পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেখর”এর “বুগল চরণে পশিলি শরণ” সুতরাং “মানল হেউ মো অধীর”। তারপর পরিষ্কার বাংলায় একদিন নক্ষসমে কৃষ্ণ গোষ্ঠে ছিল যমুনার তীরে নল গ্রাধাকে দেখিল। হে নন্দ বলে শুন রাধা বচন জামার গগন জাছাদি মেঘ কৈল অন্ধকার । হে উমাপতি ধর কৰি ৰচন মধুল - श्रानवीं विषयम क्षोन्नश्च cबङ्गबल ॥ cश् সন্দর্ভ শুদ্ধ বচন অজ্ঞজন হিতে “শরণ’ হৈল জয়দেৰ চরণতলাতে । ছে শরণ-বৎসল জয়দেৰ মহাশয় রাখিল হৃদয়-মাঝে নাশি সেহ ভয় । হে অথচ এদিকে এমন কথারও প্রয়োগ দেখি “নুয়াচোর পার হয়।” গীতগোবিন্দের মত “গোপীচাঁদের পালা”ও উৎকলবাসীর মন শাকর্ষণ করিয়াছিল। সে পালার হাড়ী-পা বা হাড়ীগুরু ফেলে লোক নয় “গোরখর চেলি মুহি শুনেছি কর্ণরে।* বাংলা ও উড়িষ্যাম ভাবসঙ্গমের স্বর্ণযুগ আসিল চৈতন্তদেবের আবির্ভাবে । যে বৈষ্ণব ধৰ্ম্ম এতদিন বৌদ্ধধর্মের সহিত অস্তিত্বের জন্য যুদ্ধ করিতেছিল, তাহার ভাবোচ্ছাস সমস্ত দেশ মৰিয়া তুলিল। জানিয়া দিল সে নুতন প্রেরণা, নূতন ভাবধারা—যার ফলে রাজাধিরাজ হইতে পথের ভিক্ষুক একই উদাম আনন্দে মাতিয়া উঠিয়াছিল । রাজনৈতিক জীবনে তার ফল ষণ্ডই শোচনীয় হোক না কেন, উড়িষ্যার ধৰ্ম্মজীবনে সেদিন এক নূতন যুগের স্বত্রপাত হইল । চৈতন্য-পূৰ্ব্ব যুগেও ৰৈষ্ণব ধৰ্ম্ম উড়িষ্যায় বিদ্যমান ছিল। চৈতন্য-পূৰ্ব্ব পন্থীর চৈতন্তের শ্রেষ্ঠত্ব মানিয়া লইলেণ্ড গৌড়ীয় মতবাদ মানিম্ন লন নাই। উহাদের মধ্যে উৎকলের শ্রেষ্ঠ ভক্ত-কবি ভাগবতকার জগন্নাথ দাস, অচ্যুতানন্দ, যশোবন্ত, অনন্ত ও বলরাম দাস উল্লেখযোগ্য fী উড়িয়া বৈষ্ণব-গ্রন্থে ইহারা “মহাপুরুষ” বলিয়া কীৰ্ত্তিত ।

  • চৈতন্যদেবের সমসাময়িক ও ভক্ত অচ্যুতানন্দ দাসের রচনাতে দেখি গোরখ ৰ গোরক্ষনাথের পূজাপদ্ধতি উড়িাতে তখনও প্রচলিত । छिनि-"tश्रांडचनाषक विछ वैौइनिश् चाङ बब्रिकांनाषक cषाण DDD DDS DDS DBB DBDD S DDDDD BBD DD *ौयबाँवं !

