পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: Is Yl দেশ-বিদেশের কথা –ভারতবর্ষ (ነፃ শিক্ষাকাৰ্য্যে মহিলার দান— - - ফরিদপুর বালিয়াকান্দীর পরলোকগত ক্ষীরোদাম্বন্দর রায় কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে এক হাজার টাকা দান করিয়া গিয়াছেন। উহা হইতে বালিয়াকান্দীর উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয় হইতে উত্তীর্ণ ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার্থিগণের মধ্যে যে প্রথম স্থান অধিকার করিবে প্রতি বৎসর তাঁহাকে একটি সুবর্ণ পদক দেওয়া হইবে । অবনত শ্রেণীর ছাত্রের সাহায্য— পরীক্ষার ফী না লইয়া অবনত শ্রেণীর ছাত্রদিগকে পরীক্ষা দিতে দেওয়া তউক, এই মৰ্ম্মে পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আবেদন করা হইয়াছে ! তদনুসারে স্থির হইয়াছে, উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আগামী পরীক্ষায় অবনত শ্রেণীর ছাত্রদেয় ফী বাবদে পীচ শত টাকা দান করিবেন। প্রথম মাড়োয়ারী মহিলা ডাক্তার— শ্ৰীমতী গঙ্গা আগরওয়ালা যোগ্যতার সঠিত এ-বৎসর কলিকাতা মেডিকাল কলেজ ষ্টষ্টতে এম-বি উপাধি লাভ করিয়াড়েন । তিনি ১৯২৭-২৮ সনে মেডিকাল কলেজে ভর্ক্সি এল; তিন বৎসর বুঞ্জি লাভ করেন। তিনি দিল্লীর এক সন্ত্রান্ত মাড়োয়ারী পরিবারের কম্বা এবং প্রথম মাড়োয়ারী মহিলা ডাক্তার। বাংলায় নারী-শিক্ষার বিস্তার .-- পাচ বৎসরের সরকারী হিসাব। বাংলা গবর্ণমেণ্ট কর্তৃক প্রকাশিত পঞ্চ বাধিক বিবরণে প্রকাশ, নারদের প্রাথমিক, মধ্য ও উচ্চ সব শ্রেণীতেই ছাত্রসংখ্যা বুদ্ধি পঠিয়াড়ে । ছাত্রী-সংখ্যা 3 స & - : ية جحد من جة جة وغ কলেজ ఇవి ፶፰፥8 ॐछक्र तिमTांलग्न ጏ » ሤና ና ታstr © ጏ মধ্য বিদ্যালয় (? ఇ 3 trఫి సె নিম্ন বিদ্যালয় « ጏbz6 88 &్ళo a { কলেজের ছাত্রী-সংখ্যার মধ্যে চিকিৎসা শাস্ত্রে অধ্যয়নরত ৪১টি ছাত্রী এবং ট্রেণিঙে কতকগুলি ছাত্রী অন্তভুক্ত। ১৯৩২ সনে বিশ্ববিদ্যালয় হইতে ৮১টি বি-এ ও ১ টি এম-এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়াছেন । ১৯৩২ সনে ৬ায়োসেসন কলেজ হইতে ১২ জন ও লরেটো হইতে ৮ জন বি-টি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়াছেন । —হিতবাদী

  • *

রবীন্দ্র-পদক—২ “রবীন্দ্র-জয়ন্তী” উৎসবকে স্মরণীয় করিয়া রাখিবার জন্য দিল্লীর বেঙ্গলী ক্লাব “রবীন্দ্ৰ-পদক” নাম দিয়া প্রতিবৎসরে একটি করিয়া স্বর্ণ-পদক পুরস্কারের ব্যবস্থা করিয়াছেন। প্রবাসের বাঙালী ছাত্র ও ছাত্রীগণের মধ্যে রবীন্দ্র সাহিত্যের অনুশীলন এই আয়োজনের অন্ততম উদ্দেপ্ত । . প্রথম বৎসর বিষয়—"প্লবীন্দ্র-সাহিত্যে বাংলার পল্লী-চিত্র” । निघ्नभायलौ :- - ১ । উপরোক্ত বিষয়ে বাংলা ভাষায় লিখিত সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট প্রবন্ধের জন্ত ঐ পদক দেওয়া হইবে । - ২ । প্রবাসের বাঙালী ছাত্র ও ছাত্ৰীগণের যে-কেহ এই প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পাব্লিবেন । ● ৩ । প্রবন্ধ, কাগজেয় এক পৃষ্ঠায় স্পষ্ট করিয়া লিপিতে হইবে এবং প্রবন্ধের শব্দসংখ্যা আট হাজারের অধিক হইবে না । ৪ । আগামী ১লা চৈত্রের মধ্যে ( ১৫ই মার্চ, ১৯৩৪ ) প্রবন্ধ, পদক-কমিটির সম্পাদক যুক্ত যামিনীকান্ত সোম, গন্দনাল, দিল্লী, ৭ই ঠিকানায় পঠাইতে হইবে । ভারতবর্ষ ৫ । লেখক বা লেখিকা নিজ নিজ প্রবন্ধে স্কুল বা কলেজের নাম এবং কোণ শ্রেণীর ছাত্র বা ছাত্রী তাহার উল্লেখ করিবেন; এই উক্তির সমর্থন হিসাবে প্রবন্ধের সহিত হেডমাষ্টার বা প্রিন্সিপাল মহোদয়ের স্বাক্ষর না থাকিলে, কোন প্রবঞ্চই প্রতিযোগিতায় গৃহীত হইবে না । ৬ । অমনোনীত প্রবন্ধ ফেরত লইতে হইলে উপযুক্ত ডাকটিকিট পাঠাইতে হইবে । ৭ । ক্লাব কর্তৃক মনোনীত তিন জন যোগ্য ব্যক্তি প্রবণগুলি পরীক্ষা করি:বন । ইহাদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হইবে। ৮ । আগামী ২৫এ বৈশাপ প্রতিযোগিতার ফলাফল বিজ্ঞাপিত হইবে এবং যথাসময়ে সংবাদ-পত্ৰাদিতেও প্রকাশত হইবে । পুরস্কৃত প্রবন্ধ সৰ্ব্বপ্রথমে ক্লাব দ্বারা অমুষ্ঠিত কবির জন্মতিথি উৎসব-সভায় পঠিত হইবে এবং তৎপরে উহা কোন সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশেরও ব্যবস্থা করা হইবে । ৯ । পুরস্কৃত প্রবন্ধের সব্বপ্রকার অধিকার কেবল ক্লাব কর্তৃপক্ষেরই থাকিবে ।