পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՅօԱ বিকালে ঐজিলাকে নিভৃতে ভাকিয়া নরেন্দ্রনারায়ণ যখন ৰলিলেন, তিনি তাহাকে :e তাহার মাকে ফিরিয়া লইতে জাসিয়াছেন, তখন ঐজিলা দৃঢ়কণ্ঠে বলিল, “আমি. ফিরে ঘাৰ কি না, তা কিন্তু সম্পূর্ণই মায়ের উপর নির্ভর করছে।” মরেক্স কহিলেন, “তিনি ত তোমাকে নিয়ে যেতেই চাইছেন ? ঐজিলা কছিল, “সে কথা নয়। আমি যাব কিনা ঠিক করবার আগে জানতে চাই, সেবারে ছুটির পর মা কেন হঠাৎ এমন করে, আমার সঙ্গে চলে এলেন । সেই থেকে ব্যাপারটাকে একদিনের জন্তে , আমি তুলিলি । এ নিয়ে थॉमब्र कडनिद्रनग्न कङ cष श्लांछि नहे क्षझाल् उीब्र टैिंक নেই। ঐ সম্পর্কে একটাও কথা যদি অস্পষ্ট থাকে, জামি ফিরে যাব না, এ আমি বলেই দিচ্ছি। মায়েরই মহা উপায় নেই, কিন্তু আমি মাষ্টারী করে খেতে পারব।” হেমবালাকে নরেজ কহিলেন, “ইলু সৰ জানতে চাচ্ছে, ং প্রবাসী ; SOBO তুমি আমার ইতিহাস সমস্তই ওকে বল, আমার দিক থেকে কোনো বাধা নেই।” * হেমবালা কহিলেন, “সে আমি কিছুতেই পারব না।” নরেন্দ্র কছিলেন, “কাজটা দুরূহ, কিন্তু অকুমতি কর যদি ত আমি নিজেই বলি।” হেমবালা কহিলেন, "তাও তোমাকে আমি করতে দেব Fill" নরেন্দ্ৰ কহিলেন, “কিন্তু তা না হ’লে মেয়ে যে যাবে না বলছে।” হেমবালা কহিলেন, “না স্বাকৃ না-ই যাবে।” নরেন্দ্র একটুক্ষণ নতমস্তকে চুপ করিয়া বসিয়া থাকিয়? হঠাৎ বলিলেন, “তোমাকে নিয়ে যাব, বড় আশা ক’রে এসেছিলাম।” হেমবালা কছিলেন, “আমি যাব।” ( আগামী সংখ্যায় সমাপ্য } ব্ৰহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেন ঐচারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ঔষভোগবত বলেছেন, “অবতারা সংখ্যোস তন্ত সদ্ধানখেৰমুনে।” ৰিনি নিখিলপ্রাণের আশ্রয় তার অবতার जगरष । दर्थनई यांनद-नभां८ख १८ ईब्र अॉनि ॐश्ऊि ङ्छ, ऊषनहे ७क अक जन मशंथों*. यांनाबद्र चांविडीब इन ७दt উীয় দ্বারা সমাজের সফন্ড গ্লানি দূরীভূত হয়। . . क्लांब्राङद्र वथन नांबन कृकिंन ठधन मशंझनौघैौ ब्रांज রামমোহন রায় অবিভূর্ত হয়ে ভারতের মুম্বুৰু শরীরে নবীন লুকারের স্থচনা করেন। মহাত্মা রাজা রামমোহনের . এই সময়ে একদিকে ছিলুলমাজ বুছযুগসঞ্চিত, কুসংস্কারে ७ बूचिकिtबब्र चणrव जफर e क्र्सब्रर जांथन करत्र .न्ख्न इंफेब्रागैत्र जनक्ञिानब्र णांचांन.crन छ किनकी বিজেতাদের ভিন্নপ্রকৃতির সভ্যতার মোহে স্বদেশের সংস্কৃতির ধারা হারিয়ে বিপথে বিভ্রান্ত হচ্ছিল। স্বাধীন চিন্তার যে নেশা তখনকার নব্য ৰঙ্গকে পেয়ে বলেছিল তার ফলে দেশেরঃ সমস্ত প্রতিষ্ঠান অনুষ্ঠান লণ্ডভণ্ড হয়ে যেতে বসেছিল। এ-কথা ঠিক যে না ভাঙলে গড়া যায় না। এই ভাঙনেরও দরকার: হয়েছিল, এর মধ্যেও ভগবানের শুভলঙ্কেত দেখতে পাওয়া যায় { এই ভাঙন রোধ করে গঠনের কার্ধ্যে অবতীর্ণ হন মহৰ্ষি সৰ্ব্বদেশের ও সৰ্ব্বকালের শ্রেষ্ঠ আদর্শ ও সত্যকে স্থাপ্লিত করলেন। . . " এই শুভকার্ষে তার সহায় হলেন কেশবচন্দ্র। লৌম্যমূর্ষি কেশবচন্দ্ৰ মহুধির সহিত মিলিত হবার আগেই মায় ১৮ বৎসর