পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिवू अछ निरक भूष क्ब्रिाहेब आहेश বলিল-না। মালা মনে মনে হাসিল। - রাত্রে না খাইমাই বিজু কেয়াবনের পথ ধরিয়া বাড়ি ফিরিয়া চলিল। খাওয়ার স্পৃহা তাহার ছিল না, লোকে তাহা বিশ্বাস করে নাই, মালা করিয়াছিল । রাত তখন অনেক । আলো তাহার সঙ্গে দিতে চাহিয়াছিল কিন্তু সে সঙ্গে আনে নাই। কেয়াবনের পথে চলিতে এখন আর তাহার ভয় করে না। সে-সব দিন এখন অতীত হইয়া গেছে। হউক কেয়াবনের পথ মৃত্যুর মত নিস্তব্ধ, হউক রূপকথার নাগ-কন্যার দেশের মতই সপসঙ্কল, তথাপি সে অীর ভয় পায় না । i uiuSuHH

  • Фуе

কিন্তু মাঝপথে আসিয়া তাহাকে একবার দাড়াইতে হইল । তারপর “কি যেন ভাবিল, তারপর ভাবাকুল কণ্ঠে কোবনের পথকে লক্ষ্য করিয়াই বলিয়া উঠিল, এখন ...একমাত্র আমারই এই কেয়াবনের পথ দিয়ে নিঃশঙ্কচিত্তে এক চলার অধিকার কাদেমী হয়ে রইল। সেখানে আমি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। দিদি বহুদিন পূৰ্ব্বে সে অধিকার হারিয়েচে, মালাও আজ হারাল । এ-পথ এক আমার ; দিদিরও না, মালারও না । নির্জন কেয়াবনের পথ সহসা তন্দ্র হইতে জাগিয়া উঠিম শুনিল, কে একটা উন্মাদ যেন দৰ্প করিয়া তাহার অস্তরের রিক্ততা ব্যক্ত করিতেছে। ব্যথায় তাই বনপথের প্রাণও কঁাপিল । বিজু আবার ইঁাটিয়া চলিল......... டிச| | গুন্টুর জেলায় নূতন বৌদ্ধশিল্পের আবিষ্কার ঐনীহাররঞ্জন রায় দক্ষিণ-ভারতের অমরাবতী, জগয্যেপেট, ভটিপ্রলু, ঘণ্টশাল, নাগাৰ্জুনকেও প্রভৃতি যতগুলি স্থানে প্রাচীন বেশ্বস্তুপ \3 প্রাচীরবেষ্টনী ইত্যাদির ধ্বংসাবশেষ এ-পর্য্যন্ত আবিষ্কৃত হইয়াছে, তাহার প্রাম প্রত্যেকটি স্থানই কৃষ্ণ নদীর তীরে অথবা নদীর অদূরেই অবস্থিত। শুপবেষ্টনীর বাহিরে ভিক্ষুবিহারে ফে সকল ভিক্ষু ও ভিক্ষুণীরা বাস করিতেন, তাহদের স্ববিধার জগুই বোধ হয় নদীতীরের এই স্থানগুলি নির্বাচিত হইয়াছিল। কিন্তু বিশেষ করিয়া কৃষ্ণা নদীর তীরে ও অদূরবর্তী স্থানেই এই বৌদ্ধ-প্রতিষ্ঠানগুলি স্থাপনের অন্ত কারণও আছে। মাধ্যমিকপন্থীদের গুরু মহাস্থবির নাগাৰ্জুন খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতকে অৰ্দ্ধ শতাব্দীরও অধিক কাল (আনুমানিক ১৩৭-১৯৪ খৃষ্টাব্দ ) * দক্ষিণ-ভারতের বৌদ্ধসংঘের আচার্ধের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। সর্শের প্রচারে তিনি - Report of 警 I Archaeological Surrey of Southern India. Q13. وهيل عاs. *** Eitel-Handbook of Chinese Buddhism. Jêp, indira., Vol. XV., p. 261. 23 سے هو. দক্ষিণের সর্বত্র ঘুরিয়া বেড়াইয়াছিলেন এবং বন্ধ দেশকে বৌদ্ধধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিয়াছিলেন। চৈনিক পরিব্রাজক যুম্বান্‌-চোয়াঙ অমরাবতীর বৌদ্ধতীর্থ দেখিতে আসিয়া নাগাৰ্জ্জুনের কথা লিথিয় গিঃাছেন। দক্ষিণ-ভারতীয় যুবক নাগাজুন যে ‘ওর্ডিবিশ’ অর্থাৎ উড়িষ্যা রাজ্যকে বৌদ্ধধৰ্ম্মে দীক্ষা দিয়াছিলেন এবং কোশল ও অন্ধ দেশে যে র্তাহার প্রভাব স্বপ্রতিষ্ঠিত ছিল, যুয়ান-চোয়াঙের ভ্রমণবৃত্তান্তেই তাহার পরিচয় আছে। দক্ষিণ-ভারতে নাগাৰ্জ্জুনের যখন খুব প্রতিষ্ঠা, সাতবাহন-বংশীয় রাজারা তখন অন্ধ দেশের অধিপতি ; আধুনিক পণ্ডিতদের কেহ কেহ মনে করেন, এই বংশের রাজা শ্ৰীষজ্ঞ অথবা পুলমাৰী বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রচারে স্ববির নাগাৰ্জ্জুনের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। অমরাবতীতে যে স্ববৃহৎ বৌদ্ধ স্তুপের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হইয়াছে তাহার প্রাচীর-বেষ্টনী + Beal —Buddhist Records of the JTestern Hoorld, Vol. II. p. 97 and 210-11..