পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাড়ির বধূ রেব,--বুৰিতে পারিয়া সে সকাস্তে চীৎকার জুড়িা দিল, “ও, মামীম দেখবে এসো, তোমার বে কেমন গাছে চড়েছে।” রেবার স্বভাৰ সকলেই জানে। শাশুড়ীও ছুটিা আসিয়া ভাগিনেয়ের হাস্তে যোগ দিলেন। রেব তখন এচোড় ফেলিয়৷ মাটিতে মুখ লুকাইয়াছে। গৃহিণীর ভাগিনেয় মণীশের চেয়েও কিছু বড়। ভাস্কর মাছুয, গাষ্ঠীর্ষ্য রক্ষা করিতে পারেন ন, তাই না রেবাকে এই লজ্জা পাইতে হইল। দুঃখে তাহার কায় আসিতেছিল। আজ সকালে ষে কার মুখই দেখিয়াছিল ! . ভাগিনেয় চলিয়া গেলে গৃহিণী বধূকে বলিলেন, “পাগলী, এচোড় পাড়তে গেলি কেন ?" রেব এবার ছলছল চোখ তুলিয়া বলিল, “বা, আপনি যে তখন নিতাইদাকে বললেন।” চন্দ্রগ্রহণ উপলক্ষে একদিন পাড়ার মেয়েদের সঙ্গে পদ্মায় স্বান করিয়া জাসিয়া বধূর খেয়াল অস্ত দিকে বহিল। খিড়কির পুকুরে তাহার আশ মিটে না কেবলি শাশুড়ীকে বলে, চলুন না মা, পদ্মায় কি মজাই লাগল সেদিন ।” শাস্তড়ী হাসিয়া বলেন, “পদ্মা কি তোমার বাড়ির পুকুর, মা ? তুমি যে বাঙাল দেশের মেয়েদেরও হার মানালে বাছা—” রেবা তবুও অনুনয় করিতে ছাড়ে না, শেষে শাশুড়ীকে বিরক্ত হইয়া ৰলিতে হয়, “আচ্ছ, কাল যাওয়া যাবে, কি যে পাগলের পাল্লায় পড়েছি।” তারপর সেই বহু জাকাঙ্কিত ‘কাল’ যখন আসিল, রেবাকে আর পায় কে ? বোধ করি রাত্রেও এই পরম ক্ষশটির অপেক্ষায় ঘুমাইতে পারে নাই। ভোর হওয়ার আগেই সে নিজাকাতর রেণুকে ঠেলিয়া তুলিয়া নিক্রিত শাশুড়ীর পায়ে আপনার কোমল কচি হাত চাপিয়া বলিল, “উঠুন নাম, বেলা হয়ে স্বাবে ষে * রাজিতে গরমের জন্য অনিদ্রায় ছট্‌ফট্‌ করিয়া ভোরের श्रृंभिंडे शeब्रांब नाउज़ेौब्र पूध cयन जोड़ दहेद्रा जानिब्राझिल । এমন সময় বধুর ডাকে তত্তাজড়িত স্বরে কোন প্রকারে বলিলেন, “চোখ ৰে চাইতে পারছি নে, ম—জাজ না ત્રિતામ્યા છેઃ SOBO তাড়াতাড়ি বলিল, “তাহলে আপনি একটু ঘুমিয়ে নিন মা, जांभब्रा नी-रुग्न निङाहेनरिक छूरण निहब्रहे याहे । चांद्र कि-हे ব, এইটুকু ত পথ-” * শাশুড়ী ঘুমের ঘোরেই বলিলেন, “নিতাইকে নিয়ে যাবে জু-জনই যে ছেলেমাহুৰ-ভেবে দেখ মা।” - রেবার তখন ভাবিবার অবসর নাই। সে নিতাইদাকে তুলিয়া খিড়কীর পথে ছুটিমাছে। রজনীর মান ছায়। তখনও ধরণীকে স্বল্পজড়িত করিয়া রাখিয়াছে। নির্জন পথ। শুধু ভোরের আকাশের সমুজ্জল শুকতারাটি ইহাদের অপূৰ্ব্ব পুলক দেখিবার জন্তই যেন চাহিয়া আছে। ছোট দলটি নিঃশব্দেই পথটুক পার হইল। পশ্চাতে পুরাতন তৃত্য নিতাইদা বিরস মনেই চলিয়াছে। নিম্ৰভঙ্গে তাহার তাম্রকুট সেবন পৰ্য্যস্ত হয় নাই। গতি সেজন্য মন্থর । চঞ্চলা রেবা তাহাকে এমনি জালাতন করে, মনীশ আসিলে এবার বোঁকে শাসন করিতে বলিতে হইবে। ঘাটে পৌঁছিয়া দু-জনে জলে ঝাপাইয় পড়িল । তখনও জনসমাগম হয় নাই। শুধু বাউরীদের একটি বউ কি কাজে জত ভোরেই আসিয়াছে। কিন্তু তাহার নিকট কোনও সঙ্কোচ নাই। রেবা আপন অবগুণ্ঠন মুক্ত করিয়া দিল । নিতাইদা তখন তীরের উপর বোধ করি তাম্রকুটের চেষ্টায় খুরিয়া বেড়াইতেছে। ভোরের হাওয়ায় শীতের আমেজ লাগিতেছিল। রেণু डांप्लां भिद्र यजिल, “cरुपॆक्र, नांदेश्य न छहे ” “দাড়া, এন্থনি কি ? বলিয়া বাউরা বধূর দিকে ফিরিয়া বলিল, “তুমি কলসী আননি গা ? একটা কলসী পেলে কেমন সাতার কাটতে পারতুম।” রেণু হাসিয়া বলিল, “জত সাহসে কাজ নেই। বাড়াবাড়ি করোনা বৌদি। বড়রা কেউ সঙ্গে নেই, শেষকালে বকুনি খেতে হবে।” ফেীলোকটি ঘাটে ছিল সে খানিকক্ষণ জঙ্গলেৰীর মত দুই সখীর জলক্রীড়া দেখিয়া উঠিয়া গেল। . রেখার জার সখ মিটে না-রেণু রাগ করি বলিল, “তুমি না ওঠ, জামি ऐ*श्,ि cनथहcब्रांन ॐल कि ब्रकब ” cजब चाब्रस दूब बकट्टे नीचाब्र काञ्शब cछल्ले क*ि बनिण, “जांभह अ३, डूत्रि खै, चाबि dहे थणांभ ? :