পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পোষ সেই সম্পর্কে বঙ্গীয় প্রাদেশিক হিন্দু সভা, হিন্দু মিশন, এবং কলিকাতার মেয়রের সভাপতিত্বে আলবার্ট হলের সভা তাহাকে দুষ্টের দমনার্থ যেরূপ উপায় দৃঢ়তার সহিত অবলম্বন করিতে বলিয়াছিল, তাহার বিস্তারিত উল্লেখ * করিয়া বলেন – These are strong terms, but I can find nothing in them to which I would take czception. It happens that they were evoked by the alleged misdeeds of certain Moshems at Beldanga. But can that fact impair their general applicability ? তাৎপৰ্য্য। এগুলি শক্ত কথা, কিন্তু এগুলিতে আমি আপত্ত্বি করিবার মত কিছু দেখিতেছি না । এইরূপ কথা প্রয়োগের কারণ বলডাঙায় কতকগুলি মুসলমানের বিরুদ্ধে যে-সব দুগ্ধৰ্ম্মের অস্তিযোগ হইয়াছে তাহা { "alleged misdeeds" ) : কিন্তু তাহতে ঐ রকম সব কণার সাধারণ প্রযোজ্যতা কমিতে পারে কি ?” লাটসাহেবের কিঞ্চিংপ্রচ্ছন্ন বক্রোক্তির সোজা মানে এই, যে, "হিন্দুর মুসলমানদের বিরুদ্ধে দমনাত্মক উপায় দৃঢ়ভার সহিত অবলম্বন করিতে আমাকে অনুরোধ করিয়াছিল, কিন্তু হিন্দুর অপরাধ করিলে তাহদের বিরুদ্ধে এইরূপ অনুরোধ খাটিতে পারে না কি ?” উত্তরে হিন্দুরা বলিবে, অবশ্যই পারে। লাটসাহেবের ইঙ্গিতের মধ্যে একটা মস্ত বড় ছিদ্র রঙ্গিয়াছে। কোন জায়গার মুসলমানরা হিন্দুদের উপর কখনও উপদ্রব করিলে হিন্দুর একথা বলে না, যে, বিনাবিচারে

  • লাটসাহেবের ঠিক কথাগুলি এই –

When l hear, as l sometimes do, the need for vigorous measures being challenged I have sometimes wondered how far such an attitude had become an article of Hindu faith. In this connection you may be interested to hear of a communication I received in July this year—though in a different connection--from the Bengal Provincial Hindu Sabha. “It is needless to point out,” they said, “that, the entire Hindu community has been very shocked and alarmed at , the move for effecting the release of those who have been already arrested and are awaiting their trial. It is also superfluous to add that the meting out of deterrent punishment to the miscreants is the only way to prevent the recurrence of similar trouble in future, and to restore in the minds of the Hindus their lost confidence in the authorities." They went on to refer to a resolution adopted at a public meeting of Hindus, with the Mayor of Calcutta in the chair, advocating “the adoption of vigorous and strong measures for the apprehension 없 醬 culprits” and “meting out adequate punishment o them.” Another body, the Hindu Mission, wrote to me in almost identical terms, but added that “It is needless to point out to you that the meting out of deterrent punishment, the adoption of punitive measures or the imposition of collective fines to compensate Hindu sufferers are the only ways to prevent the recurrence of similar troubles in the future and to ಶ್ಟpdot the Hindus their lost conf

  • dence in the authority.”

