পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●२९ তাহাতে যে ঐ শব্দটুকু না হইতে পারে এমন নয়। রামেশ্বরের फलू गन्गश् श्रेण। फौङ्ग मृडे विनबिज्र कब्रिा cगटिङ লাগিলেন। দেখিলেন–ঠিক ! কেয়-জঙ্গলের নিবিড় ছায়ার মধ্যে আগাগোড়া আৰুত করিয়া একখানা বজরা অতি চুপিচুপি উজান ঠেলিয়া বাইতেছে। কাহাকেও ডাকিলেন না, নিজের বিপদের আশঙ্কা মনে হইল না, ঐ দিকে লক্ষ্য রাখিয়া তিনি জাগাইতে লাগিলেন। পরিখার মুখে আসিয়া পৰ জাটকাইল। সেখান হইতে দেখিতে লাগিলেন,–চোখ অন্ধকারে জলিতে লাগিল—দেখিলেন, নৌকা নিঃশব্দে গড়ের পিছনে সঙ্কীর্ণ নালার মুখে আসিয়া লাগিল ; সঙ্গে সঙ্গেই কয়টি সাদা পূটলী নালায় গড়াইয়া আসিয়া নৌকায় পড়িল জার চক্ষের পলক ফেলিতে না ফেলিতে নৌকা পাক খাইয়া স্বতীব্র জলস্রোতে বিদ্যুতের বেগে জাদুগু হুইয়া গেল । * রায়রায়ান ছুটিতে ছুটিতে র্তাবুর দিকে ফিরিলেন। খানিকটা দূরে একটি কেওড়া গুড়িতে ঠেশ দিয়া মধুকর মৃদ্ধস্বরে বাণী বাজাইতেছিল ; বড় মধুর বঁাশী বাজায় সে। ধ্ৰুত পদশব্দে চমকিয় তার হাতের বঁাশী পড়িয়া গেল ; নিঃশবে মধুকর দাদার পাশে আসিয়া দাড়াইল৷ —চলে:-- -८कॉषां★ ? --রাণীয়ের মোহানায় । রাণায়ের মোহান ক্রোশ পনের ষোল দুর। গাঙটা সেখানে চারিমুখ হইয়া গিয়াছে। ভরত রায়ের সঙ্গে দেৰগঙ্গার চাকুলাজারের সম্প্রীতি খুব বেশী ; নৌকা যদি সে দিকে ধায় তবে রাণাই হইতে ডাহিনে মোড় ঘুরিবে । স্বল-পথে আগে গিয়া সেখানে ঘাটি দেওয়া দরকার । মুহূৰ্ত্ত মধ্যে আটজন ঢালীসৈন্ত প্রস্তুত হইয়া মাঠের প্রান্তে জালিয়া দাড়াইল। আশাস্ত কুণ্ডল মাটির উপর খুর দ্বাপাইতে লাগিয়াছে। এতক্ষণে রায়রায়ানের মুখে হাসি ফুটিল। ঘোড়ার কাধে করাঘাত করিয়া বলিলেন-খামূ-খাম্ বেট, সৰুর সম্ননা বুঝি•••আচ্ছ, আমি চললাম আগে আগে, তোমরা এল শিগগীর— মাঠ ভাঙিয়া কুগুল ছুটিল । নীলে জোড়া ছাড়িয়া দিয়া রামেশ্বর মোহানার মুখে "পেক্ষা করিতে লাগিলেন। মধুকরেরা পৌছিল যখন ΚΟ&23Ο" কৃষ্ণাদশমীর টা দেখা দিয়াছে। নিযুপ্ত জেলেপাড়, ঘাটে चग्रनिड सिद्ध वैषां । ५क ७कÉ छिsांब्र इझेरब्रव्र भाषा সকলে প্রস্তুত হইয়া বসিলেন। রাত্রি শেষ হইয়াছে, ঝাপসা বাপলা জ্যোৎস্না-সেই সময়ে জলের উপর বজরার ছায়ামূৰ্ত্তি দেখা দিতেই—গুডুম ! বজরা হইতেও জবাব আসিল। তীরের উপর গাছে গাছে পার্থীরা ত্রস্ত হইয়া কলরব স্বরু করিয়াছে । অকস্মাৎ অনেকগুলি কণ্ঠের আর্তনাদ--কাপ-বাপ শব্দে মাঝনদীর জল ছিটকাইয়া উঠিল...বজরা চরকীর মত পাক খাইতে লাগিল। রামেশ্বর তীব্র আনন্দে চীৎকার করিয়া উঠিলেন— হাসিল । * দশটি ডিঙা সকল দিক হইতে বজরা ঘিরিয়া ধরিল। জল রক্তে রাঙা হইয়া গিয়াছে। একটি শবের কাল চুল জলের টানে একবার ভাসিয়া সেই মুহূর্তে অতলে তলাইয়া গেল। মাল্লা কয়জন গলুয়ে পড়িমা কাতরাইতেছে। মধুকর লাফাইয়া ভিতরে ঢুকিল, ক্ষণপরে বাহির হইল ছোট একটি তোরঙ্গ जझेब्र । —সমস্ত এই ? মধুকর বলিল,-ই দ্বাদ, তন্নতর করে খুঁজে দেখেছি— আর কিছু নেই— —এস দিকি । রামেশ্বরও ঢুকিতে যাইতেছিলেন, ইঙ্গিতে মধুকর নিরস্ত করিল। মৃদুকণ্ঠে বলিল-ওর মধ্যে রয়েছেন ভরত রায়ের স্ত্রী-কন্যা আর গড়ের আরও জন পাচ-সাত মেয়েলোক— বজ্ৰকণ্ঠে রামেশ্বর, বলিলেন—ডাক দেও পুরুষলোক C६ छो८इ মধুকর বলিল, পুরুষ কেউ নেই। ভরতের মেজ ছেলে ওঁদের নিয়ে পালাচ্ছিলেন, তিনি ঘাম্বেল হয়ে ভেসে গেছেন । ভয়ে সকলে এখন মড়ার মত। আপনি আর ঘাবেন না ওদিকে । মুহূৰ্ত্তকাল ভাবিয়া রামরায়ান ফুলে নামিয়া আসিলেন। একজনকে বলিলেন-খোল ত তোরঙ্গ ; দেখি, আমাদের ছোট রায় কি নিয়ে এলেন— ডালা তুলিতেই মণিমুক্ত কৰুমৰু করিয়া উঠিল। খুলীমুখে মধুকরের পিঠে খাবা দিয়া রামেশ্বর বলিলেন—ৰেশ, বেগ...