পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भ्र সিমলা কালীবাড়ি 8ᏄᎽ • জরিপদলের অন্যতম কৰ্ম্মচারী ভুবনমোহন বৃন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের অশ্রাস্ত চেষ্টার ফলে ১৮৩৫ সালে খাদ হইতে শ্যামলা দেবীর বিগ্রহের উদ্ধার সাধিত হয় ও যথারীতি বিশেষ অস্ববিধা ভোগ করেন না। পূৰ্ব্বে কিন্তু উপযুক্ত আশ্রয়স্থানের অভাবে সকলকেই অত্যন্ত বিপদে পড়িতে হইত। এই অসুবিধা দূর করিবার উদ্দেশ্বে, এবং বাঙালী অভিষেকাস্তে কালীবাড়িতে বিগ্রহটির পুনঃ প্রতিষ্ঠা করান হয়। অতিথি-অভ্যাগতদের অস্থায়ী আশ্রয় দান করিবার জন্ত, অভিষেকের ও তাহার আনুষঙ্গিক সকল ব্যয় সাহেব বহন করিয়াছিলেন । তখন হইতে খামলা দেবীর বিগ্রহ সিমলার কালীবাড়িতে পূঞ্জিত হইতেছে। ১৮৪৩ সাল পর্য্যন্ত উল্লেখযোগ্য আর কোনও কথা জানা যায় না। ঐ বৎসরে কিন্তু ভারত-গবর্ণমেণ্টের দপ্তরের সঙ্গে অনেক বাঙালী কৰ্ম্মচারী সিমলায় আসেন। তাহার দেখেন যে কালীমন্দিরের স্থায়ী সেবাইতের কোনও ব্যবস্থা নাই এবং মন্দিরটির অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়। নবাগত বাঙালীদের উদ্যমে ও অর্থে মন্দিরটির কেবলমাত্র জরুরি সংস্কার-কার্য্যে হাত দেওয়া হয়। মন্দির-নিৰ্ম্মাণ, সংস্কার ও রক্ষণের তহবিলের সেই প্রথম সূচনা হয় । এই তহবিলে ইন্দোরের মহারাজ হোলকার ও সিমলা জিলার কয়েক জন পাৰ্ব্বত্য স্বাধীন ভূপতি অর্থসাহায্য করিয়াছিলেন । এই অর্থের সাহায্যে অল্পদিনের মধ্যেই জরাজীর্ণ কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত মন্দিরের স্থানে ‘ধজ্জি’% নিৰ্ম্মিত একটি মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং মন্দিরের দৈনিক পূজাৰ্চনা ও স্থানীয় বাঙালীদের দশকৰ্ম্মাদি সম্পন্ন করাইবার জন্ত একজন বাঙালী পুরোহিত স্থায়িভাবে নিযুক্ত হন। আজকাল সিমলায় অনেক হোটেল ও দোকানপত্র হইয়াছে। কোনও বাঙালী ভদ্রলোক এখন সিমলায় সপরিবারে বেড়াইতে আসিলেও স্থান ও আহারের জন্ত • বাদল বালিৰামমাে তৈাৰলি পাথরওনাদার पैक छब्राप्ने कक्रिा शबिछब्र वांछि निर्द्विङ झछ । স্বৰ্গীয় হরিদাস গুপ্ত মন্দিরের পার্থেই তখন একখানি স্বতন্ত্র বাড়ি নিৰ্ম্মিত হয় এবং তাহার একাংশে পুরোহিত মহাশমের থাকিবার স্থানও নির্দিষ্ট করিয়া দেওয়া হয়। তখন হইতে মন্দির ও তৎসংলগ্ন অতিথি মহলটির সংস্কার ও সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ স্থানীয় বাঙালীরা নিজেদের মধ্য হইতে চাদ করিয়া তুলিয়া আসিতেছেন। উদ্যমের শিথিলতায় ও অর্থ এবং সংস্কারের অভাবে মন্দির ও