পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

("My Life and Work’ or “To-day and To-morrow' ) তিনি কিরূপে ইহার সমাধান করিয়াছেন, कि मैौष्ठि e निऋध छजिब्रां जकरलब्रहे श्थंचांव्हरमाद्भ ব্যবস্থা করির বিরাট কারখানা গড়িয়া তুলিয়াছেন তাহা দেখাইয়াছেন। র্তাহার কারখানায় নাকি কেহই জয়ী নাই, নিজ নিজ কৰ্ম্মশক্তি ও বুদ্ধি খাটাইয়া প্রমিক, কর্মচারী প্রভৃতি সকলেই পরিমিত পরিশ্রমে স্বাস্থ্যকর আবহাওয়ার মধ্যে থাকিয়া অন্ত সকল জায়গার অপেক্ষা এখানে বেশ ভাল বেতন ও বোনাস বা লাভের অংশ পাইতেছে । তাহার কারখানায় কখনও ধৰ্ম্মঘট হয় না, সকলেই বুঝিতে পারে যে কারখানায় তাহাঁদেরও কল্যাণ হইতেছে এবং উৎপন্ন জিনিষের দামও ব্যবস্থার গুণে যতদূর সম্ভব কম করিতে পায়ায় সাধারণের এই কারখানার স্ববিধা ভোগের স্বযোগ ঘটিাছে । তাহারই বই পড়িয়া এবং তাহার কাজ দেখিয়া মনে হয় তিনি কলকারখানার ভিতরের সত্য এবং কল্যাণের দিক উদার দৃষ্টিতে ধরিতে ও বুঝিতে পারিয়াছেন। তাহার forts & To-day and Tomorrow’ ore so on সঙ্কলন করিয়া দিলাম — যদি অন্ততঃ জগতের প্রত্যেক লোকের যোগ্যতা অনুসারে ভালভাবে খাওয়া-পরার ও বাসের ব্যবস্থা না করিয়া দেওয়া হয় তবে মানুষের এই সভ্যতার কোনো অর্থই হয় না। এইটুকু না করিয়া তুলিতে পারিলে মানব সভ্যতা ব্যর্থ বলিতে হইবে। মনীষী দার্শনিক নীচুলের মত এই লক্ষ্মীর বরপুত্রের দুটির আগে জগতের দারিদ্র্য অতি কুৎসিত আকারেই দেখা দিয়াছে,-দারিদ্র্য র্তাহাকে বোনা দিয়াছে।--জগৎ দারিদ্র্যের কাছে হার মানিয়াছে। “কখনও এমন করিয়া হার মানিয়াছে বে দারিত্র্যকেই গুণ বলিয়া স্বীকার করিয়াছে।” ভিক্ষ, দান প্রভৃতির দ্বারা অক্ষম ও দরিজের প্রকৃত হিত হয় না, যে হিতচেষ্টা তাহাকে সক্ষম করিয়া তুলিয়া নিজের পায়ে দাড়াইয়া উপার্জনের উপায় করিয়া দেয় না छांश ठांशत्र च- | আজ আমরা সবে বুৰিতে আরম্ভ করিয়াছি যে, কে , कजकांग्रथनीयकृ*ब्रॉथक्न७ जूक्रिड भारब्रन नाई c९, কলকারখানার অন্তরের সত্য হইতেছে সমস্ত মানবসমাজের কল্যাণ, এবং কলকারখানাকে ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করা ভুল। যে মানুষ কল ক্রয় করে কিংবা চালায়, कण उशब সম্পত্তি নহে ; ইহা সৰ্ব্বসাধারণের । আমরা যাহাকে কলকারখানার যুগ বলি তাহা আসলে হইতেছে শক্তির যুগ ; এই শক্তিকে আয়ত্ত করিয়া মাছুষ তাহার পারিপার্থিক অবস্থাকে জয় করিয়াছে এবং ইহারই কল্যাণে উৎপাদন অনেক বেশী এবং সস্তা করিয়া জগতের সকলেরই সম্পদভোগ ও স্বর্থ-স্বাচ্ছন্দ্যের স্ববিধা হইবে। কঠোর কাম্বিক শ্রমের গুরুভার হইতে মুক্ত করিয়া মাছুষের আধ্যাত্মিক ও মানসিক প্রতিভা বিকাশের সুযোগ ও অবসর দিবে—মানুষ তাহার অন্তর-রাজ্যের বিশাল সম্ভাবনীয়তাকে ফুটাইয়া তুলিতে পারিবে । কারখানার কৰ্ত্তারা আজও ইহা ধরিতে পারেন নাই যে, কলকারখানা জগতে এক নূতন কল্যাণের যুগ আনিবে, ইহাকে তাহারা নিজের হীন স্বার্থ প্রচেষ্টায় লাগাইতে গিয়া এই দারুণ বৈষম্য স্বষ্টি করিয়া তুলিয়াছেন। কলকারখানা প্রকৃত পরিমাণে ধন বুদ্ধিই করিয়াছে ; কিন্তু ধন বিভাগের দোষে প্রথমত ইহা ধনীর ধন বাড়াইয়া দরিত্রের দারিন্দ্ৰাই বাড়াইয়া দিল। কারখানার মালিকরা বুঝিতে পারেন নাই ষে কারখানা পৃথিবীকে নূতন রূপ দান করিবে । জাতিবিরোধ এবং যুদ্ধও এই বৈষম্য ও দারিদ্র্যের ফল। যতদিন সাধারণ লোক দারিত্র্যে কষ্ট পাইবে এবং মানুষ ঠিকভাবে চিন্তা করিতেন। শিখিবে-জগতে এই যুদ্ধের ধ্বংসলীলাও চলিবে। যুদ্ধ জগতকে রিক্ত করে মাত্র, কোন বিত্ত দান করে না। বুদ্ধ দারিত্র্যের, বিশেষতঃ চিন্তার দারিত্রের, ফল । কলকারখানার মালিককে কলকারখানাকে সাধারণের কল্যাণের ক্ষেত্ররূপেই দেখিতে শিখিতে হইবে, যতদূর । সম্ভব সস্তায় ভাল উপযোগী জিনিষ উৎপরের দিকে দৃষ্ট রাখিতে হইবে ( to corá “service motive” বলেন ), জার বাহাজের সাহায্যে কল চালাইয়া কলের লাভ ও উৎপাদন হুইবে তাহাদিগকেও অংশীদার মত মনে করিতে ',-वृष्टिखं श्रेष्य अशनि चष ७ मङ्गधानाङ्ग कवि छैक७ दूकि फेख्रा विनिच्च अिहे जाउ क्षे अझ इफाद