পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায় बां९ल कङ्गणं ७ जwiांशॉम कांब्रक (*e(r অপাদান কারকে স্থানে স্থানে "এ" বিভক্তি ও “ভে” বিভক্তি যোগ হয়—“পিতার মুখে এ কথা শুনিয়াছি।” “মেঘে বৃষ্টি হয়,” “খনিতে লোনা পাওয়া যায়,” “কাজে ক্ষান্ত” * এখানে “এ” ও “তে” = হইতে । এ সকল স্থলেই বিভক্তি বিপৰ্য্যয় ঘটিয়াছে। “দ্বার” “দিম” যে-ৰিভক্তির অর্থ প্রকাশ করে, সেখানে “হইতে" যে-বিভক্তির অর্থপ্রকাশক তাহ “এ” চিহ্ন দ্বারা ও “তে’ দ্বারা সূচিত করা হইয়াছে। যাহা হউক, এই সকল স্থলে “এ” বিভক্তিকে যদি করণ ও অপাদানের চিহ্ন বলা হয়, তবে “করণ ও অপাদান না হইলে চলে,” এ-কথা বলা যায় না। কিন্তু এ আপত্তিরও একটা উত্তর দেওয়া যাইতে পারে। হেতু ও নিমিত্ত অর্থে “এ” বিভক্তি হয়—“ব্রহ্মাদি সকলে কোপে (=কোপ হেতু) কম্পান্বিত কলেবর হইয়া প্রস্থান করিলেন," “তিনি বায়ু সেবনে (= বায়ু সেবন নিমিত্ত ) বহির্গত হইয়াছেন।” সহার্থে “এ” বিভক্তি— “অপ্রতিহত প্রভাবে ( প্রভাবের সহিত ) রাজ্যশাসন করিতে লাগিলেন।” “ব্যাপ্তি” অর্থে “এ” বিভক্তি হয়—“শত যোজন ( ব্যাপিমা ) বিস্তীর্ণ এই মহানদী If ঐরূপ “দ্বারা” “দিয়া” “হইতে" অর্থে “এ” বিভক্তি বলা যাইতে পারে না কি ? অর্থাৎ “এ কলমে লেখা যায়” এখানে এ কলমে— কলম দ্বারা, “মেঘে বৃষ্টি হয়” এখানে মেঘে = মেঘ হইতে, ইত্যাদি অর্থ প্রকাশ করিবার জন্য “এ” বিভক্তি (করণ অথবা অপাদানের উল্লেখ না করিয়া ) হুইয়াছে। এরূপ বলা যায় কি-না, বৈয়াকরণ ও শান্ধিক সমাজের সম্মুখে সভয়ে ও সবিনয়ে এই প্রশ্ন উখাপিত করিতেছি । অধিকরণের অনধিকার প্রবেশ অধিকরণ কারকের “এ” ও “তে” বিভক্তি কৰ্ত্তায় ও করণে সংক্রামিত হইয়াছে, ইহা প্রমাণিত হইয়াছে { “এ কালিতে লেখা যায় না” এখানে “কালি দিয়া” এই অর্থে অধিকরণের “তে” বিভক্তি বসিয়াছে। “পিতার মুখে ७नििम्लहि' এখানে মুখে =মুখ হইতে, পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে। আবার স্থই এক স্থলে “এ” বিভক্তি করণ ও অধিকরণ এই দুইয়ের কোট বুঝাইতেছে বলা কঠিন—"যিয়ে তাজা”

  • ভাষাৰোৰ ব্যাকরণ ।

f ভাষাবোধ । 3: Origin and Development of the Bengali Language; 3s 789. (ধিতে ভাজা ), “হাতে না মারিয় ভাতে মারিব।” “গরুতে ঘাস খায়” এখানে কর্তৃকারক বুঝাইতে যদি অধিকরণের “তে” বিভক্তি প্রয়োগে দোষ না হয়,তবে করণ ও অপাদান বুঝাইতে অধিকরণের “এ” ও “তে” ব্যবহার হয়, এরূপ বলিলে চলে কি-না তাহ বিবেচ্য। অর্থাৎ “দিম৷” “দ্বারা” “হইতে" ইত্যাদি বুঝাইতে অধিকরণের এ” ও “তে” বিভক্তি ব্যবহার হয়, এই উক্তি কি ব্যাকরণসঙ্গত? প্রথম ও তৃতীয়াতে অধিকরণের “এ” “তে” অনধিকার প্রবেশ করিয়া বসিয়াছে, ইহা এক প্রকারে প্রমাণিত হইয়া গিয়াছে, অপাদান সম্বন্ধে ঐ প্রকার ব্যবস্থা মানিয়া লইলে খুব দোষ হয় বলিয়া মনে হয় না। নূতন শব্দরূপ এক্ষণে দেখা যাউক, করণ ও অপাদান বাদ দিয়া শম্বরূপ করিলে কেমন হয়, এবং সংস্কৃত করণ ও অপাদান অর্থাৎ তৃতীয় ও পঞ্চমী বিভক্তির অর্থ প্রকাশের কি ব্যবস্থা হইল। উদাহরণস্বরূপ “বালক” শব ধরা যাউক । একবচন বহুবচন কর্তা বালক বালকের কৰ্ম্ম বালককে বালকদিগকে সম্বন্ধ বালকের বালকদিগের অধিকরণ* বালকে, বালকদিগতে বালকেতে বালকদিগেতে বালকগুলিতে বালকগুলাতে করণ ও অপাদানের পরিবর্তে এই নিয়ম থাকিবে— “স্বারা” “দিয়া” “কর্তৃক” “হইতে” “চেয়ে” “থেকে এই সব শব্দের যোগে সম্বন্ধের “র” বিভক্তি ব্যবহৃত হয় । “র” কখন কথন উহ থাকে | “দ্বারা” “দিয়া” *e is 驗 অর্থ প্রকাশ করিবার জন্ত কখন কখন অধিকরণের “এ” ও “তে” বিভক্তির প্রয়োগ হয় । বাংলায় সম্প্রদান ও কর্মকারকে কোন ব্যাবহারিক পার্থক্য নাই। যেখানে সংস্কৃতের চতুর্থী বিভক্তির অর্থ প্রকাশ করা আবশ্বক হয়, সেখানে “জন্তে” “নিমিত্তে” “লাগিয়া” “তরে” এই শব্দগুলির প্রয়োগ হয় এবং উহাদের পূর্ববর্তী শৰে “র” বিভক্তি হয়। কখন কখন “নিমিত্ত” প্রভৃতি উৰ থাকে এবং পূর্ববর্তী শৰে "এ" বিভক্তি হয়।

  • st: ossom bottlutam Bengali Self-taugsson “मांत्रूय” भएकाग्न जळूकन् ।