পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০০

Jor जचैौकांड बणिरङहिज-नशानैौ भूथब्र क्ष नद्र, शबा । ৰাবা-ফলের পরখ শালে রলে, সোনায় পরখ কয় কযে, সাপের পরখ তার বিযে, সন্ন্যাসীর পরখ হয় কিলে ? শূলপাণি ভোলানাখের হাতটা ধরিয়া বলে-আজ তো এ আসছে—ও আসছে- সে আসছে। কিন্তু মায়ের সেবার বন্দোবস্ত কে করেছে শুনি ? তিন-শে পয়ষটি বিঘে নাখরাজ করে জিম্বেছে কে ? ভোলা এবার লক্ষ্মীকান্তকে বলে—সে মাছের রং কি দাদা ? লাল-লেরাকৃ! লক্ষ্মীকান্ত বলিতেছিল –আরে বাব!—দাড়ি রাখলে যদি সঙ্গালী হয়, তবে তো সকল মুসলমানই সন্ন্যাসী। চুল রাখলে যদি সন্ন্যাসী হয় তবে তো সকল স্ত্রীলোকই সঙ্গালী । ফল খেলে যদি সন্ত্রাসী হয় তবে তো বনের সকল বানরই— বলিতে বলিতে লে চট্‌ করিয়া উঠিয়া পড়িল । তাহার নজরে পড়িল দেবীর মন্দিরের সম্মুখে কয়জন ধাত্রী এদিক্‌ওকি ঘুরিতেছে। বোধ হয় প্রণামীও দিয়া থাকিবে। শূলপাণি বলে—শুমাচরণ রায় নবাব-দরবারে ছিলেন নাম্বেৰ-তাল্পই হ’ল এই কীৰ্ত্তি । তিন-শে পয়ষট্টি দিনের জন্তে তিনশে পয়ষট্টি বিঘে নাথরাজ জমি । তাতেই তার নৰাব-সরকারে চাকরি গেল। নবাব বলেছিল—শুামাচরণ রায় নিমখারাম—হারামজাদ, কিন্তু কলম জিন্দা । সে নাখরাজ আর রদ হ’ল না । ভোলাও এবার উঠিয়া পড়িল ৷ লক্ষ্মীকান্তের উঠিম যাওয়ার উদ্বেগু লে বুঝিয়াছিল। সে জানে ধরিতে পারিলেই এখানে আধা বখর বন্দোবস্ত পাকা । শ্ৰোত না পাইয়া শূলপাণি উঠিয়া গেল মহাস্তের নিকট। ধূনির সম্মুখে বসিয়া মহাপ্ত ভষ্ম মাখিতেছিলেন। শূলপাণি পাশে বসিয়া কহিল—লক্ষ্মীকান্ত কে ? ও কথা কয় কেন ? মহাপ্ত বলিলেন—সচ কথা ভাই । ওর একৃতিয়ার কি ? ভাণ্ডার-ঘরের শূন্ত দাওয়ার উপর ট্যারা একা বসিয়া রছিল। ক্ষম তাহার কোন খেয়াল হইল কে জানে—শৃষ্ঠ গাঁজার কলিকাটা তুলিয়া লইয়া সজোরে এক মেলি। ill Rت : سه جی : কোলাহলে নির্জন বনভূমি মুখরিত হইয় উঠে। ট্যার এদিক-ওদিক : বুরিয়া ফিরিয়া বেড়ায়। বনের মধ্যে গাছতলায় দাড়াইয়া ভোলা অম্বলপুলের ঔষধ দেয়-বাবার খুনির ভষ্ম। বলে—খাওয়ার পর এক কাকর-ভোর চুণ— আর এই ভস্থ। ব্যাস্—ভাল হতেই হবে । খাওয়া বারগুশাক, অম্বল, গুড়, ডাল । দাও মায়ের প্রণামী সওয়া দশ আন । ওদিকে লক্ষ্মীকান্ত দেয় মাছুলী। আদায় করে সওয়া পাচ আনা । ট্যার পিছন হইতে বলে—পদখা পড়ে গেল গো টোষার । ঘাসের ভিতর হইতে সে তুলিয়া ধরে একটা সিকি । ওদিকে বলিদানের বাজনা বাজিয়া উঠে। সকলের সঙ্গে ট্যারা আসিয়া দাড়ায়। শূলপাণি কাপড় সাটিয়া হাড়িকাঠে আবদ্ধ পশুটার ঘাড় দলিয়া সরু করিবার চেষ্ট করে । ভোলা ও লক্ষ্মীকান্ত পা ধরিয়া টানে। যাত্রীরা করজোড়ে সভয়ে চীৎকার করে ম—ম ! বলিদান হইয়া যায়। রক্তাক্ত প্রাদণ-তলে আঙুল চুবাইয়া লইয়া শূলপাণি লক্ষ্মীকান্ত ললাটে জাকে ত্রিপুণ্ডক । ট্যারাও রক্তে তাহার ছোট আঙুল একটি ডুবাম্ব । সে আশ্চৰ্য্য হইয়া যায়—রক্তটা গরম রহিমাছে ! অপরাঙ্কুের দিকে আবার দেবস্থলে জনসমাগম হয় । এখন আসেন স্থানীয় ভদ্রলোকের দল। লক্ষ্মীকান্ত, শূলপাণিও আসে ! ভবানীরঞ্জন রায় জমিদার-বংশের সম্ভান-লে আসে একখান সাপ্তাহিক সংবাদপত্র লইয়া । মজলিস করিয়া যুদ্ধের সংবাদ পড়া হয় । পশ্চাৎপদ জাৰ্ম্মানী—মিত্রপক্ষের অগ্রগমন---কর্মকাশ হইতে বোমাবর্ষণ। প্রৌঢ় মহাপ্ত খাড়া হইয় নদিয়া সাদ দাড়ীর গোছায় গালপাটা বঁধেন। শুনিতে শুনিতে বলিয়া উঠেন-মরদক কাম হায়। গুলী ছুটে সাই লাই । . কামান গর্জাভা দন ন-ন-ন ! ; : " : ... ভবানীচরণ জিজ্ঞাসা করে—আপনি কোথায়.এাখা মহাপ্ত আপনার ক্ষতচিহ্নগুলি দেখিতে দেখিছে" श्रेबहिण । ॐबू गफ्रिक व# ब३णांध शबि,४ाश्चक्र बांड