পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

种螺穆 দিন। জুর্যমনকে পতা মিলল না। কাপ্তেনলাৰ ছকুম করলো ৰি-চলো পথ তৈয়ার করনে হোগা । লেও কুলাঢ় জাও পানিকে বৰ্ত্তন। হাবিলদার বললো—হজুৰ, বলুক সাথমে লেই লিই। কাপ্তেমসাব অঁাক পাকায়কে বোলা নেই। হামি লোক গেলাম এক মাইল। ইয়া জঙ্গল কাটকে পথ বনানে লাগলাম। এক ঘণ্টেকে বাদ ভাই-কোথাসে কে জানে জাগিয়ে গেলে উটকে পর ছযমন । বিশঠো উট আর এক এক উটকে পর ছ-সাত আদমী। চারি কিসে তো ঘের কর লিয়াউ লোক । বাস্—বন্দুক চালায়া দাই দাই-দন-দন । কাপ্তেনসাব তো ঘোড়াকে পর ছুট । হামরা ছুটলো পায়দলমে। বহুৎ আদমী হামাদের মৰ্ব গেলো। র্তাবুমে আয়কে এক সিপাহী বন্দুক লে কে গোলী কর দিয়া কাপ্তেন কো । ট্যারা এক পাশে বসিয়া অবাকৃ হুইয়া শোনে। বড় ভাল লাগে তাহার গোসাই-বাবার গল্প। বিশেষ করিয়া কামানের আণ্ডয়াজের ওই শব্দটি দন-ন-ন-ন-ন । সে আপন মনেই মুখস্থ করে দন ন-ন-ন-ন, দন-ন-ন-ন-ন । 并 তিন বৎসর পর । দৃগুপটের পরিবর্তন বিশেষ কিছু হয় নাই। একটা বড় শিরীষ গাছ মরিয়া শুকাইয়া গেছে। তেঁতুল গাছগুলার ডাল কাটা হইয়াছে। নিবিড় বনশোভা যেন ঈষৎ শীর্ণ হইয়া আসিয়াছে। পরিবর্তন হইয়াছে ট্যারার । আকারে সে অনেকটা বড় হইয়াছে। মাথার কোকড়ান চুলগুলি বাকড়া ঝাকড় হইয়া বড় হইয়াছে। চলে সে খোড়াইয়া খোড়াইয়া । লক্ষ্মীকান্ত বলে-ওরে বেটা এত গাজা খাস নে। শেষে রক্ত বমি করে মরৰি । গাজা খেয়ে যেটার পায়ের শিরায় টান ধরেছে দেখ। ऎांब्रा श् िश् िकब्रिब्रां शंकन । লক্ষ্মীকান্ত সেদিন বলিল—বেটা যদি গাজাই খাবি ত একটু করে ক্ষুধ খাস । ছাগল-টাগল ছুইয়ে নিয়ে—টো করে এক চোৰ বুৰলি !—বলিদাসে নিজেই হা হা করিয়া হাসিয়া উঠিল। স্বরের ভিতর হইতে ভোলা বলিল—বেটা দিনরাত গাজা খাচ্ছে দাদ–দিন রাত। এখানে ভ খাই—জাৰায় কিনেও খায়। আজকাল মায়ের পেশাৰীৰ পয়ল চুরি করছে বেটী । Vd ট্যারা হাসিতে হালিতে বলিল— ভাগে টোর কম *फ़रक नम्र ? - --학-- ! ভোলানাথ চটিয়া উঠিয়া বুলিল—দেখ দাদা দেখ, বেট বাউরীর আম্পৰ্দ্ধা দেখ। ট্যারা বলিয়া উঠিল—ডোব বলে সেই কথাটি। সে-ই। ভোলা এবার অগ্নিমূৰ্ত্তি হইয়া বলিল—ষরবি-মরবি— বামুনের অভিশাপে মরবি তুই। - ট্যার হাসিয়া উঠিল, বলিঙ্গ-টােকে না লিয়ে লয়। টােকে লোব টবে যাব। টাের মর্ট সাটটা বামুন জলপান করি আমি । ওদিক হইতে মহাম্ভের আগমন-ইঙ্গিত পাওয়া ৰাইতেছিল। স্বানাস্তে তিনি ফিরিতেছিলেন—মাৰী হামার জাদার খুঁটী গো- কিরপ কর মায়ী গো—পাথরঢিপি গো ! দয়ামী গো ! ট্যার ছুটিয়া পলাইয়া গেল। কহিল--গোঁথাই বাবা জাক্ষে বাবা । বেটা ছেঙ্গালমার রাগলে রক্ষে ঠাকৃবে না বাব ! ভোলা কহিল—দিচ্ছি বলে দাড়া, গোসাই বাবাকে-গাল দাও তুমি। পলায়নপর ট্যারা ঘুরিয়া দাড়াইয়া বলিল— সেই কথাটি- সেই —বলিয়াই সে বনান্তরালে অদৃগু হইয় গেল । লক্ষ্মীকান্ত বলিল—যানে দেও ভেইয়। বেটা বড় বদমাস। চায়ের দেরি কত দেখ। - ভোল৷ বলিল--চাত হ’ল দাদা, দুধের হয়েছে টানাটানি । গরুতে দুধ দিচ্ছে না ভাল। মায়ের ভোগ হবে, না চা হবে ? —কেন ? গরুতে দুধ ছাড়ালে না কি ? —ন দাদা, এই সবে কচি বাছুর। কে জানে কেন যে দুধ দেয় না। ঐ বেটা শাল ট্যারার হাতে পড়ে সব মাটি হ’ল । খেতেই দেয় না হারামজাদ । গরু চরাতে যাবে— তাও হাতে এক বঁাশী । মহাপ্ত জাসিয়া পড়িয়াছিলেন। তিনি প্রশ্ন করিলেন,-কো রে ভোলা ? লক্ষ্মীকান্ত বলিয়া উঠিল—আপনার যেমন কাও—ট্যারাকে