পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৰ্ত্তমান ঘুম্বের অর্থশাস্ত্রীর जॉथञों Stroe) বিশাল আকার পাইতেছে। সুতরাং বর্তমান যুগের অর্থশাস্ত্র বলিতে এক সৰ্ব্বপ্রকারে স্বাধীন সত্বাবিশিষ্ট বহু অনুরূপ বিদ্যার সহিত ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধে সম্বন্ধ এক বিপুল বিদ্যার কথাই বুঝিতে হইবে, সন্দেহ নাই। २ যদি কেহ বলেন, ‘বাপু হে, তোমার বর্তমান যুগের অর্থশাস্ত্র কোন জিনিষ তাহা না হয় বুঝিলাম, কিন্তু এক কথায় বলিয়া দাও দেখি এই বিদ্যার মূল কথাটা কি ? তাহা হইলে আমি ক্ষণমাত্র ইতস্তত: না করিয়া তাহাকে বলিব যে, ‘অর্থশাস্ত্রের মূলকথা হইল বঁচিয়া থাকার কথা। কথাটা একটু খোলসা করিয়া বলা যাক। প্রথমতঃ, পৃথিবীর পশুপক্ষি, জীবজন্তু তাবৎ প্রাণী বাচিয়া থাকিতে চায়। কিন্তু অর্থশাস্ত্র মানুষ ভিন্ন অন্ত সমুদয় প্রাণীর কথা সাধারণতঃ বাদ দেয়, একেবারে বাদ দেয় বলিতে পারি না। কারণ গরুকে বাদ দিলে মামুষের জীবনধারণ মোটেই সহজ হয় না । গরুর দুধ, চামড়া, শিং সব-কিছুই বিবিধ সমস্যা সহ মানুষের কাছে উপস্থিত হয় । ঘোড়, শূকর প্রভৃতি বিবিধ উপকারী ও খাদ্যজাতীয় জন্তুকে বঁাচাইয়া রাখা মানুষের স্বার্থ। ধান, গম হইতে আরম্ভ করিয়া জঙ্গলের কাঠ পর্যন্ত উদ্ভিদজাতীয় প্রাণিসমূহকে বাচাইয়া রাখা ও সযত্নে বর্ধিত করা মানুষের স্বার্থ। তারপর জল, বাতাস, মাটি স্বর্ষ্যের তাপ, আকাশ কোন জিনিষের মূলাই কম নয়,— না মানুষের নিজের বঁচিবার পক্ষে, না তার প্রয়োজনীয় दिउँौद्रङ, भांश्य कि उभू-वैऽिब्र थांकिब्राहे नख्छे श्छ ? স্বাক্টর আরম্ভ হইতে ভাল পর্যন্ত মাহ্য ও অন্তান্ত জীবজন্তু कङ ●यंकांzब्रट्रे न रॅफ्रिक्वीं श्रांटरू. ७ वैञिङ८छ् ! क्रूि সকল প্রকার বসি থাকা একরূপ বাছনী, এ-কথা নিশ্চই কখনও বলা চলে নদ দ্ৰুতৱা বঁচি থাকার একটা ক্রম আছে, জীবনযাঞ্জীর একটা ধারা আছে, যাহা মানুষের পক্ষে অবলম্বনীয় বিবেচনা বরস্থাইতে পারে। শুধু বাচিয়া থাকা বলিলে যথেষ্ট হয় কি? বরং-ৰদি বলি, ভাল করিয়া বাচিয় SBBB BBSBB BBB HttBS BB BBB BB BBBBB श्रृंगकछ श्वन ! তারপর মানুষের শরীরটা টিকিল্প থাকিলেই ত সব হয় না। তার মানসিক, আধ্যাত্মিক ও অন্ত বহুপ্রকার বিকাশের কথা ত ভাবিতে হইবে; গরও উপায় করিতে হইবে। অর্থশাস্ত্র এই সকল দিকে বিন্দুমাত্র মনোযোগ না দিয়া শুধু বাচিয়া থাক, আধিভৌতিক ব্যাপারের—বিকাশেরও নহে-- , আলোচনা করিবে, এটা কেমন কথা ? একদা কালাইল তথ} কথিত অর্থশাস্ত্রের বিশেষ নিন্দ করিয়াছিলেন, তিনি অর্থশাস্ত্রকে নীতি ও স্ববিচারের ভিত্তির উপর দাড় করাইতে প্রয়াস পাইয়াছিলেন, ইহা সকলেই জানেন। তার যুক্তির সারবত্ত আজও অস্বীকার করা চলে কি? অর্থশাস্ত্রকে মন, - আত্ম প্রভৃতি বিষয়ে একেবারে উদাসীন করিয়া দিলে, উহা যে-সকল সিদ্ধান্তে উপনীত হুইবে সেগুলির কোন কার্যকর মূল্য থাকিবে কি ? আমি তৰু বলিব, অর্থশাস্ত্র বাচিয়া থাকার উপরই জোর দিতে চায়। ভাল করিয়া বাচিয়া থাকিতে অর্থশাস্ত্র অবশুই উপদেশ দেয়, কিন্তু ষে মসলা বা উপকরণ লইয়া অর্থশাস্ত্র তার তত্ত্ব বা নিয়মসমূহ গড়িয়াছে তাহা হইতেছে মানুষ নিজে। টাকপিয়সা নয়, বাণিজ্য নয়; মানুষের মন বা আত্মাও নয়, । কিন্তু মানুষকেই কেন্দ্র করিম অর্থশাস্ত্রীকে তার শাস্ত্র গড়িতে হইতেছে । মানবজীবন চপল । জাতিতে জাতিতে এবং এক মানবের সহিত অন্ত মানবের পার্থক্যের সীমা নাই। স্বতরা মানুষের কার্যকলাপ লইয়া কোন বিজ্ঞান গড়িয়া তোলা সহজ নয়। ত হোক, তাহাই অর্থশাস্ত্রীর সাধনা। এই সৰ্ব্বদাচঞ্চল মানুষকেই তার গড়িবার ও বুঝিবার জন্ত চেষ্ট করিতে হয় অবিরত ভাবে। " কিন্তু মানুষকে কেন্দ্র করিয়াছে অন্তান্ত বিদ্যাও । নৃতত্ত্ব, সমাজতত্ত্ব, ইতিহাস ইত্যাদি বিদ্যাগুলির কেন্দ্রও ত মাছুষ। মনন্তত্বের কেন্দ্রও, মানুষ । তাহ হইলে এই সকল সামাজিক বিদ্যার সহিত অর্থশাস্ত্রের পার্থক্যটা কি ? তাহ এই যে, আর কোন বিদ্যা মানুষের বাচিয়া থাকার সমস্যা লইয়া মাথা ঘামায় । মা। মানুষের নিশ্চয়ই ভাল করিয়া বাচিয়া থাকা উচিত। কিন্তু মাগে ত তার বঁচিয়া, থাকিতে হুইবে, তারপর ভালমন্দের প্রশ্ন উঠে। সেইজন্ত মার্শাল-প্রমুখ বিখ্যাত অর্থশাস্ত্রবিদগণ যদিও অল করিয়ার্বাচিয়া থাকার উপরও. জোর দিয়াছেন, গুণপিঙ্গাষি বঙ্গিভোচাইফেক্টাচিন্ধখাবার মধ্যেই অর্থশায়ের