পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ፃ● করিতেন। অলৌকিক শক্তির অধিকারী বলিয়া এই সাধু স্থানীয় পাৰ্ব্বত্য অধিবাসী ও গুর্থীদের অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও সন্মানভাজন ছিলেন। সেই সময়ে বাংলা দেশ হইতে ভারতের অন্যান্য অংশে তন্ত্রশস্ত্রের যথেষ্ট প্রচার হইতেছিল चनॅग्न ब्रॉब्रवांशश्ब्र थैलकल बिद्ध বলিয়া অনেকে আহমান করেন, সাধু জাতিতে বাঙালী ছিলেন। জরিপদল সিমলায় আসিবার দুই তিন বৎসরের মধ্যেই সাধু দেহরক্ষা করিলে ভুবনমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ জরিপদলের কয়জন বাঙালী গুহার নিকটে একটি কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত মন্দির প্রস্তুত করাইয় তাহাতে সাধুর চণ্ডীবিগ্রহ ও তাহার পার্থে একটি কালীমাতার বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করাইয়া তাহদের দৈনিক পূজাৰ্চনার ভার গ্রহণ করেন। তখন হইতে এই মন্দির ‘কালীবাড়ি বা স্থানীয় ভাষায় ‘মাইজীক মন্দর’ নামে অভিহিত হইয়া আদিতেছে। ইহার কিছুদিন পরে কালীবাড়িতে ‘খামলা দেবীর বিগ্রহ ঘটনাচক্রে আনীত হয়। এই খামলা দেবীর নাম হইতেই স্থানটির নাম প্রথমে ‘খামূল, পরে লোকমুখে রূপান্তরিত হইয়া সিমলা’য় পরিণত হইয়াছে। কালীবাড়িতে শুামলা দেবীর বিগ্রহ আনয়ন সম্বন্ধে যে মনোহর কাহিনীটি প্রচলিত আছে, তাহার উল্লেখ বোধ হয় এইখানে অপ্রাসঙ্গিক হইবে না। সিমলা শৈলশ্রেণীর উচ্চতম শৃঙ্গ জাকো ছিল বা & প্রবচনস্ট SOBరి যক্ষ পৰ্ব্বতের গামে—আজ যেখানে ‘রখনি ক্যাসেল নামক স্ববৃহৎ অট্টালিকা অবস্থিত, তাহারই সীমানার মধ্যে কোনও স্থানে শুামলা দেবীর মন্দির ছিল। ১৮৩৪ সালে এক ইংরেজ বসতবাটি নিৰ্ম্মাণের জন্য মন্দির ও তৎসংলগ্ন ভূমি ক্রয় করেন। গৃহনিৰ্ম্মাণের সময় তাহার আদেশে মন্দিরটি ভাঙি৯ সমভূমি করান হয় ও খামলা দেবীর বিগ্রহটি খাদে নিক্ষিপ্ত হয়। তাহার পর গৃহপ্রবেশের প্রথম রাত্রি হইতে প্রতিরাত্রে গৃহস্বামী স্বপ্ন দেখিতে থাকেন যেন রক্তাম্বরবিভূষিত একদল অশ্বারোহী সেনা উন্মুক্ত কৃপাণ হন্তে তাহাকে হত্যা করিতে আসিতেছে! উপযুপিরি কয়েক দিন এই একই রূপ স্বপ্নদর্শনে সাহেবের মনে ভীতির সঞ্চার হয় । তিনি তখন র্তাহার হিন্দু অনুচরদের পরামর্শ মত শ্যামলা দেবীর বিগ্রহ খাদ হইতে উঠাইবার ব্যবস্থার জন্য এবং বিগুটিকে কোনও মন্দিরে পুনরায় প্রতিষ্ঠা করাইবার জন্য সমস্ত ব্যয়ভার রায় চারুচন্দ্র সরকার বাহাদুর रुझ्न कब्रिटङ शैक्लउ ट्न । कषाकै कमणः न्हांनैौब्र श्लूि অধিবাসীদের নিকট ছড়াইয় পড়ে। উত্তর-পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন স্থানে যে-সকল কালীবাড়ি আছে, তাহাঁদের অনেকেরই মূলে ছিলেন রামচন্দ্র ব্রহ্মচারী নামক একজন বাঙালী পরিব্রাজক। ঘটনাক্রমে ব্ৰহ্মচারী-মহাশয় ঐ সময় সিমলায় অবস্থিতি করিতেছিলেন। তাহার এরং