পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ निअल कांलौयोंक्लि عي 8ግ� তাহার ফলে সিমলা-প্রবাসী বাঙালীর কালীবাড়ি সম্বন্ধে ক্রমশঃই আগ্রহাম্বিত হইয় উঠতেছিলেন। ১৮৯৯ সালের এক সাধারণ অধিবেশনে কালীবাড়ির ভবিষ্যৎ পরিচালন সম্বন্ধে কতকগুলি নিয়ম সৰ্ব্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। ১৯০৩ সালে রায় শ্রীশচন্দ্র মিত্র মিত্র, কে-সি-এস্ আই, কে-সি-আই-ই, সি-বি ই, ডক্টর শরৎচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্ৰীযুক্ত রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, রায় দাশরথি বন্দোপাধ্যায় বাহাদুর, রায় কালিচরণ দত্ত বাহাদুর, শ্ৰীযুক্ত জানকীনাথ চট্টোপাধ্যায়, শ্ৰীযুক্ত অতুলচন্দ্র বাহাদুরের সম্পাদকত্বের সময় কালীবাড়ির স্থায়িত্ব ও ভবিষ্যৎ স্বদ্যু ভিত্তির উপর স্থাপিত হয়। সেই সময়ে স্বনামধন্য স্ত্যর গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্যর রাসবিহারী ঘোষ কাৰ্য্যোপলক্ষে সিমলায় আসেন ও সিমলা কালীবাড়ির অবস্থা দর্শনে যৎপরোনাস্তি সন্তুষ্ট হন। তাহদের দ্বারা ‘থসড়া’ প্রস্তুত করাইয়া শ্ৰীশবাবু কালীবাড়ির স্বার্থ ও সম্পত্তির স্থায়ী সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে একটি "ট্ৰাষ্ট উীড’ ( দলিল ) আইনানুসারে রেজিষ্ট্রী করাইয়া লন । কালীবাড়ি পরিচালক সমিতি এই দলিল অনুসারে কালীবাড়ির সমস্ত সম্পত্তি কালীবাড়ির ট্রাষ্ট্রা সত্তেঘ ন্যস্ত করিয়া দেন। কালীবাড়ির প্রথম ট্রাষ্টী’ রায় চারুচন্দ্র সরকার বাহাদুর অল্প দিন হইল পরলোকগমন করিয়াছেন। তিনি ভারত-গবর্ণমেণ্টের স্ব রাষ্ট্র-বি ভাগে র সুপারিন্টেণ্ডেণ্ট ছিলেন । কিছুদিনের মধ্যে মন্দির ও নাট মন্দিরের অবস্থা পুনরায় অত্যস্ত শোচনীয় হইয় পড়ে। অবশেষে তাঃাদের অবস্থা এমন হয় যে, আর সংস্কার না করিলে চলে না। ১৯১০ সালে, অশেষ চেষ্টার পর, কালীবাড়ির তদানীন্তন সম্পাদক হরিদাস গুপ্ত মহাশয় এই সংস্কার সাধন করিতে বদ্ধপরিকর হন । সেই সময়কার সিমলা-প্রবাসী বাঙালীদের মধ্যে রায় চাকচক্স সরকার বাহাদুর, রায় অবিনাশচন্দ্র কোঙার বাছাছুর, আই-এস্ও, ঐযুক্ত স্যর ভূপেন্দ্রনাথ في صحه و وية স্বগীয় কালিদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মুখোপাধ্যায়, অবিনাশচন্দ্ৰ নদী, ঐযুক্ত রামচন্দ্র মুখোপাধ্যায়, কানাইলাল দত্ত, কেশবচন্দ্র রায়, সি-আই-ই প্রভৃতি কয়েক জন ভদ্রলোকের সাহায্যে হরিদাসবাৰু ১৯১২ সালে মন্দিরের সংস্কারকার্যে হাত দেন। উপরোক্ত ভদ্রমহোদয়গণের মধ্যে অনেকেই মন্দির-নিৰ্ম্মাণ তত্ত্ববিলে যথেষ্ট অর্থসাহায্য করেন। কিন্তু, ১৯১৩ সালে হরিদাসবাৰু এলাহাবাদে