পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$osy ট্যারা নীরব। মহাস্ত জাৰায় বলিলেন–চিস্টাকে মারে হাড়ি তোড় দেগা হাম । - তবুও ট্যার চুপ করিয়া দাড়াইয়া রহিল। ভোলা কহিল, কাণা-খোড়ার আলী দোষ বাবা। ও বেট কাণ খোড়া कुहे-हे । মহাস্ত বলিলেন—যাও সয়তানী করবি না। গাজা খাবি না । মন লাগাকে কাম করবি । ধর বেটী, ভোলাদাদাকে পামে ধৰ্ব । - টিপ করিয়া একটা প্রণাম করিয়া ট্যার লাফাইতে লাফাইতে চলিয়া গেল । গোশালার প্রাঙ্গণে আপন মনেই আরম্ভ করে-লেফ-টারন্‌—ফুকৃ ভ্ৰাচ । দিন দুষ্ট পর দ্বিপ্রহর রাত্রে ভোল আসিয়া মহাম্ভের । দ্বারে মৃদু করাঘাত করিয়া ডাকিল-বাবা-বাবা ! —কে—কোন হায় ? --আমি-ভোলা । —কেয়া রে, এত না রাতে। – একবার উঠে আম্বন। দরজা খুলিয়া মহাস্ত বলিলেন--কি ? আম্বন একবার আমার সঙ্গে। চুপিচুপি একটু। গোশালায় গিয়া দেখা গেল, ঘরের দরজা খোলা । ঘরের দুয়ারে দাড়াইয়া ভোলা ফন্স করিয়া একটা দেশলাইয়ের কাঠি জালিয়া ফেলিল । সচকিত আলোকে দেখা গেল—ট্যারা একটি গাইয়ের পেটের তলে গুইয়া শান্ত সন্তানটির মত স্তন-লেহন করিতেছে। দেশলাইয়ের কাঠিটা নিবিয়া গিয়াছিল ; পুনরায় একটা কাঠি জালিয়া ভোলা দেখিল—বিশালদেহ মহাস্তের হাতের মুঠার মধ্যে ট্যারা নিজীবের মত ঝুলিতেছে। বাহিরের প্রাঙ্গণে ট্যারাকে নিক্ষেপ করিয়া মহান্ত বলিয়া अं★नन-गङ्गठन-शब्रांक्जन ! পর মুহূর্বেই লাফ দিয়া উঠিয়া সেই নিবিড় অন্ধকারের মধ্যে ট্যারা কোথায় ছুটিা পলাইয় গেল । © © 婷 তিন চার বৎসর পর আবার ট্যারাকে একদিন দেখা গেল dहे नृ♚★♚त्र कक्ष। उशंद्र गब्रt१ cनंक्रम, मोषब्रि বাৰুড় চুলে দুই গরিটা জটাও দেখা দিছে, কাধে ঝোল, . হাতে একটা জাধাবাক লাঠি । , অতি প্রত্যুষে সে মহাপীঠে প্রবেশ করিল। হাত-পা ধুইয়া প্রথমেই সে ঘা মারিল সেই ঘণ্টাটায়। আশ্রমে প্রবেশ করিয়া হাৰিল—শিবরাম-শিবরাম। বমূ—বষ্ণু শই—র । ভোলা সবে তখন উঠিয়াছে। মহাম্ভের দরজাটা বন্ধ। ট্যারা মহান্তের দরজার সম্মুখে গিয়া ডাকিল—বাবা-গোছাই বাবা । পিছন হইতে ভোলা প্রশ্ন করিল--কে—কে-কে হে তুমি ? 锣 মুখ ফিরাইয়া ট্যারা হাসিয়া বলিল চিন্‌টে পারছ ন— ভোলা গোছাই ? - সাশ্চর্য্যে ভোলা বলিল—আরে তুই বেটা কোখেকে রে? এ যে একেবারে সন্নোসীর সাজ—এ্যা? ট্যারা হাসিয়া বলিল-টোকে আর পেনাম করব না। তারপর আবার প্রশ্ন করিল—গোছাই বাবা কোটা গে ? —বাবার বড় অস্বখ রে । - ট্যারা ডাকিয়া উঠিল—গোছাই বাবা ! বাধা দিয়া ভোলা বলিল—ডাকি না—ডাকি না ! ভিতর হইতে গম্ভীর কণ্ঠের দুর্বল সাড়া উঠিল—ভোলা ! ভোলা দরজা ঠেলিয়া ভিতরে প্রবেশ করিল। মহান্ত বলিলেন–জল—মুখ ধোনেক জল দে বেটা। কোন রে— উ-কৌন রে ? দরজার পাশ হইতে ট্যারার মুখ উকি মারিতেছিল। সে হাসিয়া বলিল—আমি গোছাই বাবা । ভোলা কহিল—সেই বেটা ট্যারা । কোথা থেকে সম্বোসী সেজে সকালবেলাতেই এসে হাজির। মহান্ত বলিলেন—টেঢ়া ? অারে এভনা রোজ কাহা ছিলিরে বেটা ? আও—আও—সামনে আও বেটা—একবার দেখে । সন্তপণে ট্যারা আসিয়া ঘরের একপাশে দাড়াইল । ভোলা জল জানিতে চলিয়া গেল ৰোধ হয়। ট্যারাকে দেখিয়া সন্ন্যাসী বলিলেন—জারে বাচ্চ একালে সয়ালী হে গো ! अझचत्र नैौद्ररुङांब्र श्रृंख्न चांदांब्र ङिनि बलिटणनছোড় দেও, ছোড় দেও—এ মতলব ছোড় দে বাচ্চা । গাদী কর-বিয়া কর—সম্লার পাতাও । রহ বাও সম্লার মেরহ যাও বেটী ।