পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VE @bo ऋाक बितििब ऋश । चक्नत्र ८...' चबिउ ७थन ब्रि श्रा ভাবতে লাগল, কাজটা সে খুব সহজেই শেষ করেছে এবং খরাও পড়েনি, কিন্তু আই ৰ’লে ওতে বিপদের আশঙ্কাও কম ছিল না। যদি ধরা পড়ত, কি লজ্জা,কি লাঞ্ছনার ব্যাপারই না হত,-ও, সে কথা ভাবতে গেলেও শরীর কেঁপে ওঠে। আচ্ছ, ধরী না-হয় সে পড়েইনি, কিন্তু মুহূর্তের উত্তেজনায় সে যে অপকৰ্ণ করে ফেলেছে সেটা কি একান্তই লজ্জাকর নয় ? ধীরে ধীরে অনুশোচনী এসে অজিতের সারা অন্তর ভরে গেল। তখন নিজের কাছে নিজের লজ্জা ঢাকৃতে সে একটা কিছু করবার জন্তে অধীর হয়ে উঠল। কিন্তু করবারই বা আছে কি, প্রায়শ্চিত্ত ?—ই্য, উপযুক্ত প্রায়শ্চিত্ত فيه تم # 1 : 韶°1 . . SSD BO হয়, যদি সে এখনই বন্ধুর বাড়ি ফিরে গিয়ে সৰ কথা খুলে বলে তার মারফৎ জুতাজোড়া ফেরত দেয়। কিন্তু তার যদি এতই মনের জোর থাকবে তাহলে সামান্ত কারণে সে অত বড় একটা অপরাধ করে ফেলবে কেন । অজিত নিজের পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখলে । নৃতলও নম্ন-অতি সাধারণ পুরাণে একজোড়া জুতা, এরই জন্তে তার প্রথম পাপাচরণ। ও কি !-জুতার উপরে একটা তালি নজরে পড়ায় সে চম্কে উঠল। তাড়াতাড়ি ষ্ট্রেট হয়ে পরীক্ষা করে দেখলে,—ৰুি সৰ্ব্বনাশ, এ যে তার নিজেরই জুতা । অপরের মনে ক’রে অজিত তার নিজেরই জুতাজোড় চুরি করে এনেছে ।

আমাদের অর্থসমস্যা ও কলকারখানা ঐবিজয়কান্ত রায়চৌধুরী, এম-এ মামুব সত্যের সন্ধান ও অনুশীলন করিতে করিতে শক্তির দেখা পাইয়াছে। বাষ্পীয় শক্তি (steam power) ও বৈদ্যুতিক শক্তি (electric power ) তাহার বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে ইতিপূর্বেই ধরা দিয়াছে এবং ক্রমে অণু পরমাণুর ( electron proton ) www ft fs grę won Rf-fer তাহার দৃষ্টির সম্মুখে ভালিতেছে। এই সকল শক্তির পরিচয় পাইরা বুদ্ধি ও প্রতিভা খাটাইয়া মানুষ নান কলকারখানা আবিষ্কার করিয়া শক্তিকে নিজের কাজে লাগাইয়াছে । উদ্দেশু—ইহার স্বারা মানবসমাজের স্বর্থস্বাচ্ছল্য ও সম্পদ বৃদ্ধি হইবে। ইহাতে মানুষের কঠিন কান্ত্রিক প্রমের লাঘব হইবে এবং অল্প সময়ের মধ্যে বহুগুণ প্রয়োজনীয় ফ্রব্য উৎপন্ন হইবে। . বাস্তবিকই কলকারখানার বিপুল বিরাট ও গ্রি কাজ দেখিয়া আজকাল আশ্চর্য হইতে হইতেছে। রেল জাহাজ মোটর এরোপ্লেন বেতার মানবসমাজের গতি কি দ্রুত ফিরাইড়েছে! কাপড়ের কল লোহার কারখানা তেলকল করিজেছ4.করার খনি, পেট্রোল ও জৈলের খনিতে সাহায্যে বেশী উৎপাদনের উপায় হইতেছে। এত আবিষ্কার এত সুবিধা যখন মানুষের জায়ত্তের মধ্যে তখন মানুষের এত দুঃখ কেন ? মামুষের স্বখে স্বচ্ছন্দে বাস করিবার যখন এত ব্যবস্থা হইতেছে তখন এত দুঃখ, দারুণ অর্থসমস্যা ও শ্রেণীবিরোধ কেন মানুষের জীবন দুৰ্ব্বহু করিয়া তুলিতেছে ? আমাদের দেশের কথা না-হয় ছাড়িয়াই দিলাম, জগতের যে-সব দেশে কলকারখানার বিপুল প্রতিষ্ঠা সেখানেও কি হাহাকার! জগতের আকাশ-বাতাস যখন লক্ষ লক্ষ লোকের ছৰ্দশায় ক্রদনে ধ্বনিত, তখন আমাদের ভাল করিয়া বুঝা ও ভাবা দরকার এই মহান কল্যাণের ক্ষেত্রে কি করি এত অমঙ্গলের উদ্ভব। ইহার কারণ খুজিতে গিয়া প্রথমেই চোখে পড়ে যে, কলের সাহায্যে. যেমন অল্পসংখ্যক লোকের দ্বারা লক্ষ লক্ষ লোকের কাজ করা সম্ভব হইয়াছে, সেই সঙ্গে সেই লক্ষ লক্ষ লোক তাহদের এতদিনের অবলম্বন হারাইয়া বেকার হুইয়া পড়িতেছে। যেমন একটা কাপড়ের ফলে ७भक अफ टैङिब्र चाब्रों मण शछांब्र ऊँीडिग्न कांच श्रख्रश् ॥ ইহাতে কাপড় সস্ত হইতেছে এবং পূর্বাপেক্ষা বহুগুণ কাপড় ऐ५rgछब्र छैनॉब्र श्ञाrइ ; किछ नष्ठ शबॉब्र मघ्र श्रृंठ उँछिब्रः