পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

لم د ما § - o 罩 閭 5. | ട്ട সেন্ট এণ্ড রুজ দিবসে গেজান্তে বক্তৃত৷ সেন্ট-এ রুজ নামক খ্ৰীষ্টান সাধু স্কটল্যাণ্ডের অভিভাবক। স্বচরা তাহার সম্মানার্থ প্রতি বৎসর ৩০শে নবেম্বর একটি ভোজের ব্যবস্থা করেন। তাহাতে র্তাহার এবং তাঁহাদের নিমন্বিত অতিথির ভূরিভোজন এবং প্রচুর মদ্যপান করেন। অনম্বর বক্তৃত হয়। কলিকাতায় যে ভোজ হয় তাহাতে বঙ্গের গবর্ণর, স্কচ, না-হুইলেও নিমন্ত্রিত হন এবং বক্তৃত করেন। বর্তমান গবর্ণর স্বয়ং স্বচ. অডএব তিনি অন্যতম নিমন্ত্রক এবং স্বয়ং অতিথিও ছিলেন। যাহাঁদের স্বাস্থ্য কামনা করিয়া भ*िमि ७ दङ्ङि ङ्गि! इ, ‘‘डश्शङ्गः ५७ नःि शाi७ উই লিভ ইন” (“বড়লাট এবং আমরা যে-দেশে বাস করি” ) তাহাদের মধ্যে অন্যতম। কতকগুলি লোক অন্তের স্থস্থত উৎপাদন, রক্ষা বা বুদ্ধির নিমিত্ত মদ্যপান করিলে তাহার স্বাস্থা রক্ষিত, উৎপন্ন বা বৰ্দ্ধিত কি প্রকারে হইতে পারে, বৈজ্ঞানিকের লে-বিষয়ে গবেষণা করিতে পারেন। কিন্তু ইহ দেখা যাইতেছে, যে, ভারতপ্রবাসী ও বঙ্গপ্রবাসী স্বচরা এক শতাব্দীরও অধিক কাল ভারতের ও বঙ্গের স্বাস্থ্যকয়ে পান করা সত্বেও আমাদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় নাই। যে-দেশে স্কচ রা বাস করেন, তাহার এবং ভারতের বড় লটের স্বাস্থ্যকল্পে ম্যপানের প্রস্তাব করিয়া বঙ্গের গবর্ণর সার জন এণ্ডাসন বক্তৃত করেন। তিনি তাহাড়ে প্রধানতঃ রের রাজনৈতিক ও আধিৰ অন্ধ এক উজর উক্তি গন্ধে তার মত ব্যক্ত করেন। তিনি প্রথমে রাজনৈতিক অবস্থার ও তাছার প্রতিকারের এবং পরে আর্থিক অবস্থা ও বোলন্ত সন্থে নিজের মত প্রকাশ করেন। । , कब्रिग्राहिण बनिशं चख्रिशंण इहेशtइ uव शंश বঙ্গের রাজনৈতিক অবস্থা সম্বন্ধে গবর্ণরের মত স্তর জন এণ্ডাসন বলেন, গত বৎসর বাংলা দেশ মোটের উপর রাজনৈতিক হিসাবে ঠাণ্ডা ছিল, যদিও সন্ত্রাসবাদের সম্পূর্ণ উচ্ছেদ সাধিত হয় নাই। র্তাহার মতে, এমন কোন অমোঘ ঔষধ নাই যাহার প্রয়োগ দ্বার, এমন কোন শৌৰ্য্যব্যঞ্জক উপায় নাই যাহা অবলম্বন করিয়া, কোন সভ্য গবন্মেণ্ট তৎক্ষণাং এই ব্যাধির উচ্ছেদসাধন করিতে পারেন ; দৃঢ়তার সহিত অবিরত সন্ধাসকদের বিরুদ্ধে চাপ দেওয়া, বলপ্রয়োগ কর, ইহার প্রকৃত ঔষধ। তিনি মনে করেন, সন্ত্রাসবাদসম্পর্কে এখন দেশের অবস্থা এক বৎসর আগেকার অবস্থার অপেক্ষ ভাল হইয়াছে— অপরাধের সংখ্যা কমিয়াছে এবং যাহার অপরাধী তাহাদিগকে গ্রেপ্তার করার কাজে গবষ্মেন্টের সহিত সহযোগিতা করিবার প্রবৃত্তি সৰ্ব্বসাধারণের মধ্যে দেখা যাইতেছে। “অভিজ্ঞতা হইতে দেখা যাইতেছে, যে, কোন কোন বিষয়ে আইনকে আরও শক্তিশালী করিতে হইবে। তাহার উদ্যোগ হইতেছে।” গবর্ণরের এই উক্তিতে সৰ্ব্বসাধারণ আশ্বস্ত হইবে না-যাহারা সন্ত্রাসবাদী নহে বা তাহাদের সহিত সহানুভূতি করে না, তাহারাও সম্পূর্ণ আশ্বস্ত হুইবে না। সৰ্ব্বসাধারণে ঘাহাকে দমনাত্মক উপায় বলে, লাটসাহেব তাহাকে তাহ বলিতে বেশ রাজী নন। তিনি বলেন, ঐসব উপায়কে দমনাত্মক ( "repressive" ) বলাটা একটা কাশন। "উই রিপ্রেসিভ বা দমনাত্মক হইতে পারে, কিন্তু অতঃপর লটাৰে বেলডাঙা ফুলমানরাক্ষেসৰ উপৰ