পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ee r আজিও গুঞ্চে ভালবালি এও তোমায় গুনতে হবে ? সাবাইকে নিজের মত ভাৰ তোমার এক রোগ। ভালো জামি কাউকে বাসি-টালিসা বাপু ।” “তবে শোন। আমাকে ভালবাগে না তবু সেদিন আমাকে বুকে করে চুমে খেতে তার বাধেনি।” “কি বাধেনি?” ঐন্দ্রিলার সারা দেহু আজ আবার কি গতীয় উত্তেজনায় কাপিয়া কঁাপিন্ধা উঠতেছে। বীণা বলিল, “বুকে করে চুমে খেতে। জার আমি, আমাকে সে ভালবাসে না জেনেও বাধা দিতে আমার মন ওঠেনি।” ঐজিলা মুখ বাকাইয় বলিল, “বিচিত্র মন ।” তারপর একটুখানি চুপ করিয়া থাকিয় বলিল, “তোমাদের সবই বিচিত্র। তৰু বলবে সে তোমায় ভালবালে না ? ভালবাসাটা কিলে তাহলে প্রমাণ হয় ?” বীণা বলিল, “রাতেই হোক, প্রমাণ আমি কিছু পাইনি। আমার কথাটা বিশ্বাল কৱ। জামাকে নিয়ে সে একটা কিছু জুলতে চায় ; কি তা আমি জানি না; নিজে সে স্পষ্ট করে কিছু বলেনি। বলেছে, জীবনে তার অনেক ছঃখ আছে, আমি পারি জকে সে-সমস্ত জুলিয়ে দিতে। যেন ভালবাসা দুঃখ পেতে ভরায় । মানুষের আসল যা দুঃখ তা যে ভালবাসার জায়গাতেই তা কি আর আমি বুঝি না ? সেই ছুঃখের থেকে, পরিহাণু চায় যে ভালবামী তা ভালবাসা মামের ৰোগই নয়।” অনেকক্ষণ চুপ করিয়া কাটিলে পর আবার সে-ই প্রথমে কঞ্চৰছিল। বলিল, “দেখ, প্রথম থেকেই ভুল করে স্বক করেছি। অনেক সময় অনেক কারণে মনে হয়েছে লে আমাক্ষে ভালই বুঝি বাসে। এখন বুঝতে পারছি, ভালবাসাটা ছিলই, কিন্তু লে তোর জন্তে । আমার কাছে সব ব্যাপারটা ७थन छरणब्र षड श्रृंब्रिकांद्र श्रद्र भि८ब्रटष् । একজনক্ষে নিয়ে স্কুল বেধে গেলে তারপর সব কিছুরই স্কুল ষাসেৰেঙ্কনো কত্ত সহজ ?” ঐজিলা বলি উঠিল, “জা, ঢের হয়েছে, ৰামে থামে। তোমার ধারণা পৃথিবীতে মাযের ক্ষন জিনিসটাকে একলা কিছু নেই। বাজে কথা কতগুলোজার বলে কি হৰে ? এইৰায় চুপ কর। ভাল অনেকেই ধালে, কিন্তু তোমার মত এমন ক’রে মাথা খারাপ খুব বেশী লোকের হয় না " সেদিন বেঞ্জাইতে আসিয়া ফিরিয়া বাইবার মুখে জ্বলতা কহিলেন, “এমন করে কেন রয়েছিস্ ? কি হয়েচে রে, ইলু!” ঐন্দ্রিলা কহিল, “কিছু না।” ভি ক্রদনের মত একট। আবেগে তাহার মনের আকাশ থমথমে হইয়া রহিল। নিজের কাছে নিজের তাহার আজ এ কি পরাজয় ? ষে বস্তু তাহার নয় তাহা অস্তে পাইল বলিয়া কেন তাহার এই মর্শদাহ ? এ কি ক্ষুদ্রতা তাহার অন্তরে ? তাহার মধ্যেকার আশৈশবের সেই তেজোদীপ্ত গৰ্ব্বিত মানুষটির কথা মনে পড়িয়া তাহার কণ্ঠরোধ হইয়া আসিতে লাগিল। মনে পড়িল, অপরাধ করিলে তাহার মা যখন তাঙ্কাকে কঠোর শাস্তি দিতেন, সে বিন্দুমাত্র কোন প্রকাশ না করিয়া সেই শাস্তিকে গ্রহণ করিত। একবার মাতা সমস্ত দিনের জন্তু তাহার উপর অনাহার-শাস্তি বিধান করিয়াছিলেন। সমস্ত দিনের শেষে বিকালে বাড়ীতে অতিথি-সমাগমের ফলে সে কথা জুলিয়া গিয়া যখন অতিথিদের জন্ত আনীত নানা উৎকৃষ্ট জাহাধ্যে থালা সাজাইয় তাহার সম্মুখে আনিয়া ধরিয়াছিলেন, সে নিজে তাহাকে শাস্তির কথা স্মরণ করাইয়া দিয়াছিল। সেই তাহার আজ এ কি দুৰ্গতি হইয়াছে ? অজয় তাহার কে যে তাহার জন্য এমন করিয়া সে দুঃখ ভোগ করিতেছে ? কেন মনকে বারম্বার বাধিতে চাহিয়াও সে বঁাধিতে পারিতেছে না । ষে পরাজয় তাহার নয়, কেন সেই পরাজয়ের মানিতে এমন করিয়া তাহার অস্তিত্ব ভরিয়া উঠতেছে ? নানারূপে নিজের মনকে সে বুঝাইতে চেষ্টা করিতে লাগিল। মনে भान बणिण, ५मन श्इंटङ *॥ब्रिङ, कणिकाष्ठाग्न नग्निरङ জাপা হইত না । সে অবস্থায় । বীণা কি করিতেছে, কাহাকে সে ভালবাসিতেছে, কেহ তাহাকে ফিরিয়া ভালবালিতেছে কি না তাহা সে জানিতে পাইভ না। জানিবার প্রয়োজনও হইত না। এখনই বা সে প্রয়োজন ठांशत्र ८क्ने श्रज्रइ ? क्रुि बन दूक्षिण न। जरत খলিয়া পড়িতে লাগিল, এমন কোনও কখা বাকী রছিল না বাহ বলি নিজেকে মে ফাকি দিতে পারে। তৰু