+ "जनख अङ्गुछ जानि करनाक्ख क्णब्रांब अत्रज्ञांथ এ পঞ্চ সাহি মৃত্য কমি গলে গোঁয়াজচন্দ্র সঙ্গভ” - -थानोंक्ड प्रांrनङ्ग *णिक्कङ्गविक्' - 3 &oi § పిరిఃణ. মাত্র জগন্নাথ ও বলরাম দাসের সামাঙ্ক উল্লেখ আমরা গৌড়ীয় বৈষ্ণব গ্রন্থগুলিতে পাই * অথচ গৌড়ীয় মতাবলম্বী বলিয়া রামানন্দ, শুমানন্দ, মাধবী দাসীর প্রশংসায় গৌড়ীয় বৈষ্ণবের পঞ্চমুখ । নানা কারণে মনে হয় উৎকলীয় ও গৌড়ীয় বৈষ্ণবদের মধ্যে মতের সহিত মনের মিলও ছিল না । সুতরাং নীলাচল হইতে স্বৰূরে থাকিয়া লিখিত ও ভিন্ন মতবাদ (গৌড়ীয় শুদ্ধভক্তি ও উৎকলীয় জ্ঞানমিশ্র ) সম্বন্ধে রচনাগুলিকে চৈতন্য-যুগের একেবারে সঠিক ইতিহাস বলিয়া ধরিয়া লওয়া উচিত নয়। চৈতন্যদেব তাহার সন্ন্যাস জীবনের তৃতীয়চতুর্থাংশকাল উৎকলে কাটাইয়া গিয়াছিলেন তাহা মনে রাখিতে হইবে । অবশ্য ‘প্রেজুডিস যে একতরফা নয়, তাহা দিবাকর দাস প্রভৃতির রচনা হইতে বুঝা যায় । বাংলা ধৰ্ম্ম-সাহিত্যের উড়িয়া বৈষ্ণব কবিদের অধিকাংশই গৌড়ীয় মতাবলম্বী ছিলেন । ভাষাগত সাদৃশ্য, বাংলা ধৰ্ম্ম-সাহিত্যে উড়িয়া লেখকদের আকৃষ্ট হইবার আর এক কারণ। মধ্যযুগের বাংলা বৈষ্ণবসাহিত্যে এমন অনেক কথা দেখিতে পাই, যাহ। বাংলা ভাষায় এখন অপ্রচলিত হইলেও উড়িয়ায় ও উড়িষ্যার স্থায়ী বাসিন্দী কয়েকটি বাঙালীর কথিত ভাষায় এখনও ব্যবহৃত হয় ; যেমন—গুয়, ঠেঙ্গা, সাউ, হানি ( মারিয়া ফেলিয় ), ভোক ( ক্ষুধা ), তেবে (তখন) ইত্যাদি । ত-ছাড়া, তুস্তি, আগু, ভেট, দণ্ডবত, বুলে প্রভৃতি কথা উড়িষ্যার বাংলা কথিত ভাষায় এখনও চলে ॥৯৫ T* দেবকীননন দ্বাসের বৈষ্ণৰ-কানা, বৈকবদিগদৰ্শন প্রভৃতি গ্রন্থে। চৈতন্যচরিতামৃতে বোধ হয় একবার মাত্র ‘মহাশোয়ার বলিয়া জগন্নাথ দাসের উল্লেখ আছে । + দিবাক্ষর দ্বাসের জগন্নাথ চরিতামৃতে" দেখিতে পাই, মহাপ্ৰভু জগন্নাথ দাসকে ‘জতিৰঞ্জ" উপাধি দেওয়ার গৌড়ীয় ৰৈকমের রাগিয়া বলিলেন

  • ्याख्य एठ = भिषां কেউ জাত্রে গুক্তি কল্পিৰা ?

পূৰ্ব্বে গোৰিঙ্গ ঙ্গীলাস্থান छांकण धिंबां *उनलांबन প্রতি সম বৎসরে আসক্তি•••••• चछिक्क्लेौ ऋण ब्रपखि ¢लडझे खमांकन शाड़ि” HHH DBDD DDH BBeG BBDD DDD HBBL SBBBBB ইতিপূৰ্ব্বে আলোচনা করিয়াছি । ৫. মধ্যযুগের বাংলা चचा जनकथ१ि उच चक्शन जाज७_**