পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খাবাস্ত্ৰ গোষ্ঠীর জন্তুষ্টুঞ্জলেক্ষেরা এক জায়গা জড় হইয়া" মৃঙ্গাকায় জুড়িানো ব্যাকাটি শেষ হইলে ঘরের মেৰে করা মাটির বাসন-কোসন ভাঙিা চুরিয়া ফেলিয়া দেয়। বাঘ মারো কিন্তু তাহাজের জ্ঞাতিবর্গকে ডিগমাত্রও খাতির ৱিা চলেন কিংবা বাগে পাইলে ঘাড় মটকাইতে কম্বর করেন বলিয়া শোনা যায় না। পিতার মৃত্যুর পর বড় ছেলে সৃপত্তির ভার গ্রহণ করে। ছেলের সাবালক হইয়া বিবাহাদি করিলে পর, পরম্পরের মধ্যে সম্পত্তি ভাগ-বাটােয়ারা করিয়া नहेब आनानां श्बा बाब ।। - কাছাক্টরের বিশ্বাস-সমগ্র বিশ্বব্ৰহ্মাও অসংখ্য মোদই’ বা অদৃশ্য কৃতধোনিসমূহ দ্বারা পরিপূর্ণ। পাছে এই ভূতেরা তাহাঙ্গের অমঙ্গল ঘটায় এই ভয়ে তাহারা সৰ্ব্বদাই শক্ষিত। হে পীড়িত হইলে ইহারা মনে করে যে, রোগগ্রস্ত লোকটির উপর মোই ভয় করিয়াছে। শূকর, ছাগল ইত্যাদি বলি দিয়া মোঙ্গাইগুলাকে খোশ-মেজাজে রাখাই ইহাদের ধৰ্ম্মানুষ্ঠানের প্রধান অঙ্গ। ইহাঙ্গের দুই প্রকার দেবতা আছে,--(১) গৃহদেবতা (২)গ্ৰামদেবতা। ইহানের প্রধান উপাস গৃহদেবতার নাম । বাতাউ । ‘সিন্ধু নামক বৃক্ষবিশেষ তাহার প্রতীক। কাছাড়দের গৃহ-প্রাঙ্গণে বেড়া-দিয়া-ঘেরা সিজু গছ দেখিতে পাওয়া যায়। আধিব্যাধি এবং দুর্ভিক্ষ এবং মড়ক ইত্যাদি সৰ্ব্বৰ দৈবস্তুৰ্ব্বিপাকের হাত হইতে পরিত্রাণ পাইবার উদ্বেপ্তে ছাগল, শূকর, মোরগ, কালী, পান, সুপারি, প্রভৃতি বিবিধ উপচারে বাঙাউকে খুনী রাখা হয়। বাতাউর পত্নীর নাম ‘মইনাও। ইনি হইতেছেন ধান্তক্ষেত্রের রক্ষাকত্রী। মইনাও ঠাকুরাণীর মুরগীর ডিমের উপর প্রবল আসক্তি এবং ঐ জিনিষটি তিনি কাছাড়া ভক্তদের নিকট হইতে প্রচুর পরিমাণেই পাইয়া থাকেন। গোয়ালপাড়া জেলার মেচঙ্গের সিজুগাছের উপর ভক্তি কাছাড়ীদের চেয়েও অধিক। গারোরা সিজুগাছকে পূজা করে না বটে, কিন্তু ঐ গাছটিকে छाशबों अकब्र व्रक cरषिब थाहरु । ख्श डाशप्तत्र निकल्ले পশত গাছ নামে পরিচিত। কাছাড়দের গ্রামদেবতাদের .ു ..................... - অধিকাংশই হিন্দু পৌরাণিক দেবদেবী; যখ-বুড়াও, জলকুবের, রাম, কৃষ্ণ ইত্যাদি। বৎসরে তিনবার ধান্তসংগ্রহের কালে ইহারাক্তিটি বড় রকমের পূজাহান করিয়া,থাকে। কলের মহামারীরূপে দেখা দিলে উক্ত রোগের ভূতকে তাড়াইবার উদ্দেশ্যে তাহারা মরং পূজা নামে আর একটি বড় রকমের পূজার আয়োজন করে। ইহাদের পূজাপর্ব দেউড়ি বা দেওধাইদের দ্বারা সম্পাদিত হয়। দুর্ভিক্ষ মড়ক ইত্যাদির প্রাদুর্ভাবকালে কিন্তু ‘দেওধানী নামক এক শ্রেণীর ভূতাবিষ্ট স্ত্রীলোকদ্বারা বিশেষ একটা পূগস্থান করা হয়। ওঝা বা ওঝাবুড়া নামক আর এক শ্রেণীর লোকেরা নাকি শঙ্খ, কড়ি প্রভৃতির সাহায্যে গণনা করিয়া ভবিষ্যতের শুভাশুভ বলিয়া দিতে পারে। - হিন্দুদের ন্যায় কাছাড়ী জননীরাও সস্তানের জন্মদান করিবার পর একমাস কিংবা দেড়মাস কাল আগুচি থাকেন। অশৌচ অন্তে গায়ে শাস্তিস্থল ছিটাইয়৷ দেউড়ি তাহাকে পরিশুদ্ধ করেন । - আগেকার দিনে প্রায় কাছাড়ী যুবকের মেমেদের হরণ করিয়া লইয়া গিয়া বিবাহ করিত।* আজকাল এই প্রথা একপ্রকার লোপ পাইয়া গিয়াছে বলিলেই চলে। এখন কোনো কোনো ক্ষেত্রে অবশ্য যুবকের নিজেরাই উদ্যোগী হইয়া নিজেদের বিবাহ ব্যাপার সম্পন্ন করে। কিন্তু অধিকাংশ স্থলেই ছেলে যৌবনে পা দিবামাত্র বাপ তাহার জন্য পাত্রীনিৰ্ব্বাচনে ব্যাপৃত হয়, পাকা দেখা হইয়া গেলে পর, বিবাহের জন্য একটা শুভদিন অবধারিত করা হয়। নিদিষ্ট দিনে, বরপক্ষ নয় বোঝা খাদ্যদ্রব্য, ভারে ভারে পান স্বপারি, মদ্যপূর্ণ বড় বড় মাটির বাসন এবং শূকর প্রভৃতি সহ কনের পিতার বাড়িতে গিয়া হাজির হয়। অধিকাংশ স্থলেই বর তাহদের সঙ্গে যায় না। বরপক্ষ কষ্কার বাটাতে পৌঁছিামাত্র কন্যাপক্ষীয়ের তাহাজের উপর কচুপানি নামে একটা তরলপদার্থ ঢালিয়া দেয়। ফলে তাহাজের সমস্ত শরীর জালা করিতে থাকে, এমন কি ফোস্কা পৰ্য্যন্ত পড়ে। এই মারাত্মক রসিকতটুকু কিন্তু তাহাদিগৰে নীৰে উপভোগ করিতে হয় ; মুখ ফুটিয়া জাপত্তি প্রকাশ করা রীতিবিরুদ্ধ। এইরূপে বরপক্ষীয়ের নাজেহাল হইলে পর कनांमैौछारक दमन कतिा शरेवा निश क्षिांश करन। " ", " .