পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ম, তই কেন,তাহদের কবিৰপূৰ্ণ নাম হোক। মাত প্রায় সব কাজের বার, আৰু ছেলেরা খাইতে বলিলে কোনো স্বতে কাছে জালিয় বসেন। মাঝে মাঝে ছেলেদের বিবাহের কথা পাড়িতেও চেষ্টা করেন, তাহার কানেই নেয় না। শিশির ক্ষেরকম স্ত্রী চায়, তাঁহা সামান্ত কেরানীর ভাগ্যে জুটিবে কেন ? আর মিহিরের হৃদয়ে আজকাল এমন অসম্ভব ভীড় ষে তাহার ভিতর আবার একটা স্ত্রীর জায়গা হওয়াই कैन । শিশির বলিল, “আহা, চট কেন ? কি এত দেখতে হয় আমাদের ? সারাদিন ত আমার বাইরেই কাটে, জায় তোমার ছোট ছেলে ত পারলে রাত্রেও বাড়ি আসে না । ভারি ত সংসার, তার আবার দেখা । নিতান্ত না পার, তোমার ঐ গদাইলন্ধর ঝিমেয় মত আর একটি রেখে নাও, তা হলেই চলবে ।” ম৷ বলিলেন, “জাহ, ঝি রাখলেই সব কাজ হয় নাকি ? জার ঝি রাখতে পয়সা লাগে না ?” শিশির বলিল, “ঝিয়ে পয়সা লাগে, জার ৰেীয়ে বুঝি পয়সা লাগে না ? তাতে ত তোমার খুব উৎসাহ । সে বুঝি খাবে-জাৰে না?” মা বলিলেন, “ষা যা, খালি জ্যাঠামী শিখেছেন ছেলে । বে আসবে জমনি শুধু হাতে নাকি ] তার পর অবস্থারও ত তোয় উন্নতি হবে ।" । . শিশির খলিল, “তার ঠিক কি ? উন্নতি হতে পারে, জবনতিও হতে পারে। যা দিনকাল ” কি বাজারের ক্টোচক হাতে ফিরিয়া জাসিতেছে দেখিয়া শিশির তাড়াতাড়ি উঠা পড়িল। স্ত্রীলোকের এত ফুৎসিত চেহারা লোস করিতে পারিত না । তাহার কবিচিত্ত যেন একেবারে হাহাকার করিখা উঠিত। - : উপরে গিয়া দেখিল, ঘরঘোর বেশ পরিষ্কার। ভালই, কিন্তু বড় বেশী পরিষ্কার বোধ হইতেছে নে ? তাহার টেৰিলের উপরের কবিতা লেখা কাগজখানি কোথায় গেল ? निनिब्र बाछ कुंहेब नांब्राषब्र थषम छद्र उद्र कब्रिज भूविरङ লাগিল, কিন্তু কোথাও সে কাগজের চিমাত্রও দেখিতে ৫<াস{t 8 করিলেন, “কি হয়েছে কি ? একেবারে টেচিয়ে গড় মাথায় করছিল কেন ?" * শিশির বলিল, “ষত দরকারী কাগজপত্র থাকবে সব কি বেfটয়ে ফেলে দিতে হবে নাকি ? তুমি বাপু বারণ কোরে তোমার বিকে আমার ঘরে আসতে।” পূরবীকে মা অতিশয় ভয় করিয়া চলেন। ঠিক ঝি হইলে কি হয়, তাহার এমন ভারিকি চালচলন, সে-ই যেন बॉक्लिद्र शृश्नैि, नैोळ: ८बौदब्रव्र वालऊँौ । उांश झांफ़ा झर्व्वत्र খাটিবার গতর স্ত্রীলোকটার। রাধুনী নামে মাত্র আছে, আসলে বাড়ির সব কাজ একলাই করে পুরবী। পূরবী পাছে শুনিতে পায়, সেই ভয়ে মা গলা নামাইয় জিজ্ঞাসা করিলেন, “কেন, কি গেল আবার তোমার ?” শিশির বলিল, “আমার টেবিলের উপর একখানা দরকারী কাগজ ছিল, সেটা কি হ’ল ?” মা খোড়াইতে খোড়াইতে রান্নাঘরের দরজায় গিয়া জিজ্ঞাগা করিলেন, “হ্যাগী বাছা, ছেলেদের ঘর থেকে কোনো কাগজপত্তর ফেলেছ নাকি ?” পূরবী জাপন বিপুল দেহ আন্দোলিত করিয়া সবেগে বাটনা বাটিতেছিল। বাটন থামাইয়া কাংসকণ্ঠে বলিল, “কাগজ ফেলব কেন ? বাট দিয়ে জঞ্জাগগুলো খালি ফেলে দিয়েছি।” শিশির আবার চীৎকার করিয়া বলিল, “কেউ ফেলেনি ত কাগজের কি পা বেরিয়েছে যে নিজেই উঠে চলে ঘাৰে ? ও সব আমি জানি না, কাগজ আমার চাই-ই। এ মন্দ নয়, ঘরেও জিনিষ রেখে নিশ্চিন্তু নেই ।” মা হতবুদ্ধি হইয়া কি করিবেন ভাবিতেছেন, এমন সময় পূরবী বাটুনা বাট রাখিয়া সবেগে উঠিয়া পড়িল। মা জিজ্ঞাসা করিলেন, “কোথায় চললে বাছা ? ধনে-বাটাটা না হলে বামুনঠাকৃরুণ বোলটা চড়াবে কি করে ?” পুৱাৰী বস্থার দিয়া বলিল, “একখানা বই দশখান হাত ত নয় বাৰ্টনাও বাটৰ আবার কোথায় কি কাগজ খোওয়া গিয়াছে তাও খুজব ? বৰুয়ারি এমন চাৰুরিতে বলিতে বলিতে করার করিয়া কোথায় চলিয়া গেল । জনৰ জাঙ্কায়ানে। ৰথ শোনে না। সেই ষ্ণে মণিধীি,