পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘুম হয় নি নাকি? জেগে জেগে যে খুচ্ছেন ? বড়বাবুর পায়ের জাগুরাজ পাওয়া যাচ্ছে যেন ।” শিশির ভাড়াতাড়ি থাত টানিয়া লইয়া লিখিতে বসিয়া গেল। কিন্তু কাজ বেশী অগ্রসর হইল না, আবার নেশার ঘোর যেন তাহার চেতনাকে আচ্ছন্ন করিয়া আসিতে লাগিল। কোনমতে পাচটা বাজিলে সে বঁাচে, তাহার যেন কণ্টকাসন হইয়া উঠিয়াছে। যাক্, ঠিক পাচটারই সময় পাঁচটা বাজিল, শিশিরের কিন্তু তত ক্ষণে অবস্থা সাংঘাতিক হইয়া উঠিয়াছে। বন্ধুবান্ধব কাহারও জন্য আর এক মিনিটও না দাড়াইয়া সে এক রকম ছুটিয়া বাহির হইয়া গেল । বাডি আসিয়া চা জলপাবার খাষ্টয়া আপিসের কাপড়েই লম্বা হইয়া থাটের উপব গুষ্টয়া পড়িল । কি উপায়ে অন্বেষণ শুরু করা যায় ? এত সত্যই উপকথা বা পুরাণের যুগ নয়, তখন তবু ধা হোক কয়েকটা প্রচলিত নিয়ম ছিল। ঐতিহাসিক যুগেও দেশ হইতে বোমান্সের চিবনিৰ্ব্বাসন ঘটে নাই। কিন্তু আধুনিক যুগটা হইতেছে সবার চাইতে ওঁচা ; এখন যত রাজ+ উঞ্জীর মারা যায়, কেবল মাসিক কাগজের পাতায় । বাস্তব জীবনের একটু কিছুতে রোমান্সের গন্ধ লাণ্ডক দেখি, অমনি দশ দিক হইতে দশজনে লাঠি উচাইয়া আসিবে। পাশ্চাত্য জগতটা আছে বেশ, সেখানে কোনো কিছু করিতে বা ভাবিতে মানুষের আটকায় না। আর আমাদের এই সনাতন ভারতবর্ষ ! রামঃ, এখানে ভজলোকে বাস করে ? কিন্তু সে যাই হোক, শিশিরকে একটা উপায় ত ভাবিয়া বাহির করিতে হইবে ? তাহার টাকাকড়ি নাই যে সে ডিটেক্টভ লাগাইবে। বাডিতে বোন বা বৌদিদি নাই যে তাহাদের সাহায্যে কিছু হইবে । ভাইকে দিয়া কিছু কাজ হইবে কি ? কিন্তু তাহাকে বলিতেও যে লজা করে ! সব চেয়ে সহজ হয় যদি পূরবীর সাহায্য পাওয়া যায়। সে এ পাড়ার দশ বাড়িতে কাজই করে বোধ হয়, বাকিগুলিতেও সারক্ষিণষ্ট যাওয়া-আসা করে গল্প করার লোভে। কিন্তু শিশির কোন মুখে তাহার কাছে এসব কথা বলিবে? মাথা কাট যাইবে যে ! অশিক্ষিতা নীচ শ্রেণীর স্ত্রীলোক সে, সমস্ত ব্যাপারটা কি কলুষিত সৃষ্টিতে লে দেখিবে তাহা ভাবিতেই लिणिzब्रब्र ८नश्धन निशब्रिब्रां ॐटैण । एरय ॐांछ कि ? षिधं]ांव घेन w t) 沙 স্বাভাকি বললেন জর কি কলি” শিশির জবাব দিল, “এই একটু গুয়ে জাছি।” মা ব্যস্ত হুইয়া বলিলেন, “জবেলায় গুলি কেন ? অস্থখবিমুখ করল নাকি ?” শিশির সংক্ষেপে বলিল, “না।” মায়ের উপরে উঠার সাধ্য নাই, কাজেই আর কিছু খোজ করিলেন না। দুই দিন ধরিয়া শিশির প্রাণপণে ভাবিল, কিন্তু কুল-কিনারা কিছুই করিতে পারিল না। রীণির চিঠিখানি পড়িয়া পড়িয়া তাহার প্রত্যেকটি বর্ণশিশিরের মুখস্থ হইয়া গেল, তাহার হাতের লেখার প্রত্যেকটি টান শিশিরের মস্তিষ্কে আলোকচিত্রের মত স্থম্পষ্টভাবে মুদ্রিত হইয় গেল, কিন্তু উপায় কিছু মিলিল না। হতাশ হইয় যখন সে পূরবীরই শরণ লইবার উপক্রম করিতেছে, তখন সকালবেলা দাড়ি কামাইতে কামাইতে মিহির হঠাৎ জিজ্ঞাসা করিল, “দাদা, তোমার হয়েছে কি বলতে পার ?” শিশির ভীষণ চমকাইয়া উঠিল, বলিল, “কেন কি আবার হবে ?” মিহির ক্ষুর চালাইতে চালাইতে বলিল, “ম বলছিলেন, তুমি নাকি ভয়ানক কি ভাবনায় পড়েচ্চ, নাও না, খাও না, বেড়াও না। তাই তদারক ক’রে চিঠিখান পড়ে দেখলাম। রণি কে তাই জানতে চাও ত ? তার জন্তে এত অবন। কি ? লোক লাগালেই খবর পাওয়া যায়।” মিহিরের অনধিকার চর্চায় শিশিরের প্রথম অত্যন্তই রাগ হইল । কোন সাহসে হতভাগা তাহার চিঠিপত্র ঘাটতে গেল ? কিন্তু রাগিয়া লাভ কি? মনস্কামনা সিদ্ধ করিতে হইলে তাহাকে কথাটা কাহাকেওনা-কাহাকে বলিতেই হুইবে একলা কিছু করিবার সাধ্য তাহার নাই। পূরবীর cध्रग्न ऊचू भिश्ब्रि खांण, शनिe उोशंब्र डिङब्र निम्न कषा? ছড়াইবে অনেক দুর। মুখে বলিল, “লোক লাগাবার পাল কই ? বিনা-পয়সায় কে আমার জন্তে খাটতে আসবে।” মিহির বলিল, “তোমাকে কি আর ডিটেকটিভ লাগাতে বলছি। এই ধর আমাদের ষ্টুডিওর রাসমণি। যত বুড়ী ,ि आब्र घाँकीब्र गां'क्छ। क्ल्ल उज cवाबाद अब्र कि নেই। টাকা দশ পনেরো খলাও দেখ এখনি সব খবর এনে হাজির করবে।”