বিৰিন্থ প্রসঙ্গ—বঙ্গের রাজনৈতিক অবস্থা লম্বন্ধে গবর্ণরের অভ 8રય তথাকার ও অন্ত সব জায়গার বিস্তর মুসলমানকে—বিশেষজ্ঞ যুবক মুসলমানদিগকে—অনির্দিষ্ট কালের জষ্ঠ বঙ্গে বা দেওলীতে বন্দী করিয়া রাখা হউক ; হিন্দুর চায়, যে, বিচারে দোষী বলিং প্রমাণিত লোকদেরই শাস্তি হউক। বিনা বিচারে অনির্দিষ্ট কালের জন্য শাস্তি বঙ্গে হিন্দুদেরই হইয়া আদিতেছে। অন্তদেরও তাঁহাই হউক, আমরা তাই চাই না। দোষী হিন্দুদের শাস্তি না-হওয়াও হিন্দুর চায় না। - তাহার চাষ, বিচারানন্তর দোষ প্রমাণিত হইলে দোষীর শাস্তি । to Toros ojosa (“repressive measure”.o. ). তাঙ্গর বিরোধী নহে, তাহারা বিনা বিচারে শান্তিরূপ বেড়া জালের ব্যবহারের বিরোধী; কারণ. এরূপ উপায় অবলম্বন । করিলে দোষীর শাস্তি অনিশ্চিত ( কেননা, বিনা বিচারে যাহাদের শান্তি দেওয়া হইতেছে, তাহদের মধ্যে দোষী । একজনও না থাকিতে পারে ), কিন্তু বহুসংখ্যক নির্দোষ লোকের শাস্তি নিশ্চিত বলিলেও চলে । কেবলমাত্র দমনাত্মক উপায় অবলম্বন করিলে যে উদ্বেগু সিদ্ধ হইবে না, তাহা আমরা অগ্রহায়ণের প্রবাসীতে লিখিয়াছিলাম। যাহা লিখিয়াছিলাম, তাহার কিয়দংশ উদ্ধৃত করিতেছি । “শএনিপাত করিতে হইলে, বৰ্ত্তমানে যাহার শত্ৰু, কেবল তাহাঙ্গেরই বিনাশের উপায় চিন্তা করিলে চলিবে না, যাহাতে নূতন নূতন লোক শক্রভাবাপন্ন হইয়া শক্রদলে যোগ দিয়া তাহার বলবৃদ্ধি না-করে, তাহার উপায়ও চিন্তা করা আবণ্ঠক । কতকগুলি লোক ইংলণ্ডের শত্রু বিবেচিত হইয়াছে । इंट७ ७ डाब्रङक्रर्मब्र वर्डभान नचाकब्र थडि श्रमप्खोष ठाशब्र भूर्जौडूठ কারণ । এই অসন্তোষ বিনষ্ট করিতে না-পায়িলে বৰ্ত্তমান শক্রগণ বিনষ্ট হইলেও নুতন নুতন শত্রুর আবির্ভাব হইতে পারে। অতএব, ইংলণ্ড ও ভারতবর্ষের সম্পর্ককে স্থায় ও মানবিক ভ্রাতৃত্বের ভিত্তির উপর স্থাপিত করিয়া অসন্তোষ দূর করা আবগুক।” { শক্ৰণিপাতের অর্থ যে শক্রকে বিনাশ করা বা তাহার শত্রুতাকে বিনাশ করা, ইহা উহু । প্রবাসীর সম্পাদক । } ১৯১৮ সালের ১১ই নবেম্বর গত মহাযুদ্ধ, সন্ধিস্বত্র নিৰ্দ্ধারণের জন্ত, স্থগিত রাখা হয়। প্রতি বৎসর এই ১১ই নবেম্বরে ঐ ঘটনার স্মারক সভা আদি হয়। ঐ দিনটির নাম আমিষ্টিস দিবস। এ বৎসরকার আমিটিস দিবসে বঙ্গের বর্তমান লাট যে বস্তৃত করেন, তাহাতে তিনি সম্রাসবাদ ও । সবাসকাল দমনের সরকারী মোৰে বুদ্ধের সহিত তুলনা করিয়া এই চেষ্ট কি প্রকারে সফল হইতে পারে তাহ নির্দেশ, করেন। তিনি যাহা বলেন, তাহাতে শঙ্কসংখ্যার বৃদ্ধি: