পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা ধৰ্ব্ব-সাহিত্যের উড়িয়া পদ-কর্তা - ه . . عد . T. " نتين. 8臀 মহাস্ট হ’ল টো আমার কি—আমাকে কি রাভ করে ডেৰে ? পুণ্য-পুশিং-টাই না আমার পুণ্য। মক্কক আর ঠাকুক —জার জামি ডাব না । - দ্বিপ্রহর রাত্রে মহাস্ত ডাকেন—ভোল-ভোলা ! ট্যারা সাড় দেয়-বাবা—গোসাই-বাবা কি বলটেন ? 흥 붓 - দিন-কন্তু পরে সভ্য সত্যই ট্যারা গ্রামের মধ্যে চলিয়৷ গেল। স্বজাতির মধ্যে তাহার মহ। সমাদর হইয়াছে । পুরাতন ভিটিতে সে নৃতন ঘরের বনিয়াদ শুরু করিয়া দিল । খাম্ব কিন্তু মহাপীঠে । ভোলা বলে—এদিকে খাবার সময় ত আছ দিব্যি । মহাস্তের সেবা করতে বুঝি মাথা ধরল ? ট্যার বলে—টু কি করবি টু ? মহাণ্ট বুঝি অমনি হবি ? গাওয়া-দাওয়ার পর সে একবার মহাস্তের দুয়ারে উকি মারিয়া বলে—বাব!—গোছাই বাবা ! ক্ষীণকণ্ঠে মহাস্ত বলে—টেঢ় । —ই বাব । ঘর আরম্ভ করলাম বাবা । ডেয়াল ডিটে লেগেছি । মহাস্ত বলেন-বানাও, ঘর বানাও । সাদী করে । এক মুখ হাসিয়া ট্যার বলে—করব বাবা, নোটনের cरब भद्रक । इव *िक श्tन्न भिrझz. बाबा । भूब ছোন্দর । r s * 姜 দিন-কম্ব পর প্রভাতে সংবাদ রটিা গেল, মহাপীঠের সাধুবাবা গত রাত্রে দেহ রাখিয়াছেন। দলে দলে গ্রাম-গ্রামাস্তর হইতে লোক ছুটিা আসিতেছিল। খোল-করতালের ধ্বনির সহিত হরিনাম আকাশ স্পর্শ করিতেছিল। সাধু-বাবার সৎকার হইবে। মহাপীঠের জঙ্গলের ওপ্রান্তে নির্জন গ্রাস্তরে তখন কাদিতেছিল একজন। সে ট্যারা। একটা কাটা গাছের শুড়ির উপর বসিয়া সে আকুল ভাবে কাদিতেছিল—গোছাইবাবা-গোছাই-বাবা গো ! এই গাছটার তলে বসিয়া সে গল্প চরাইত। গরুগুলি দ্ধিপ্রহরে আসিম এরই ছায়াতলে দাড়াইয়া নিমীলিত চোখে রোমন্থন করিত। নদীর কূল হইতে বকের সারি দূরান্তর যাইবার পথে এই গাছটির উপর বসিত । সেদিনও তখন কয়টা বক এই শূন্ত স্থানটায় কটা পাক মারিয়া শূন্তপথে রব করিতে করিতে চলিয়া গেল । কোন অদৃশ্ব অন্তরালে বসিয়া মঞ্চ-শিল্পী আলোকধারার রূপ পরিবর্তন করিতেছিলেন । গাঢ় ছায়ালোকের নিবিড়তার মধ্যে সেই প্রাস্তরের বুকে ট্যারা অদৃগু হইয়া গেল । বাংলা ধৰ্ম্ম-সাহিত্যের উড়িয়া পদ-কর্তা স্ত্রীপ্রভাত মুখোপাধ্যায় মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের অনুপম সৌষ্ঠব কেবল বাঙালীর চেষ্টাতেই ফুটিয়া উঠে নাই। সেযুগের সাহিত্য অ-বাঙালীর নিকটও ঋণী। আজ কয়েকজন উড়িয়া পদকৰ্ত্তার বিষয় আলোচনা করিব। এখানে পদ-কৰ্ত্ত কথাটির অর্থ কিছু ব্যাপকভাবে ধরিয়া ধৰ্ম্ম-বিষয়ক কবিতা-লেখক মাত্রকেই বুঝাইতে চাই। বাংলা দেশ ও উড়িষ্যার সভ্যতা ও সংস্কৃতির মধ্যে যোগাযোগের স্বত্ৰ ৰছ পূৰ্ব্ব হইতেই খুজিয়া পাওয়া যায় । উভয় দেশে সমাজ-শ্বের সাদৃশু ধৰ্ম্ম সাহিত্যকে উদ্বুদ্ধ कब्रिग्रांप्रु । भूकtशौटफ़ग्न भश फरकण च्छऊथ ! छऊछ-भूर्क বৈষ্ণব সাহিত্যে গীতগোবিন্দের স্থান অতি উচ্চে। প্রচলিত মতানুসারে জয়দেব অজমু-তীরস্থ কেন্দুলীতে বাস করিতেন। কিন্তু জয়দেবকে অনেক প্রাচীন গ্রন্থে উৎঙ্কলীয় বলা হইয়াছে।x গীতগোবিন্দের পিওঁীক ঐচন্দন কৃত অনুবাদ বাংলা দেশে প্রায় অপরিচিত। কিন্তু উড়িষ্যায় তার বইটির বিশেষ সমাদর। কবি জানাইতেছেন “দিব্য সিংহদেব নৃপতি ¥ 9-क्किा पिछ ফসর আনি সখা পঞ্চগুলোভালাল