পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

woo. SBBB BBBB BBB BB DDDD BBB BBS SS SBBBB BBBB BBBBB DDDB BB DD DDS সিড়িতে পায়ের শব্দ শোনা মাইতেছিল, তাই আর প্রতিবাদ -করিল না । স্বচ্চত্র ভয় করিতেছিল, হৃষীকেশ প্রথমেই অজয়ের চিকিৎসার ভাল বন্দোবস্তু করিতে বলিবেন। এরণ ক্ষেত্রে সাধারণতঃ মাছুবে যাহা করে, কোথায় কে র্তাহার পরিচিত জল ডাক্তার আছে তাহার কাছে চিঠি লিখিতে বসিবেন । কিন্তু এদুয়ের কোন ৪টাই তিন করিলেন না। চিকিৎসার কি ব্যবস্থা হইয়াছে তাহ অবশ্য জানিতে চাহিলেন । “আমিই ওকে দেখছি” বলিতে গিয়া আকারণেই স্বভদ্রের গল কঁপিয়৷ গেল। হৃষীকেশ কেবল “ও” বলিয়াই চুপ করিয়া গেলেন, বাহিরেও তাহার মুখে কোনও ভাবান্তর প্রকাশ পাইল না। স্বভরের কাছে অজমের রোগের বিবরণ পূৰ্ব্বাপর সমস্ত স্থির হইয়া শুনিয়া লইয়া হঠাৎ একসময় জিজ্ঞাসা করিলেন, *দেশে ওর ৰুে আছেন ?” স্বভদ্র কছিল, “ওর বাবা আছেন।” হৃষীকেশ বলিলেন, “র্তাকে ত অবশুই খবর দেওয়। হয়েছে।” “না” বলিতে গিয়া এবারও স্বভত্রের গল কঁাপিয়া গেল । একটু কাশিক্ষা গলাটাকে পরিষ্কার করিয়া লইয়া কহিল, “ভেবেছিলাম অল্পেতেই সেরে যাবে। খবর দিয়ে দেব কি ?” হৃষীকেশ আসন ছাড়িয়া উঠিতে উঠিতে কহিলেন, “হ্যা, তা দিলেও হয়, খবর দিতে ক্ষতি ত কিছু নেই।” নীচে জালিয়া ঐজিলাকে কহিলেন, “আমার জন্তে তুমি তাড়াতাড়ি কোরে নাম, আমার বৌবাজারে একটু কাজ আছে, সেরে ফোবার পথে তোমায় তুলে নিয়ে যাৰ ।” ছুটি চোখে কক্ষণ মিনতি ভরিয়া স্বভঙ্গ ঐন্দ্রিলার দিকে চাছিল। কিন্তু ঐজিল ৰেন যে এত চঞ্চল হইয়া উঠিয়াছে তাহ সে নিজেও জানে না। বলিল, “তোমাকে আবার কষ্ট করে জাতে হবে না যাযাবাৰু। আমি তোমার সঙ্গেই যাচ্ছি।” হৃষীকেশ বলিলেন, “অজয়ের সঙ্গে তোমার দেখা হয়েছে ?” ঐজিলা বলিল, “তুমি এক মিনিট বােলে, আমি চট कोtoथाsकरब चान्ष्ट्रि ।” પૌત્તમાન ” : । বীণা যে তাহাকে আসিতে ডাকিয়াছে তাহাও লেজালিত না। চৰিত একটুখানি ছায়াপাত, তারপরেই ঐজিলা। জঙ্গরে ৷ প্রথমে মনে হইল, সে স্কুল দেখিতেছে। এমনিতেই তাছাৰ মনটা ঠিক স্বাভাবিক নহে, তদুপরি এই দীর্ঘদিনের কৃষ্ণ সাধন, । অল্পস্থতা—আরও আগেই যে তাহার মস্তিক্ষৰিকতি ধর্টে নাই তাহাই ত বেশী । মনের মধ্যে কোন এক জায়গার বীণা এবং ঐঞ্জিলা বহুদিন হইতেই একটি মাত্র মাধুৰেৱ । উপলব্ধিতে এক হইয়া মিশিয়া আসিতেছিল। সেই রোগেরই ৷ ছোয়াচ আজ কি তাহার চোখে লাগিাছে ? মুহূর্ডের জন্ত । ভাৰিল, বীণাকেই ঐশ্রিল বলিয়া স্কুল করিতেছে। । ঐপ্রিল একটুক্ষণ থমকিয়া খামিয়া কহিল, “এই নাকি আপনার ভাল থাকবার নমুনা ?” যেন এক সঙ্গে একশটা ঢাকে কাটি পড়িল, এমনই ভৰে। অজয়ের বুকের মধ্যে, কানের কাছে, সমস্ত শিরা-উপশিরা ভরিয়া চঞ্চল রক্তস্রোত কোলাহল করিয়া উঠিল। নিজে সে উঠতে যাইতেছিল, স্বভত্র বাধা দেওয়াতে তাহ আর পারিল না। সে অন্ধস্থ, লে দুৰ্ব্বল, বহু তপস্তায় ৰে। দেবতাকে জাজ সে কাছে পাইয়াছে তাহার সম্মুখে নত মস্তকে উঠিয়া দাড়াইবার সাধ্যও তাহার নাই । নিজের এই অক্ষমতার মানিতে তাহার দেহ যেন আরও জৰঙ্গ হইয়া আসিল । - - ঐজিলা কহিল, “কোনোদিনই ত শরীরে কিছু ছিল না, এখন ত হাড় কখানা কেবল বাকী আছে। বাবা, কি চেহারাই করেছেন, ভয় করে দেখলে " | - - ঐজিলা জানিত না, কাহাকে কি বলিতেছে। অজমের ভিতরটাকে কে যেন মোচড় দিয়া ভাভিয় খেংলাইয়া রক্তাক্ত করিয়া দিল। হারে, তাহার শরীরে হাড় কখানাই কেবল অবশিষ্ট আছে বটে, আর এই ষে তাহার বুক গুরিয়া রক্তস্রোতের ত্রিমিজিমি তালে উজ্জাম নৃত্য, ছুই চোখের দৃষ্ট ভরিয়া এই যে ভাবার আলোকের তপস্য, তাহার দেহের পাইবে? এগুলি দি একপ্রাণপাণ্ড সঞ্জা, লি ষ্ট্র