পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- Ψψοθ, శERIES গিয়েছে, কসের অনেকগুলো দাত পড়ে গেলেও পয়সা অভাবে বঁধাতে পারেন না বলে গালে টােল খেয়ে যাওয়ায় বয়সের চেয়েও বুড়ো দেখায় । . याक्लिग्न जवशe टरडाषिक थांबान । भट्नब्र छैोंक ভাড়ার এক্ষে ঘরে বাস করার দরূণ স্ত্রী ছেলে মেয়ে সকলেই নানারকম অন্ধখে ভোগে—অথচ উপযুক্ত চিকিৎসা হয় না । তিনটি মেয়ের বিশ্লেতে পূৰ্ণবাৰু একেবারে সর্বশ্বাস্ত হন্ধে গিয়েছেন, অথচ মেয়ে তিনটির প্রথম ছুটি ঘোর অপাত্রে পড়েচে । বড় জামাই বৌবাজারে দরজীর দোকান করে, ঘোর মাতাল, কুচরিত্র-বাড়িতে স্ত্রীকে মারপিট করে প্রায়ই, তবুও সেখানে মেয়েকে মুখ গুজে পড়ে থাকৃতে হয়—বাপের স্বাড়ি এলে শোবার জায়গাই দেওয়া যায় না। মেজ জামাই মাতাল ময় বটে, কিন্তু তার এক পয়সা রোজগারের ক্ষমতা নেই—রেলে সীমান্ত কি চাকুরী করে, সে-সংসারে সবাই একবেল খেয়ে থাকে, তাই নাকি অনেক দিন থেকে নিয়ম। জার একবেলা সকলে মুড়ি খায় । মেজ মেয়ের দুঃখ পূর্ণবাৰু দেখতে পারেন না বলে মাঝে মাঝে তাকে বাড়িতে জানিয়ে রাখেন ; সেখানে এলে তবুও মেয়েট খেতে পায় পেট পূরে দু-বেলা। আজকাল প্রায়ই জরে ভোগে, শরীরও খারাপ হয়ে গিছেচে, ডাক্তারে আশঙ্কা করেচে থাইসিস্ । বুড়ী পিসীম। কিন্তু এখনও বেঁচে। এখনও বুড়ী গঙ্গাস্বানে যায়। নিজের হাতে রেখে খায়, বয়স নব্বই-এর কাছাকাছি, কিন্তু এখনও চোখের তেজ বেশ, দাত পড়েনি, বুড়ী একেবারে অশ্বখামার পরমায়ু নিম্নে জন্মেছে, এদিকে যারা তার মরণের পানে উৎজক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে, তাদের জীবন ভাটিয়ে শেষ হতে চলল। . সেট্লমেন্টের কাজ ছেড়ে পাটনা থেকে চলে এলাম। পূৰ্ণবাবু তখনও সেখানে আমীন। বছর তিনেক পরে এক দিন গয়া ষ্টেশনে পূর্ণবাবুর সঙ্গে দেখা। দুপুরের পরে এক্সপ্রেল আসার সময়ে ষ্টেশনের প্লাটফর্শ্বে পাচারী করচি, একটু পরেই ট্রেনটাঙ্গল দাঙ্গলো। পূৰ্ণবাৰু নামূলেন একটা সেকেণ্ড ক্লাস কামরা থেকে, অন্ত কামরা থেকে দু-জন রোমান নেমে এলে জিনিরপরের তারকে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আমি অবাৰু হয়ে नांवाणिकत्व. श्रॉबरौ, जब eनrब्र जमकरण नाफ e क्कांबाब्र শাল, পায়ে প্যারিল গার্টার খাটা লিঙ্কের মোজা ও পাম্প", চোখে সোনার চশমা, হাতে সোনার ব্যাও ওমালা হাতঘড়ি । আমি গিয়ে আলাপ করলাম। পূর্ণধাৰু আষায় চিনতে পেরে বললেন—এই যে রামরতনবাবু, ভাল আছেন? তারপর এখানে কোথায় ? আমি বললাম-আমি এখানে চেঞ্জে এসেচি মাস-তিনেক, আপনি এদিকে—ইয়ে— তার অদ্ভূত বেশভূষার দিকে চেয়ে আমি কেমন হয়ে গিয়েছিলাম। পূৰ্ণবাবুকে এ বেশে দেখতে আমি অভ্যস্ত নই, আমার কাছে স্বতীর ময়লা চিট সোয়েটার ও সবুজ আলোয়ান গায়ে পূর্ণবাৰু বেশী বাস্তব,—তাছাড়া চুম্বায় পঞ্চায় বছরের বুদ্ধের এ কি বেশ । - কি ব্যাপারটা ঘটেচে তা অবশু পূৰ্ণবাবুর বলবার আগেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম। জিনিষপত্র গুছিয়ে নিয়ে পূর্ণবাবু ওয়েটিং রুমে ঢুকলেন ; তিনি সাউথ বিহার লাইনের গাড়ীতে যাৰেন। গাড়ীর এখনও ঘন্টা-দুই দেরি। একজন দারোয়ানকে ডেকে বললেন— ভূপাল লিং, এখানে ভাল সিগারেট পাওয়া যায় কি না দেখে এস—নইলে কাচি নিয়ে এল এক বাক্স– আমায় বললেন—ও অনেক দিন পরে আপনার সঙ্গে দেখা । আর বলেন কেন, বিষয় থাকলেই হাঙ্গামা আছে। সামূনে আস্চে জ্ঞানুয়ারী কিন্তী—তহশীলার বেটা এখনও এক পয়লা পাঠায় নি, লিখেচে এবার নাকি কলাই ফসল স্ববিধে হয়নি। তাই নিজে যাচ্চি মহালে, মাসখানেক ধাকৃবো। গাড়ীটা এখানে আসে কটায় ? ভাল কথা এখানে টাইমূটেবল বিনতে পাওয়া যাবে ? নিতে ভুল হয়ে গেল হাওড়ায় - আমি জিগ্যেস করলাম— আপনার পিসীমঘারোয়ান সিগারেট নিয়ে এল। পূৰ্ণবাবু একটা সঙ্ক ও স্বদীর্ঘ হোন্ডার বার করলেন—আমার দিকে একটা সিগারেট এগিয়ে দিয়ে বললেন-আল্পন। 第: তারপর সিগারেট ধরিয়ে আরামে ধোয় ছেড়েবায়ন— পিলীম মারা গিয়েচেন জার-বছর কাঞ্জিক আলে। তারপর থেকেই বিষয়-আশয়ের বাটে পড়েচি–নিজে না খেলে ৰুি জঙ্কিাৰী টেকে। আর এই বলে টে'ষ্ট করে