পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

89& Sово শুধু খামানন্দ ভণিতার পদও দেখিতে পাই “অপ্রকাশিত পদরত্নাবলীতে” । " খামানন্দ পছ জানন্দ মন্দিরে কল্পতরুর মূলে রসে ঢল ঢল বসিলা নাগরী স্থাম নাগরের কোলে। ইত্যাদি। শ্যামানদের পাঠান শিষ্য শালেবেগ বা চৈতন্তদাসের একটি পদ চৈতন্তদাস সঙ্কলিত পদকল্পতরুতে উদ্ধৃত আছে ; যথা— “হের হো নীলগিরি রাজহি” ইত্যাদি। “অপ্রকাশিত পদরভু!বলীতে" আর একটি পদ পাই “সাল বেগ পিয় নিরথি লাবণি।” ইত্যাদি * শ্যামানন্দের আর এক শিষ্য রাজা রসিক মুরারীর জীবনী গোপী-জন-বল্লভ হরি-চরণ-দাস অর্থাৎ গোপী-বল্লভ দাস লিখিয়াছেন। তাহা ছাড়া যদুমণি দাস, কাহ দাস, চম্পতি রায় (ইনি ক্রদ্ধ চম্পতি রায় ভণিতায় উড়িয়া সাহিত্যে পরিচিত ), রায় দামোদর প্রভৃতি উড়িয়া কবির অল্পবিস্তর ব্রজবুলীতে পদ রচনা করিয়া গিয়াছেন। ‘ক্ষণদাচিন্তামণি’তে নাকি এইরূপ কয়েকটি পদ আছে । রাজা রামচন্দ্র দেবের সভাপতি রাম দামোদর দাস-—চম্পতি রায়ের একটি পদ হইতে সামান্য উদ্ধৃত করিতেছি— দিবস তাঁপই তপন খরতর ब्रछनी लां★ई डि एश्रहे पत्रों চলন রজ চুত মন্দির কিছু নাহি সখী তুর্থই আ পরম কারণ পরম দারুণ মনে মনমগ রহতি আ! পন্থ হেরি হেরি বিকল লেচন কমল লোচন না মিলে আ! If তাঁর বহু বৎসর পরে যখন ঢেঙ্কানাল-রাজ মহঁাট আক্রমণ প্রতিহত করেন, তখন কবি ব্ৰজনাথ বড় জেনা সে ঘটনাকে উপলক্ষ্য করিয়া “সমর তরঙ্গ” লেখেন । তাহার স্থানে স্থানে ব্রজবুলীর প্রয়োগ দেখিতে পাই। এক স্থানে নারীদেহের বর্ণনা স্বরুচিকর না হইলেও অনুপ্রাসের গুণে মুখপাঠ্য ; ६५

  • चैर्षिअन्नकटा भञ्जूममांब्र भशनग्न मन्नांनिष्ठ Typical Selections from Oriya Literatureএ সালবেগের আরও কয়েকটি পদ আছে। তন্মধ্যে একটির ভণিত উল্লেখযোগ্য—

“কহে সালৰেগ হীন छोडिुङ्ग अे श्दन রাধা কৃষ্ণ পদে চিত্ত রছিলা গো ।” अशांगक बैौवांर्डषन्नछ भशंखौ भशनंद्र नयनामिङ “या?ौन सज़ि teא "f"זוזוויחי লেীল অপাঙ্গী कांकन ठत्रौ उत्रौ-ठब्रत्रौ गत्रौठ-ब्रत्रौ কটিতট ক্ষীণ। জঘন-বিপীনা পিরীত প্রবীণ মুরত-নবীন - কোকিল বাণী कांभ निलीनैौ श्ब्रङग्न छांनि श्ब्रठक (?)णानि মঞ্জুল বেশী নীল কুকেশী নাগর ফাসী নাগরী-হাসি cयौषन छांद्रौ মোহন পিয়ার হোকে তিজারী হে পটুয়ারী। অধুনালুপ্ত বঙ্গবাণী মাসিক পত্রিকায় (পৌষ ১৩৩৪) শ্ৰীগৌরীহর মিত্র মহাশয় আরও দুইজন উড়িমা কবির সন্ধান দিয়াছেন। দ্বিজ সনাতন বিদ্যাবাগীশ সমগ্র দ্বাদশ স্কন্ধ শ্ৰীমদভাগবত বঙ্গভাষায় অনুবাদ করিয়াছিলেন। ইনি অনুমান দুই শত বর্ষ পূৰ্ব্বে কটক জেলায় কবিরপুর পোষ্ট আফিসের অধীন পুরুষোত্তমপুর গ্রামে বিদ্যমান ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থশালায় নাকি ইহার একখণ্ড পুথি আছে। তিনি গ্রন্থশেষে লিখিতেছেন— অষ্টম স্কন্ধেতে ভাগবত ভাষ্যমতে মৎস্য মনু কথা চতুৰ্বিংশতি অধ্যায়েতে সাধুগণ হিতে বিরচিল সনাতন পূর্ণ হইল অষ্টম স্বন্ধের বিবরণু । দ্বিজ সারলকবি বৃহদ বিরাট’ নাম দিয়া মহাভারতান্তর্গত “বিরাট পৰ্ব্ব” লইয়া লিখিয়াছেন । মৃতকৰ্ম্মে বিরাট পৰ্ব্ব পড়ার প্রথা বাংলা দেশে স্থানে স্থানে এখনও প্রচলিত আছে । কবি ভণিতায় বলিতেছেন— সারলার পাদপদ্ম করিয়া স্মরণ রচিল সারল কৰি উৎকল ব্রাহ্মণ । কবির অনুপ্রাসের দিকে ঝোক আছে— ভারতীকে ভাবিয়া ভারত বিরচিল সারল কবিয়ে সারদার কৃপা হৈল। বঙ্গসাহিত্য পরিচয়ে'র প্রথম ভাগে ‘বৃহদ বিরাটের কিয়দংশ উদ্ধৃত হইয়াছে । কটকের প্রসিদ্ধ প্রাচী গ্রন্থশালায় একটি সচিত্র বাংল পুথি আছে। গ্রন্থশালার ব্যবহত ঐবিচ্ছন্দচরণ পট্টনায়েক মহাশয়ের সৌজন্যে সেই পুথিটি পড়িবার স্বযোগ ঘটিয়াছিল। কবির নাম কিশোরদাস। তিনি বাঙালী না উড়িয়া সেইরূপ কোন আত্মপরিচয় দেন নাই। তাহার ভণিতার নমুনা দিলাম। " দুগ্ধ ভার লয়্যা সনে প্রবেশিল মিজাসনে বিহরণ করে সখা মিশি . . বসি রত্ব পালঙ্করে তাম্বুল যোগান করে কিশোর দাসে জানলে ভাসি -ছে