পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

est ভাবছি। পিসীমার ভয়ে তোকে একলা ছাড়তে ভরসা হল নী বলে কি ?” - ঐজিলা বলিল, “তোমার পিসীমাকে ভয় আর কে না করে বল ?” * চৌকা চেয়ারগুলির একটাতে ঐন্দ্রিলাকে বসাইয় নিজে সে সেটার হাতার উপর আড় হইয়া বসিল। হাসিয়া বলিল, “বিমানবাৰু এখনো পড়ে পড়ে নাক ডাক্ষাচ্ছেন, জানিস?” : ঐপ্রিল বলিল, “গুনতে পাচ্ছি না ত " বীণা বলিল, “সত্যিই কি আর নাক ডাকছে ? ঘুমচ্ছেন এত বেল অবধি । তা ওপরে গিয়ে কান পেতে থাকলে হুছন্ত নাসিক-গর্জন শুনতেও পেতে পারিস।” ঐজিলা কহিল, “গুনতে আমি কিছুমাত্র ব্যস্ত নই। তাছাড়া ওপরে হয়ত আমি যাবই না মোটে।" বীণা অত্যন্তই অবাক হইয়া কহিল, “সে কি রে । জজাবাবুকে দেখে যাবি না?” ঐজিল কহিল, “ভালই যদি আছেন ত ঘটা করে দেখতে গিয়ে কি হবে ? অম্লখ বেড়েছে মনে করে এসেছিলাম।” একটুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিম আর কিছু ভাবিয়া না পাই৷ ৰীণা কহিল, “তাহলেও এতদূর এসেছিল, দেখা না করে চলে গেলে ভদ্রলোক কি ভাববেন ?” ঐজিলা একথার কোনও জবাব দিল না। তাহার কথা छनिद्रा, डांशंद्र यूथब्र निष्क क्रांश्ञि श्?ां५ कि ७क चळउ জাশঙ্কায় বীণা কেমন অঙ্কমনস্ক হইয়া গেল। অজয় ভাল জাছে জানিয়া তাড়াতাড়ি বড় সাধ করিয়া ঐন্দ্রিলাকে নিজের জানন্দের ভাগ দিতে সে আজ ডাকিয়া পাঠাইয়াছিল। লে জানে, ঐন্দ্রিলা নিজেকে লইয়া থাকিতে ভালবাসে, মানুষের গজ কোনওদিনই তাহার পছন্দ নয় । তাছাড়া, অবিবাহিত মেয়ে নিসম্পর্কিত ছেলেদের মেসবাড়ীতে ডাকিলেই আসিয়া হাজির হয় না, তাহাও ঠিক। ঐজিলার ওপৰ দিকে আরও বেশীই টাঙ্গটি। আর কিছুতে সে আদিৰে না ৰঞ্জপর গুৰ ৰেলগেলৰোগ তিনি কৰিবেন না। শেষ জনশিক্ষাবনে নাই শ্বে ঐজিলা জাৰি। সে যে steigian 5: Sත8ෆ चनिशत्रु देशहे उ यक् ब्रश्छ। अनिबाश्र्रे ब,ि जडङ বীণার মুখ চাহিয়াও তার আনন্সের ভাগ এতটুকু जहेबां গেলে কি ক্ষতি হইত ? এতদূর জালিয়াও অজয়কে না দেখিয়াই সে চলিয়া যাইতে চাহিতেছে, তুচ্ছ ব্যাপার লইয়া এত বাড়াবাড়িও ত সে কখনও করে না ? একটুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া কহিল, “বাবা আর কত দেরি করবেন কে জানে ?” - ঐন্দ্রিলা হাসিয়া কহিল, “দেরি করুন, আর নাই করুন, তোমার তাতে কিছু আসে যায় কি ?” বীণা কহিল, “কিছু না। তুইও ওঁর সঙ্গে সঙ্গে পালাবি না জানতে পেলেই আমি খুলি।” ঐন্দ্রিলা কহিল, “আমি ত পালাবই, আর মামাবাবুও নিশ্চয়ই তাই আশা করবেন।" বীণা কহিল, ‘ই, তুই ত বাবাকে কতই জানিস। বাবা পৃথিবীতে কারও কাছ থেকে কিছু আশা করেন না। যদি ওঁর মনে হয়, একলা উনি বাড়ী ফিরে গেলে পিলীম তাই নিয়ে রসাতল বাধাবেন, তাহলে চুপচাপ কোনো একদিকে চলে যাবেন দেখিস। আমরা বাড়ী ফিরবার আগে আর ওদিকৃ মাড়াবেনই না। পিসীম ভাববেন, বাবাকে রেখে আমরাই আগে চলে এসেছি।” ঐন্দ্রিলা কছিল, “আসল কথা, থাকৃতে আমি চাই না। অজয়বাৰুত ভালই আছেন, থেকে কি করব ?” বীণা কহিল, “ভাল না থাকৃলে যেন তুই কতই করতিস । কিন্তু কথাটা তা নয়। অজয়বাবু যে পরিমাণে ভাল আছেন, স্বভত্রবাৰু ঠিক সেই পরিমাণেই ভাল নেই। আর সেইজন্যেই তোকে থাকৃতে বলছি।” : ঐজিলা কহিল, “তোমার ওসমস্ত পচা রসিকতা এখন রাখে ত? নিজেকে দিয়ে পৃথিবী-স্বৰুর বিচার কোরো না। তোমার কাছে জীবনটা নহয় একটা তামাস, হালির অভিনয়। সবাই তা মনে করে না।” বীণা আহত হইয়া কহিল, “দেখ, ঐ খোঁটাটা তুই আর আমাকে দিনে। ও বিষয়ে কারও যদি কিছু বলৰাৱ শুঞ্জি থাকে ত আমারই আছে, তোর নেই। জীবনে ইঞ্জি झब्रग्रहे गाव चांयांबभर्द्विध्न शकइ.७ झाइ भक$t***** अॅन कt* थानिनमr** ****