পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলগুন এবারে তুমি নিজে রামনগর চলে বাঙ—তোরঙ্গমৃদ্ধ দেওয়ানজীর হাতে দাও গিয়ে—গড়ের কাজে টাকার चडांद चांद्र इव न । चांद्र ७ब्रां षांकट्वन दमौलानांबকোন অন্ধবিধা না হয়, দেখবে— মনের আনন্দে রামেশ্বর কুণ্ডলের পিঠে গিয়া বসিলেন। . সেই দিন সন্ধার পূৰ্ব্বেই রায়রায়ানের গোলাম ভরতগড় ধ্বসিয়া চুরমার হইয়া গেল ; সেদিক দিয়া না আসিল কোন প্রতিবাদ, না পাওয়া গেল একটা মানুষের সাড়াশব্দ । অনেক কষ্টে পরিখা পার হইয়া সৈন্তেরা গড়ে চুকিয়া দেখে, যা ভাবা গিমাছিল তা-ই—সকলেই পলাইয়াছে, জিনিষপত্র কিছুই পড়িয়া নাই, বারুদখানায় পয়ঃপ্রণালী খুলিয়া দিয়া খালের জল তোলা হইয়াছে, গড়ের শূন্ত কক্ষগুলি খ+খ করিতেছে । বিজষোল্লাসে রামেশ্বর রামনগর ফিরিয়া চলিলেন । নিজ নামে নগরের পত্তন মাত্র হুইয়াছে, বুদ্ধ-বিগ্রহের মধ্যে কাজ বড় বেশী অগ্রসর হইতে পায় নাই । অসমাপ্ত চত্বরের প্রান্তে অতি প্রাচীন একটা বকুল গাছ । শ্রাস্ত রামেশ্বর অপরাহ্ল বেলায় প্রাসাদকক্ষ হইতে নবনিৰ্ম্মিত নগরীর দিকে অলস দৃষ্টিতে চাহিয়া চাহিয়া দেখিতেছিলেন, অকস্মাৎ চমকিয়া উঠিলেন। দেখিলেন, চত্বরের প্রান্তে বকুলের ছায়াচ্ছন্ন তলদেশে অঙ্গরীর মত লঘুগামিনী বড় রূপসী একটি মেয়ে। মধুকর কি কাজে সেইখানে আসিয়াছিল, রায়রামান জিজ্ঞাসা করিলেন—কে ও-টি ? —ভরত রায়ের মেয়ে ৷ রামেশ্বর ভাইয়ের দিকে তাকাইলেন, মুখের উপর দিয়া কৌতুক-হান্ত স্বছ খেলিয়া গেল। বলিলেন-বন্দীশালায় বন্দীদের রাখবার নিয়ম।—এ কি করেছ ? কিন্তু নিয়ম হইলেও এ ছাড়া যে অন্ত উপায় ছিল না, মধুৰর প্রাণপণে তাই বুঝাইতে লাগিল। কারণ, কীশালাটা ঠিক নিরাপদ নয়...তা ছাড়া সেখানে থাকার অসংখ্য অন্ধবিধা...এমন অন্ধবিধা যে রাখাই চলে না... ब्राप्मचंद्र जबू वृछ वृछ् शंगिाख्रश्न cषषिब्र चांबe दिबङ હર૭ ভাবে মধুকর বলিল-আপনি দেখেন নি তাই। দেখতেন যদি—সে যে কি ভয়ানক কান্নাকাটি— —কান্নাকাটি খুব ভয়ানক ? রামেশ্বর সহসা সোজা হইয়া বসিলেন, মুখের কৌতুক হান্ত নিবিল, চোখ জল-জল করিয়া উঠিল। মান অপরাহ্ল-আলোয় রহস্তাচ্ছন্ন অৰ্দ্ধসমাপ্ত বিস্তীর্ণ নগরী.পশ্চিমে মাঠের.প্রান্তে রক্তিম আভা বিলের জলে ডগমগ করিতেছে...দূরে, আরও দূরে সীমাহীন নিবিড় অরণ্যশ্রেণী। ..বিশ বছর আগেকার একটি গরিব খোড়েী ঘর অকস্মাৎ রায়রায়ানের চোখের সম্মুখে ফুটিয়া উঠিল। ঘরের মধ্যে বিদাম্বাত্রার আয়োজন, কথা নাই—নিৰ্ব্বাক । বিদাম্ব-চিত্র। ঘাটে স্বন্দরী-কাঠ আনিবার নৌকা প্রস্তুত হুইয়া ডাকাডাকি করিতেছে, ঘরের মধ্যে একটি কথা নাই, চোখ ভরিয়া গৌর গাল দুটি বহিয়া জল আসে, মুছাইমা দিলে তখনই আবার ভরা চোখ..অফুরন্ত, বাধা দিয়া ঠেকাইবার জো নাই।... সহসা হ-হ-হ করিম যেন স্বপ্ন ভাঙিয়া রামরায়ান হাসিয়া উঠিলেন। হালিতে হাসিতে জিজ্ঞাসা করিলেন—ভরত রামের মেয়েটাকে দেখতে কেমন মধুকর ? মুখ লাল করিয়া অন্য দিকে চাহিয়া মধুকর কোন প্রকারে জবাব দিল—ভাল। তাড়াতাড়ি সে বাহির হইয়৷ গেল । ভাইয়ের গমন-পথের দিকে গভীর স্নেহে তাকাইয় রায়রামান মৃদু স্বছ হাসিতে লাগিলেন । কিশোর বয়সের ইহাদের এই পাগলামী বড় মিঠা লাগে। মধুকর চলিঙ্ক গেলেও অনেকক্ষণ হাসি পাইতে লাগিল । প্রাঙ্গণের কাছাকাছি একদিন মেয়েটার সঙ্গে মুখোমুখি দেখা হইয়া গেল । লে একাকী দিকপ্রান্তে একাগ্র চোখে তাকাইয়া ছিল । —তুমি কে ? गंडौब्र क्रé भूष क्ब्रिाहेब षडबड थाहेब cमरब बनिणचांबांब्र नोषं श्रृौ । রায়রায়ান বলিলেন,—তুমি ত ভরত রায়ের মেয়ে। অনেছ বোধ হয়, তোমাদের গড়ের ভিতর অবধি ঘুরে এসেছি।