পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

`क्षणॆधखि । ംീe বলিলে অতিশয়োক্তি করা হয় না। কি কুমারী অবস্থায়, কি বিৰাতি জীবনে, সকল সময়েই কাছাড়ী মেয়ের প্রচুর স্বাধীনতা উপভোগ কৰিয়া থাকে কিন্তু তাহারা সাধারণতঃ এই স্বাধীনতার অপব্যবহার করে না। সতীত্বের মৰ্যাদাবোধ ইহাদের পূরামাত্রায়ই আছে। কাছাড়ীদের সামাজিক ব্যবস্থা অনুসারে নরনারী মাত্রেই সংযত জীবনযাপন করিতে বাধ্য। কাছাড়ী কুমারকুমারীদের মধ্যে অবৈধ প্রণয়লীলার কথা যে কখনও শোনা যায় না তেমন নহে, কিন্তু তাহ লোকচক্ষুর অন্তরালে অতিসঙ্গোপনে অনুষ্ঠিত হয় । দৈবাৎ, তাহা জানাজানি হইয়া পড়িলে প্ৰণমিযুগল সমাজের কলঙ্কস্বরূপ বিবেচিত হয় এবং তাঁহাদের লজ্জার অবধি থাকে না। এরূপ স্থলে সমাজের মাতব্বরদের ব্যবস্থানুসারে ইহাদের পরম্পরকে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হইতে হয়, কিন্তু ইহাতে মেয়েটির বাপমায়ের জাপত্তি থাকিলে, তাহার প্রেমাম্পদের নিকট হইতে কুড়ি হইতে পচিশ টাকা পৰ্য্যন্ত জরিমালা আদায় করা হয়। মেয়েটির গর্ত উৎপন্ন হইলে কিন্তু ইহাদের পরস্পরকে পরিণীত হইতেই হয় । কাছাড়ীদের স্তায় গারোরাও নারীর সত্বীত্বকে অতি উচ্চে স্থান দিয়া থাকে। আগেকার দিনে গারোদের সমাজে ব্যভিচারী নরনারীর জন্ত যে কিরূপ কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা ছিল তাছা ভাবিলে গায়ের রক্ত জল হইয়া যায়। সেকালে ব্যভিচারী গারে পুরুষকে কৃতাসরূপে বেচিা ফেলা হইড, নতুবা তাহাকে হত্য করা হইত। ব্যভিচারিণী নারীর কানের তেলে কাটিয়া ফেলা হইত, তাহার পোষাক-পরিচ্ছদ টুৰুর টুকরা করিয়া ছিড়িা ফেলা হইত, প্রতিবেশীদের ভংগনায় তাহার জীবন দুর্ভর হইয়া উঠিত, এবং দ্বিতীয় বার অবৈধ প্রণয়ে লিপ্ত হইলে তাহার পক্ষে श्रृङ्काम८खब्र शंङ श्हेट७ अष्Iोइछि श्रो उच्च अनखब श्णि । সেম মেয়েরাও সতীত্বের মধ্যাদাৰোধ সম্বন্ধে সচেতন । ইহাঙ্গের প্রতিবেশী গাও প্রভৃতি নাগাদের নিকট সতীত্বের মূল্যতে এক দশাড়িও নহে। সমর্থ যুবতী অবিবাহিত মাও মেয়ের রাজিবেলার আলাদা একটি ঘরে তিনচার জনে একত্রে শয়ন করে । ৰুখকের মোৱাং * হইতে সেখানে জাগিয়া তাহাজের সঙ্গে সম্মিলিত হয়। প্রত্যেক্ষ মেয়েরই গও গও প্রণী থাকে বটে, কিন্তু একসঙ্গে সে একাধিক প্রণয়ীকে নিজের কাছে ঠাই দেয় না। এইরূপে ধোঁৱনোগমের সঙ্গে সঙ্গেই ব্যভিচারের স্রোতে গা ভাসাইয়া দিবার ফল এই দাড়ায় যে বিবাহিত জীবনেও বারবনিতাদের সঙ্গে ইহাদের বড় একটা প্রজে থাকে না। - এই অবৈধ এবং অবাধগসর্গ কিন্তু ইহানের নিকট দৃষণীয় বলিয়া গণ্য নহে, এবং সেজন্ত কোনো সামাজিক শাস্তর ব্যবস্থাও ইহাদের নাই। লোটা নাগাদের রীতিনীতি আলোচনা করিলে মনে হয় যে, ছানায় বহু আমি জাতির স্থায় একদা ইহাদের সমাজেও যৌথবিৰাজ প্রচলিত ছিল । কোনো লোটী-পুরুষ যখন দিনকতকের জগু বাটী হইতে অক্স যায়, তখন সে তাছার ভাইদের তাহার জয়পস্থিত্তিৰালে নিজ পত্নীর পতিত্ব করিবার অনুমতি দিয়া যায়। ৰেনে ব্যক্তির মৃত্যুর পর, তাহার বিধবার। তাহার ভাইয়ের সম্পত্তিতে পরিণত হয়। রেঙ্গম নাগাজের প্রথা ইহার চেয়েও খারাপ। কিন্তু গেম নাগাদের মধ্যে অবৈধ সক্ষম তো দূরের কথা “বিবাহের পূর্বে কোনো যুবক কোনো যুবতীর গয়ে হাত দিলে পৰ্য্যস্ত তাহাকে জরিমানা দিতে হয় ।* অবিবাহিতা সেমা মেয়েদের উপর কড়া নজর রাখা হয় এবং কাছাড়দের স্কায় গেম খেয়েরাও পিতার স্নেহ, স্বামীর ভালবাসা এবং ছেলেদের শ্রদ্ধাভক্তি অপৰ্যাপ্ত পরিমাণেই পাইয়া থাকে । ভবিষ্যৎ জীবনে অধিকাংশ বালিকাই স্বগৃহিণী ও স্বমাতা বলিয়া পরিচিত হয়। লেমার বহু বিষয়ে প্রতিবেশী নাগাদিগকে অনুকরণ করিয়াছে, কিন্তু দাম্পত্য ব্যাপারে একনিষ্ঠত সম্বন্ধে নিজেদের জাতীয় মান আদর্শ আজ পর্য্যন্ত তাহাদিগকে স্বপথে রক্ষা করিত্বে সক্ষম হইয়াছে। অন্তান্ত আদিম জাতির স্থায় কাছাড়ীদেরও তিলগাছ ‘কুমড়া ‘বাঘ’ প্রভৃতি বহু টটেম (Totem ) আছে। তন্মধ্যে কেবলমাত্ৰ ৰাখ ছাড়া জার কোনো টটেমের প্রতি শ্রদ্ধা বা সন্মান প্রদর্শন করিবার রেওয়াজ তাঙ্কাদের মধ্যে নাই। কোনো বাঘ মরিয়াছে জানিতে পারিলে ‘মল-জাই

  • નામન-શસ્તાના જ્ઞાન, સ્તર ધ