পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পেীম 88ፄ টাটার লোহা ইস্পাতের কারখানা জামশেদপুরে টাটা কোম্পানীর লোগ ইস্পাতের কারখানা ভারতবর্ধে বৃহত্তম । ভারতীয় এইরূপ কারখানার সংরক্ষণার্থ বিদেশী লোহাইস্পাতের জিনিষের উপর গুৰু বসান হইয়াছে, এবং তাহাতে দেশের লোকে ষত সন্তায় ঐ সব জিনিষ পাইতে পারিত, দাম তার চেয়ে বেশী দিতে হয়। টাটা কোম্পানী ঐ গুপ্ত আরও কয়েক বৎসর বলবৎ রাখিবার চেষ্টা করিতেছেন। সেই জন্য টারিফ বোর্ড সাক্ষ্য লইতেছেন। উড়িষ্যার পণ্ডিত নীলকণ্ঠ দাস লোহ-ইস্পাতের জিনিষের ক্রেতাদের পক্ষ হইতে একটি মন্তব্য-পত্রে পেশ করিয়াছেন এবং মৌখিক সাক্ষ্যও দিবেন । মন্তব্যপত্রে অন্তান্ত কথার মধ্যে তিনি বলিতেছেন, ষে, টাটাদের “পিগ” লোহা রপ্তানী হয় ১৯ টাকা টন দরে, কিন্তু ভারতীয় বাজারে বিক্ৰী হয় ৭৫ (অধুনা ৫৫ ) টাক টন দরে ; তাহাতে বিদেশী লোহাইস্পাত দ্রব্য নিৰ্ম্মাতার সুবিধা পায় । এরূপ বন্দোবস্ত কি ন্যায্য ? বাস্তবিক দেখা উচিত, টাটার সংরক্ষণ-বিধির সাহায্যে ক্রমাগত ভারতের বাজারে জিনিষ সস্তা করিতে পারিতেছেন কিনা, এবং ক্রমশঃ সংরক্ষণনিরপেক্ষ হইতে পারিতেছেন কি না । কলিকাতা কর্পোরেশুনে মুসলমানদের চাকুরি পাইবার আব্দার কলিকাতা কর্পোরেশনের সমস্ত মুসলমান কাউন্সিলার ও অলডারম্যানী একযোগে যাহাতে তাহদের সমধর্মাবলম্বীরা শতকরা ৩৩৫ ভাগ চাকরি পান তাহার দাৰি করিয়াছেন। এই দাবি তাহারা সরকারী চাকুরি সম্বন্ধেও পূৰ্ব্বে করিয়াছিলেন এবং সরকারও রাজনৈতিক কারণে র্তাহাদের মনস্তটির জন্ত অনেকটা স্বীকার করিয়াছেন। সরকারি চাকুরির বেলায় তাহারা বাংলা দেশে শতকরা ee জন অস্তএব চাকুরিও শতকরা ২৫ ভাগ পাইবেন বলিয়া দাবি করেন। কিন্তু কর্পোরেশনের চাকুরির বেলায় তাহারা সংখ্যান্থপতিৰ করেন না, অনেক বেণী চান । . . ১৯৩১ সালের কলিকাতার সেন্সস রিপোর্টে মুসলমানমের শতকরা অনুপাত ২৬.•• বলিয়া দেখান হইয়াছে (রিপোর্ট, ১০° পূ:)। কর্পোরেশনের অন্ততম কাউন্সিলার ঐক্ত cलबर्खौरुन रुन्तोश्रोशाग्न यहाँश्वम्न अिहे अष्ट्रनों७ चौकाङ्ग कब्रि। লইয়াছেন। কিন্তু সেগল রিপোর্টের ১ম পৃষ্ঠায় লিখিত আছে, যে, লোকগণনার হিসাবে জাহাজের লোকও ধরা হইয়াছে। “The population enumerated also includes persons who on the night of the census were within Indian territorial waters and arrived at Calcutta on some subsequent date or had left Calcutta just before the Census was taken.” ইহাতে জাহাজের কুলী, মাঝি, সারেঙ্গ প্রভৃতি, যাহাদের মধ্যে বেশীর ভাগই মুসলমান, তাহাদের ধরা হইয়াছে। তাহার কলিকাতার অধিৰাসী নয়। ইহাতে মুসলমানের অনুপাত বৃদ্ধি পাইয়াছে। আর সেন্সসের সুবিধার জন্ত কেল্লা ও ময়দানের, কদরের, খালের, হাবড়ার, টালিগঞ্জ ও সাউথ স্নবৰ্ব্বন মিউনিসিপ্যালিটির লোকগুলিকেও কলিকাতার অন্তভুক্ত বলিয়া ধরিয়া লণ্ডয়া হইয়াছে। ইংরেজী ১৯৩১ সালে কর্পোরেগুনের এলাকাধীন স্থানের মুসলমানের আকুপাতিক সংখ্যা শতকরা ২৫২ । জার এই এলাকা হইতে যদি গার্ডেনরচ মিউনিসিপ্যালিট বা निदे-७ष९ यांश वान निंबाब्र छछ भूगणयांनानब्र cध्टेॉब्र আলাহিদা আইন হইয়াছে, তাহ হইলে মুসলমানদের আনুপাতিক সংখ্যা শতকরা ২৩৭ দাড়ায় । এই চাকুরির ভাগ-বাটােয়ারা ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে। স্বতরাং অদূর ভবিষ্যতে যখন গার্ডেনরীচ নিশ্চয়ই বাদ যাইবে, তখন ভাগ-বাটোম্বারার হিসাব গার্ডেনরীচের লোকসংখ্যা বাদ দিয়া করাই ভাল । কিছুদিন পূৰ্ব্বে কাউন্সিলার ঐযুক্ত সনৎকুমার রায়চৌধুরীর প্রশ্নোত্তরে জানা যায়, ষে, মুসলমানের দেয় ট্যান্সের মধ্যে শতকরা ৬ ভাগ দেয়। দেবীবন বাৰু বলিয়াছেন মুসলমানের শতকরা ৫.৬ ভাগ ট্যাক্স দেয় । জার এই শতকরা ৬ বা ৫.৬ গাঙেনরীচের মুসলমানদের দেয় ট্যাঙ্গ লইয়া। স্বতরাং গাডেনীচ বাদ দিলে মুসলমানদের দেয় ট্যাঞ্জের পরিমাণ কি দাড়া, তাহ দেখা উচিত। বেজীবন বাৰু cरभहेबांrइन.cष इलौकट्टूब बांन निब ऋ#प्त्वनमब्र च्षैौन