পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফের আবার ওকথা তুললেই দেব গালে তোর এমুনি চড় বসিয়ে ষে আর ভুলেও কখনও ওৰথা তুলবি না। মালা মিছ করিয়া একটু দুষ্টের হাসি হাসিয়া লই৷ বলিল,—কেমন করে চড় বসাবে শুনি বিজু ? মেয়েদের গা দুতে তে তোমার আজকাল লজ্জা করে গুনি। দিদির হাত ধরতেই যার লজ্জা করে সে কেমন করে আবার পরের মেয়ের গা ছোবে শুনি ? আর আমারও তো বয়েল কিছু কম হয়নি । বিজু লজ্জাম একেবারে মরিয়া গেল। এ দুনিয়ায় কাহাকেও অার তবে বিশ্বাস করা চলে না। দিদিও এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা করিতে পারে । এখন যেখানে তাহারা দাড়াইয়া আছে তাঁহারই কাছাকাছি একটা জায়গায় দাড়াইয়৷ যে-কথা সে এত একাস্তে দিদির কাছে বলিয়াছে তাহাও মালার কাছে প্রকাশ হইয়া পড়িয়াছে। আর দুই দিন পরে হয়ত সকলেই এ-কথা জানিবে । কি লজ্জার কথা ! বিজু অনেকটা বেপরোয়ার মত বলিয়া উঠিল—হ, লজ্জা করে বইকি ! শুধু লজ্জা নয়, এখন ঘেরাও বোধ হয়। একটা কথাও যে-জাতকে বিশ্বাস করে বলা চলে না, সে জাতকে ছুতেও আমার ঘেরা বোধ হয় । মালা মহা কৌতুক অনুভব করিয়া বিজুর ক্ৰোধোত্তেজিত মুখের পানে চাহিয়া হাসিতে লাগিল। বলিল,—তা ঘেরা করতে হয় কর গে, কিন্তু আজকালের মধ্যেই একবার আমাদের বাড়ি ফেও, নইলে মার কাছে বকুনি খেয়ে খেয়ে জীবন আমার বেরিয়ে গেল । —আচ্ছা যাব—বলিয়া বিজু মালার একটা হাত ধরিয়া আবার বলিল,—তার চেয়ে ফিরে চ, আমি বইগুলো বাড়িতে রেখেই তোর সঙ্গে তোদের বাড়ি যাবখন। याणा ब्रांसँौ इहेण । बिखू भांलांब्र शंख् शक्लिब ब्रि বলিল,—তোরা ষে মিথ্যে কথা বলিস কেবল,দেখলি তো তোর গা ছুতে আমার একটুও লজ্জা করে না। . মালা মুখ টিপিয়া শুধু হাসিতে লাগিল, উত্তরে কিছুই বলিল না । झ्रें छिर्ना गरक ফিরিয়া ৰাওয়ার পরে একটা সম্বন্ধ একরকম পাকাপাঙ্কিই হইয়া গেল। মানিকে দেখিয়া এ-পর্বত্ত অপছন্দ কেহ করে নাই, তবে টাকাপলার বনিকাও হর্ষ নাই বলিয়াই সে-সব সম্বন্ধ ফিরিয়া গেছে । ৰাহীদের সহিত কথা এক রকম পাকাপাকি হইয়া গেল তাহদের টাকাপয়সার দাবি একপ্রকার নাই বলিলেই চলে। তাহার পছন্দসই পাত্রী পাইলেই সন্তুষ্ট। সেদিকে মানির একপ্রকার কটি নাই বলাই ভাল। মানির রূপ শুধু যে পছন্দ করিবার মতই তাহা নয়, প্রশংসা করিবার মতও । তাহার। মানিকে আশীৰ্ব্বাদ করিতে আসিয়াছিল। আর তদুপলক্ষে মালার মানিদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ ছিল। সকালবেল বিজু মালাকে তাহাদের বাড়িতে লইয়া আসিয়াছিল এবং সন্ধ্যার পূৰ্ব্বে তাহাকে আবার বাড়ি পৌছাইয়া দিবার কথা झेिल । বেলা দশটার মধ্যেই মানির আশীৰ্ব্বাদের কাজ শেষ হইয়া গেল। বারান্দায় আশীৰ্ব্বাদের কাজ হইয়াছিল। সেখান হইতে মুক্তি পাইয়া ঘরের মধ্যে আসিয়া মানি হাপ ছাড়িতেই মালা তাহার একটা হাত জড়াইয়া ধরিয়া বলিল,—মস্ত ফাড়া কাটিয়ে উঠলে কিন্তু মানিদি। বাবা, তোমার মুখ-চোখ এখনও যে লাল হয়ে আছে দেখচি । বিজুও সেই ঘরের দরজায় দাড়াইয়া মালার মতই আশীৰ্ব্বাদের কাজ দেখিতেছিল, আর দিদির বিপন্ন মূৰ্ত্তির পানে চাহিয়া মনে মনে পরম কৌতুক অমুভব করিতেছিল। মালার কথা গুনিয়া সে অত্যন্ত অবজ্ঞা প্রকাশ করিয়া বলিল,—ই, ভারি তো ফাড়া ! হ হ আমাদের মত বছর বছর এগ জামিন দিতে হত তো বুঝতাম ! তাকে বলে গিয়ে ফাড়া ! এঃ, এতো ভারি 1 . মানি তখনও চুপ করিয়াই ছিল। কারণ, তাহার ভাবী শ্বশুরবাড়ির লোকেরা বারান্দ হইতে চলিয়া গেলেও বাড়ি হইতে যে যায় নাই তাহ তাহার জানা ছিল । মালা মানির দিকে চাহিয়া বিজুর কথার উত্তর দিল,—ছ, হতে মেয়েমাছুষ তো বুঝতে ফাড় কিনা! বিজু বলিল,-থাক, আর আমার মেয়েমাহূব হয়ে কাজ নেই। এক এগজামিনের ঠেলাই সামূলতে পারি না, তার আবার—। তারপরে দিদির দিকে किब्रिज्ञ ৰলিল,--দিদি, তোর হাতে ওরা কি দিলে রে ? भानि डांशंब्र हांख्द्र cशt uकाँs cख्णtडप्लकैंब्रि ६ॉ८°ग्न