাইপর এক মাত্রাজী ভালোককে দেখে সে একবার অত্যন্ত হেসেছিল, তার চেহারাটা চোখের সামনে ভেসে উঠল। না, খালি-পায়ে সঙের মত লে কিছুতেই যেতে পারবে না, কিন্তু এদিকে আর অপেক্ষা করা চলে না, এখনই কেউ এসে পড়তে পারে । - একটু অন্ধকারের দিকে এগিয়ে অজিত একজোড় জুতার মধ্যে পা ঢুকিয়ে দিলে—ই, ঠিক ফিট করেছে বটে। তাড়াতাড়ি বাইরে এল। দরজার কাছে বন্ধু জিজ্ঞাসা করলে, কি হে চললে না-কি। -शा आहे, जब ब्राउ कब्रव न-दvण भूष न ड्रगई অজিত হন হন করে এগিয়ে চলল—তরশীটির দিকে একবার তাকিয়েও দেখলে না। একেবারে বড় রাস্তায় পড়ে অজিত নিঃশ্বাস ফেলে বাচল। কপালের খানটা হাত দিয়ে মুছে নিলে-বুকের মধ্যে তার তখনও টিপ চিপ করছে। কি কাওটাই ঘটে গেল*

A