পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'ोखरक, गालगठगेक, जनत्रुक, नाकाडिरू (बालिक)গণক্ষে, কাপিল (পাখৰাণী)গণকে এবং জাগঞ্জ রিগণকে দেখিয়া यङ्गणइ अरण चपनांश्न क¥िद । कोनॉजिक%र्णएक tअभिग्नां अशिंकड প্রাণায়াৰ কন্ধিৰে।” -- এই সকল বচনে বৈষ্ণবগণের (পাঞ্চরাজগণের ) নাম না থাকিলেও অন্ত প্রকার অনেক বচনে বৌদ্ধ, জৈন এবং পাশুপত মতের সঙ্গে পাঞ্চরাত্র মতও নিন্দিত হইয়াছে। এইরূপ নিন্দার এবং শৈবাদিকে অস্পৃশু জ্ঞানের কারণ বেবোন্তিপন্থীর সাম্প্রদায়িক সংস্কার - স্বতরাং শোণিতগুক্তি এবং ধর্মগুদ্ধি রক্ষার জন্য আদৌ অস্পৃশ্যতা বিহিত হইয়াছিল। সাম্যবাদী বলিবেন, এইরূপ শুদ্ধিরক্ষার প্রবৃত্তি সঙ্কীর্ণতার পরিচয় প্রদান করে। এই প্রবৃত্তি সঙ্কীর্ণ হউক অথবা না হউক, যে ভয়ে প্রাচীন বৈদিক আৰ্যসমাজ অস্পৃশ্যতার বিধান করিয়াছিল, পরিণামে সেই সমাজ সেই ভয়ের হাত হইতে রক্ষা পায় নাই। শৈব-বৈষ্ণবাদি ধৰ্ম্ম বৈদিক কৰ্ম্মকাওকে পরাজিত করিয়াছে। চাতুর্বর্ণ হিন্দুর এবং অস্পৃশু হিন্দুর আকৃতি পরীক্ষা করিলে দেখা যায় উভয় শ্রেণীতে শোণিতমিশ্রণ যথেষ্ট হইয়াছে, এবং উভয় শ্রেণীর ধমনীতে যথেষ্ট নিষাদ শোণিত আছে। এই শোণিত-মিশ্রণই খুব সম্ভব হিন্দু জাতির অধঃপতনের অন্ততম কারণ। এই ইতিহাসটুকু পাঠ করিয়া অনেকেই হয়ত বলিবেন, যাহা হইবার তাহা ত হইয়া গিয়াছে। যে-সকল হিন্দুর এখন আকারে এবং আচারে অনেকটা ঐক্য আছে, তাহাদের মধ্যে এইরূপ ভেদ থাকার সার্থকতা কি ? সার্থকতা যাহাই হউক, মুখের কথায় যদি এই ভেদ তুলিয়া দেওয়া সম্ভব হইত, তৰে বহুকাল পূৰ্ব্বে ইহ লোপ পাইত। বলপূর্বক অস্পৃশ্যত মোচনও সম্ভবপর মনে হয় না। তাহার কারণ আমি দৃষ্টান্ত দিয়া বুঝাইতে চেষ্টা করিব। শুনিয়াছি ঢাকা জেলার অন্তর্গত মুন্সীগঞ্জের কালীবাড়িতে অস্পৃশুগণ বলপূর্বক প্রবেশ কৱিাছিল। ফলে স্বনী অধিকাংশ ভগোৰ অশ্বগু জ্ঞানে cगरे ब्रि बर्बम कबाि:श्। श्उद्रा अर्का बनििद्र शज অস্পৃপ্ত হইয়াছে, কিন্তু মুনীগঞ্জে অশূখত মোটেই খোচে~ নাই। প্রকৃত প্রস্তাবে মুন্সীগঞ্জে কালীমন্দির সম্বন্ধে অস্পৃশ্যতঃ घूल्लॉइंटङ इहेज cष-जक्ल उजरणाक यथन भनिद्र बर्णन করিয়াছেন তাহাজের পরিবারের সকলকে গ্রেপ্তার করিয়া আনিয়া পরিত্যক্ত কালীমন্দিরে পূজা দেওয়াইতে হইবে। বাজলার ভাবী ব্যবস্থাপক সভার অধিকাংশ হিন্দু সন্ত এই প্রস্তাবে সম্মত হইতে পারেন, কিন্তু অহিন্দু সদস্তের ৰোধ হয় সম্মত হইবে না। স্বতরাং বলপূর্বক অস্পৃশুত মোচন সহজ হইবে না। ফেশ্রেণীর হিন্দুর মন্দিরে গিয়া পূজা । দিয়া শান্তিলাভ করে তাহাদের কাছে এ সম্বন্ধে যুক্তিরও বিশেষ আদর হইবে না । তথাপি আমার বিশ্বাস অস্পৃশুতা ঘুচিবার খুব বিলম্ব নাই। রাষ্ট্রবিধির পরিবর্তনের ফলে অনাচরণীয় জাতির অনেক । শিক্ষিত ব্যক্তি এম্-এল-সি রূপে বা সরকারী চাকুরী পাইয়া শীঘ্রই শহরে আসিয়া বাস করিবেন। ইহারা অবশুই শহরের ভদ্রসমাজে গৃহীত হইবেন, এবং ব্রাহ্মণ-কায়স্থাদির সহিত একত্র । আহারাদি করিবেন। তারপর এই ধৌবন বিবাহের এবং স্বয়ং বর-কন্ত নিৰ্ব্বাচনের যুগে অসবর্ণ বিবাহ আরম্ভ হইতেও বিলম্ব নাই। স্বতরাং শহরবাসী ভয় অনাচরণীরগণের সহিত বিবাহ-সম্বন্ধ হইতেও বিলম্ব হইবে না। শহরে এরূপ একত্রে আহার-বিহার চলিলে গ্রামবাসীরাও তাহার প্রভাব এড়াইতে পরিবে না। মন্দিরে অস্পৃগুত খুচিবে না; অস্পৃক্ততা ঘুচিৰে বিবাহের রেজেক্টারী আপিলে। স্বতরাং সমাজসংস্কার লই৷ বেণী হৈ চৈ না করিয়া ভাবশগুলি যাহাতে রক্ষা পায়, তজ্জন্তু এখন ভদ্রলোকদিগের সম্মিলিতভাবে চেষ্ট্র করী কর্তব্য । - * .