পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দয়া কর স্ত্রীপ্রভাতমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় ধূসর ধূলির তলে ঘৃষ্টতার হল অবসান,—দারুণ আঘাতে বারংবার টুটিল না প্রাচীরের একখানি কঠিন পাষাণ–একটি কারার গোঁহার। ক্লাস্তদেহ ব্যর্থশ্রমে, দিনান্তে সাম্বন নাহি মনে, ক্ষীণশক্তি হ’ল ক্ষীণতর । আজি নিঃসহায় ডাকে উন্ধে চাহি কাতর ক্রদনে, “দয়া কর, তুমি দয়া কর।” অন্তরে বাহিরে দৈন্ত, অস্তরে বাহিরে হানাহানি, হীনতার বিষবাষ্পরাশি ! মাতৃমাংস ল’য়ে করে নিলজি নিৰ্ম্মম টানাটানি প্রেতভূমে প্রভুত্বপ্রয়াসী। নগরীর ধূলি ধূম্ৰে মিলিছে পল্লীর পৰিলত, অন্ধ রাত্রি পূতিগন্ধে ভরা ! মামুষের চিত্ত তাই উদ্ধশ্বাপে মাগি সহায়তা দেবলোকে হ’ল স্বয়ংবরা । ষে যৌবন জেগেছিল একদিন উদাম উল্লাসে বাধার পর্বত দীর্ণ করি,— ছুটেছিল শতস্রোষ্ঠে আকুল উচ্ছল কলোচ্ছ্বাসে মরুভূমি তুলিতে উৰ্ব্বরি,— মধ্যদিনে শাম্ভ হ’ল ক্রমে তপ্ত বালুর বেলায়—শত কণ্ঠে তার কলধ্বনি ; সন্ধ্যালোকে শান্ত চোখে উর্ভপানে আজিকে সে চায়, বৈরী তার সমস্ত ধরণী । বৈরী তার দশ দিক, বৈরী তার আপনার দেহ, বৈরী তার আশাহত মন তাই খোজে দীননেত্রে সে স্বদূর নক্ষত্রের স্নেহ ; কেহ যবে রহে না জাপন, সন্ধ্যাগমে ভঙ্গ দেয় প্রভাতের সঙ্গী ছিল যারা,—বিশ্ব যবে দিতে চায় ফাকি, অঙ্গ যবে গুণ হয়, কণ্ঠ যবে হয় বাক্যহারা, তখন আকাশে চাহে ষ্ট্রাখি । জাছ কি আছ কি তুমি, হে বন্ধু,—হে নিখিল-নির্ভর ? দেখিছ কি কী নিষ্ঠুর দাহ জলিতেছে লোভেদ্বেযে মানুষেরে করিতে জর্জর ? কি বীভৎস মৃত্যুর প্রবাহ অবাধে চলেছে বহি । ছদ্মবেশী কোন আত্মঘাত সংক্ৰমিছে ধরণীর বুকে । তুমি তাই জাখি মেলে দেখিতেচ্ছ শুধু বিশ্বনাথ ? হাসিতেচ্ছ অলস কৌতুকে ? সক্ষমের স্বার্থ স্ফীত অক্ষমের বক্ষেরিক্তপানে,-কে করিবে তার পথরোধ ? জাজ্ব জৰিখালী ভীক্ষ হান্তমূখ দাস্তে অপমানে,-কে তাহারে দিবে শুভবোধ ? তুমি যদি নাছি রাখ–তুমি যদি নাহি কর দয়া—সব দায় কর অস্বীকার কে স্কুচাৰে অমান্থৰ মাছুষের মানবশ্বগয়া, ছলেবলে আত্মীয়শিকার ? দয়া কর, দয়া কর, হে পিতা—এ মূঢ় পুত্ৰগণে, শান্ত হোক তোমার জ্ঞকুটি । প্রভাতের পদ্মসম উার আলোর আলিজনে বিকশি উঠুক বিশ্ব ফুট। রাত্রিয় ছম্বপ্ন বড় মিশে আৰু ৰাখার অতীড়ে। হে কবি, নূতন আন ধর, BBB DDBBS BB BB BBBB BBBS DDDDS DD DD DS S