পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Trao জলের মধ্যে বড় বড় পাখরেখোদা ভাঙাচোরা কত মূৰ্ত্তি••• ময়ূরে সাপ ধৰিয়াছে—ময়ূরের ঠোঁট আছে, পা নাই...পদ্মফুল —পাপড়িগুলি ভাঙিয়া থ্যাবড়া হইয়া গিয়াছে...হাত ও নাক ७ां७, ऎष्क्लख चमणर्द्रौ अझ अझ बांथ ख:श्रोहेब्र चां८छ् । —জাহ+হ, এমন দেউল ভাঙল কে গো ? —রায়রায়ান নিজেই। এই যে ভাঙা দেউল, এখান হইতে অনেক—অনেক দূরে একটি গ্রাম ; সে গ্রামের নাম আজকালকার লোকে বলিতে পারে না। একদিন শেষ রাতে সুন্দরী কাঠের ভরা আসিয়া লাগিল সেই গ্রামের ঘাটে। বর্ষার দুর্গম পথ, টিপটপ বুষ্ট পড়িতেছে, বাতাস বহিতেছে। সকলে মানা করিল, রাতটুকু নৌকায় কাটাইয়া সকালবেল বাড়ি যাইও । রামেশ্বর শুনিল না,—সাত দিন আজ বাড়ি ছাড়া, ঘরে তরুণী বউ। আর মা-বাপ মরা ছোট বৈমাত্রেয় ভাইটি। যাবার বেল বধুর চোখে জল দেখিয়াছিল, অনেক রকম আবদার ছিল তার। নৌকা খুলিয়া দিয়াও সেদিন রামেশ্বর ভাবিতেছিল—কাজ নাই এই কাঠের ব্যবসা করিতে গিয়া, নামিয়া যাই । ভাবনাকুল মনে ছপ-ছপ ছপ-ছপ দাড় ফেলিয়া পুরা আটটি দিন ও সাত রাত্রি আগে তারা গ্রাম ছাড়িয়া চলিয়া গিয়াছিল ।... - পিচ্ছিল পথে আছাড় খাইয়া জলকাদা মাখিয়া অনেক ছুঃখে অবশেষে রামেশ্বর বাড়ি আসিল । হঠাৎ চমকাইয় দিবে এই মতলবে জাগে কাহাকেও ডাকিল না, টিপি-টিপি খোড়ে ঘরের দাওয়ায় উঠিল। সবল দুটি বাহু দিয়া নড়বড়ে দরজা দিৰে এইবার প্রচও বাকি। ঘুম উড়িয়া গিয়া ঘরের মধ্যে উঠিৰে ভয়াওঁ কোলাহল । তারপর বাহির হইতে পরিচিত উচ্চকণ্ঠের হাসি ফাটিয়া পড়িবে। তারপর দ্বীপ জলিবে । তারপর— দরজায় বা দিতে রামেশ্বর ছমড়ি খাইয়া ঘরের ভিতর अग्निल ! cथॉणां गग्रजी ॥ ८कह माहे । यद्धेरक चांब्र कि बलिब छांकिट्स, जखकां८ब्र छाडेछिद्र नांभ षब्रिञ्च ७ॉक्रिड णानिन-मधूकब्र, कदूकब्र !... সে রাত্রি কাটা দিন জাগিল। এবং মধুকরেরও খোজ ७२3? হইল ; জাতিসম্পর্কের এক খুড়া তাহাকে বাড়িতে লইয়া রাখিয়াছেন। খোজ হুইল না কেবল বন্ধটির, যাবার নি বড় কায় কাদিয়া যে বিদায় দিয়াছিল। তারপর দু-দিন ধরিয়া গ্রামের মঙ্গলার্থীরা দলের পর দল অফুরন্ত উৎসাহে রামেশ্বরকে সমবেদন জানাইয়। যাইতে লাগিলেন। বড় । অসন্ধ হইল। আবার এক রাত্রিশেষে পাঁচ বছরের ভাইটির ঘুম ভাঙাই রামেশ্বর তাহাঁকে কাধে তুলিল, দীর্ঘ লাঠি গাছটি লইয়া তারার অস্পষ্ট জালোকে সাকোর উপর দিয়! সে চোরের মত গ্রাম-নদীটি পার হইয়া গেল। মনের ঘৃণাঞ্জ দেশ ছাড়িয়া চলিয়া গেল । - কুড়ি বছর পরে ঘোড়ায় চড়িয়া লোকজন সৈন্তগামন্ত লইয়া ফিরিয়া আসিলেন রায়রায়ান রামেশ্বর । আজমীরের এক বৃদ্ধ সেনানীর বুকে ছুরি মারিস্থা ঘোড়াটি কাড়িয়া জানা ; নাম তার কুণ্ডল,- সে কি ঘোড়া —এক তাল উচু, ছুটিবার সময় যেন বাতাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলে। এই ফুড়ি বছর রামেশ্বর ভাগ্যের সঙ্গে অবিরাম লড়াই করিয়াছেন, কপালের উপর বঙ্কিম বলিরেখায় অবোধ্য অক্ষরে সেই সব দিনের কত কি ভয়ঙ্কর কাহিনী-লেখা রহিয়াছে। রায়রায়ান জায়গীর লইয়া আসিয়াছেন, সেই জায়গীরের দখল লইয়া প্রথমেই বাধিল ভরত রায়ের সঙ্গে । ভদ্রার দক্ষিণ পারে খালের মুখে ভরতগড়। কিলাবাড়ি হইতে ফৌজদারের কামান জানিয়া প্রাকারের ধারে বসানো হইয়াছে। প্রথম দু-দিন খুব তোপ দাগ হইয়াছিল। এখন চুপচাপ। ভরত রায়ের লোক প্রাকারের মুখ কাটিয়া দিয়াছে, গড়ের চারিদিক নদীর জলে কানায় কানায় ভৰ্ত্তি । ভিতরে কি একটা কাও চলিয়াছে, কিন্তু বাহির হইতে তাহার একবিন্দু আঁচ পাইবার যে নাই। সে দিন বড় অন্ধকার রাজি। রায়রায়ানের ঘুম নাই। শিবির হইতে খানিকটা দূরে ভয়ার স্কুলে আপনার মনে পায়চারি করিতেছেন। হঠাৎ খল্‌খল্‌খল – রায়ब्रांच्चाटनग्न कीन चीफ इहेत्र औील, ८कब्र-कटकब्र ठिऊरब्र অতিশয় জীণ যৎসামান্ড আওয়াজ। প্রবল জোরারের টার্স