পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ম্যম '...' ... గాగా দ্বীপময় ভারভের ৰৌদ্ধগছিভ ও মহাৰাল ধর্মমত “Tantrism, which began about the 7th century A.D. . to tinge. Buddhism, is based on the worship of the . active producing principle (Prakriti) as manifested in the Sakti or female energy of the primordial_male...... wives were then allotted to the celestial Bodhisats, as well as to most of the other gods and demons and most of them were given a variety of forms, mild and terrible, according to the supposed moods of each divinity at different times—”. ইহার পরে দশপারমিত, চতুৰ্যোগ (যথা- মূলযোগ, মধ্যযোগ, বসানযোগ এবং অস্তযোগ ), চতুর্ভাবনা এবং চারিটি আধাসত্ত্বের কথা বলা হইয়াছে। বর্তমান পুস্তক হইতে মূৰ্ত্তিতত্বের/বিবরণও কিছু কিছু সংগ্রহ করা যাইতে পারে। লেখক বলিতেছেন যে, শাক্যমুনি শুভ্র বর্ণের এবং তাহার মুদ্রার নাম ধ্বজমুদ্রা ; তাহার দক্ষিণ-পাৰ্থ হইতে লোকেশ্বর দেহ পরিগ্রহ করেন। লোকেশ্বরের রক্ত বর্ণ, তাহার চিহ্ন ধ্যানমুদ্র । শাক্যমুনির বামপার্থ হইতে বজ্রপাণি জন্মগ্রহণ করেন; তাহার বর্ণ নীল, মুদ্রার নাম ভূস্পর্শমূদ্র । এই তিন জন বুদ্ধকে রত্নত্রয় বলা হইয়াছে। এতদ্ব্যতীত পাচ জন ধ্যানীবুদ্ধের সম্পর্কে পাচটি স্কন্ধ , অমিতাভ, অক্ষোভ এবং বৈরোচনের সম্পর্কে ত্রিখলের উল্লেখ করা হইয়াছে rী পঞ্চ তথাগতের সম্পর্কে পঞ্চভূতের কথা ব্যক্ত হইয়াছে। সকলের শেষে বৌদ্ধদের শববিধানের কথা লেখক লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। পূৰ্ব্বে যে সমস্ত তথ্যগতের কথা বলা হইল, তন্মধ্যে শাক্যমুনি হইতে বৈরোচনের উদ্ভব ; লোকেশ্বর হইতে অক্ষোভ ও রত্নসম্ভব ; এবং বজ্ৰপাণি হইতে অমিতাভ এবং অমোঘ সিদ্ধের জন্মবিবরণ দেওয়া হইয়াছে। এই পঞ্চ তথ্যগতের সংস্পৃষ্ট বলিয়া হয়, এম, স্ত্রী, অ, হ্রামকে বৌদ্ধর এত পবিত্র মনে করে। পুস্তকের এই অংশের নাম পঞ্চতথাগতজ্ঞান। এখানে পঞ্চধাতু, ত্রিফল, ত্রিরত্ন, জিমল, ত্রিকায়, ত্রিপরমার্থ এবং পঞ্চদেহেরও বিশদ বিবরণ দেওয়া হইয়াছে। এই সমস্ত শব্দের বিশেষ টীকা ওয়াডেল সাহেবের লামাইস নামক পুস্তকের বিভিন্ন স্থলে দেখিতে পাওয়া যাইবে । , - . বর্তমান পুস্তকের যে স্থলের নাম পরমগুহ, সেখানে প্রাণায়াম, জান, বাজান, সপ্তসমাধি প্রভৃতির বিশেষ বিবরণ দেওয়া . . ಸ್ನ್ಯ 129ff: . t Ibid., p. 109. Description of terms. হইয়াছে। লেখক অক্ষরের উল্লেখ করিয়াছেন ও তাঁহাকে দেহের মধ্যে সরিশিত করিয়াছেন। মুণ্ডকোপনিষদেও* অক্ষর পুরুষের উল্লেখ দেখা যায়। আলোচ্য গ্রন্থে অক্ষর-ময় দেহকে স্তুপ-প্রাসাদ বলিয়া বর্ণনা করা হইয়াছে। ডাঃ খোরিস মনে করেন যে পুস্তকের যে স্থলে মহাপুরুষ, পঞ্চায়, পঞ্চবায়ু, রহস্য এবং ব্রহ্মকুণ্ডের ব্যাখ্যা করা হইয়াছে, সেখানে যথেষ্ট হিন্দুপ্রভাব বর্তমান রহিয়া গিয়াছে। তিনি পুস্তকের ষে অংশকে “C” বলিয়া গ্রহণ করিয়াছেন তাহাও তাঁহার মতে মূল বৌদ্ধরচনার শৈব-রূপান্তর। আমরা ষে স্থানকে পরমগুহ বলিয়া গ্রহণ করিয়াছি, সেখানে সিদ্ধাস্ত-বাদের ছায়া পড়িয়াছে। অগস্ত্যের নামও এই সঙ্গে ’ উল্লেখযোগ্য। পুস্তকে দিগ নাগের নামও রহিয়া গিয়াছে। তবে তিনি অসঙ্গের শিষ্য ( ৬ষ্ঠ শতাব্দী ) কিংবা ধৰ্ম্মপালের গুরুদেব, সঠিক বলা শক্ত । - পুস্তকের তারিখ বিভিন্ন পণ্ডিত দশম শতাব্দী হইতে চতুর্দশ শতাব্দী পৰ্য্যস্ত ঠেলিয়া লইয়া গিয়াছেন। আমরা ইহাকে সাধারণভাবে একাদশ শতাব্দীর লেখা বলিয়া গ্রহণ করিতে পারি। বুদ্ধবেদের t সম্বন্ধে বিশেষ কিছু বলিবার নাই, ইহা মাত্র কয়েক পৃষ্ঠার পুথি । ইহার পাচ পৃষ্ঠায় অক্ষোভ, রত্নসম্ভব, অমিতাভ, অমোঘসিদ্ধ এবং বৈরোচন নামক পাঁচ জন ধ্যানীবুদ্ধের পরিচয় দেওয়া হইয়াছে। কিছুদূর পরে সংস্কৃত শ্লোকে বলা হইয়াছে- নমো রত্নত্রমায়, নমঃ আৰ্য্যাবলোকিতেশ্বরাম। রত্নত্রয় হইতেছে বুদ্ধ, ধৰ্ম্ম এবং সঙ্ঘ ; অবলোকিতেশ্বর বোধিসত্ত্বের নাম । বুদ্ধবেদ বলিতে বোধ হয় বৌদ্ধধৰ্ম্মসম্পর্কিত মন্ত্র-তন্ত্র বুঝাইত। ডাঃ খোরিস বলেন, “বলিদ্বীপের লোকের বেদ বলিতে যে মন্ত্ৰ-তন্ত্র ভিন্ন অন্য কিছু বুঝিত না, তাহার প্রমাণ অৰ্জুনবিবাহ নামক কাব্য হইতে পাওয়া যায়। উক্ত পুস্তকের

  • } ১১। এখানে অক্ষাৎ जर्ष जकब्रशूक्वां९ অর্থাৎ হিরণ্যগর্ভাৎ । * *

t Ondjavaansche en Balineesche Theologie, p. 155.

  1. Cod. 4165, Beschrijving der Jav. Bai. en

Sasaksche handschriften van dr. Van der Tonk, 1, pp. 204-208. -