পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৬

ఏరáం. अलबरे घब्रट्नब जब ८क्षाrन cऋउ भएब, चादव ভিন ভাইবোনেই লাজুৰ, সেখানে আমরা যেতে সাহস কৱি ন, বাক্ষর কাছে খাবার চেয়ে খেতেও পারিনে। মা ব্যস্ত আছেন নানা কাজে, অবিক্তি হেঁসেলের কাজে তাকে লাগানো इझ न ७ देटिङ, ङ आर्षि खानि । किस्त्र क्षिप्झन्त्र कोख করতে তো দোষ নেই ? বাড়ির অস্তান্ত মেয়ের কোনোদিনই আষাজের খাওয়া-দাওয়ার খোজ করেন না, আজ অবিশুি সকলে মহাব্যস্ত । বেলা যখন দেড়টা আন্দাজ, রান্নাঘরের দিকে একটা গোলমাল ও জ্যাঠাইমার গলার চীৎকার গুনে ব্যাপার কি দেখতে গেলাম ছুটে । গিয়ে দেখি, রান্নাঘরের কোণে ছেচ তলার কাছে দাদা একটা লাউপাত হাতে দাড়িয়ে । জ্যাঠাইম বকৃচেন—ওই বাড় তো, আর কত ভাল হবে তোমাদের ? এখনো বামুন-ভোজন হ’ল না, দেবতার ভোগ রইল পড়ে, উনি এলেচেন ভোগের আগে পেরসাদ পেতে, দেবতা নেই, বাল্গুন নেই, ওর শুয়োর-পেট পোরালেই আমার স্বগগে ঘন্টা বাজবে যে ! বুড়ে দামৃড়া কোথাকার— ওপৰ খিৱিষ্ট্রনি চাল এ বাড়িতে চলবে না বোলে দিচ্চি, মুড়ো ঝাটা মেরে বাড়ি থেকে বিদেয় করে দেবো জানো না ? আমার বাড়ি বলে ও-সৰ অনাচার হবার যে নেই, যখন করেচ তখন কয়েচ । মা কোথায় ছিলেন আমি জানিনে। পাছে তিনি গুনতে পান এই ভয়ে দাদাকে আমি সঙ্গে করে বাইরে নিয়ে এলাম। দাদা লাউপাতাটা হাতে নিয়েই বাইরে চলে এল । আমি বললাম-ওখানে কি কচ্ছিলে । দাদা বললে,—কি আবার করবো? ভূবনের মা কাকীমার কাছে ছু-খানা তেলপিটুলি ভাজা চাইছিলাম বজ্ঞ খিদে পেয়েচে তাই। জ্যাঠাইমা শুনতে পেয়ে কি বকুনিটাই— বলেই লজ্জা ও অপমান ঢাকৃবার চেষ্টায় কেমন এক ধরণের হাসলে। হয়ত বাড়ির কোনো ছেলেই এখনো খানি, কিন্তু আমরা জানি দাদা খিদে মোটে গন্ধ করতে পারে ম, ম-বাগানে থাকতেও ভাত নামৃতে নীনাতে সকলের জাগে ও পিড়ি গেছে রাজারে খেতে বলে তে। বৃক্ষসে জড় হলে কি হবে, ৪ আষদের সকলের চেয়ে ছেলেৰাৰে । এদের দামায়া নেই, এই যে ঠাকুর-পূজার খুলনা, এর ফেন কোথায় কি গলদ আছে। কোথায়—তা বোঝা আমার বুদ্ধিতে ফুলায় না, কিন্তু গোটা ব্যাপারটাই যেন কেমন—মনের সঙ্গে আমার খাপ খেলো না আদৌ । - আর কিছুদিন পরে একটু বয়েল হ’লে আমি বুঝেছিলাম যে, এদের ভক্তির উৎসের মূল এদের বিষয়-বুদ্ধি ও সাংসারিক উন্নতি। ভগবান এদের উন্নতি করচেন, ফল বাড়াচ্চেন, মান খাতির বাড়াচ্চেন,—এরাও ভগবানকে খুব তোমাজ করচেন, খুশী রাখবার চেষ্টা করচেন—ভবিষ্যতে আরও যাতে বাড়ে। প্রতি পূর্ণিমাম্ব ঘরে সত্যনারায়ণ পূজা হয়, সংক্রাপ্তিতে-সংক্রাস্তিতে দুটি ব্রাহ্মণ খাওয়ানো হয়, তাই নয় শুধু—একটি গরিব ছাত্রকে জ্যাঠাইম বছরে একটি টাকা দিয়ে থাকেন বই কেনার জন্তে । শ্রাবণ মাসে র্তাদের আবাদ থেকে বছরের ধান, জাল-ভরা কই মাছ, বাজরাভরা ইলের ডিম, তিল, জাকের গুড়, আরও অনেক জিনিষ নৌকা বোঝাই হয়ে আসভো । ভক্তিতে আপ্লুত হয়ে তারা প্রতি বার এই সময় পাঠাবলি দিয়ে মনসাপূজো করতেন ও গ্রামের ব্রাহ্মণ খাওয়াতেন। এদের সত্যনারায়ণ পূজো ঘরের সচ্ছলতা বৃদ্ধি করার জন্তে, লক্ষ্মীপূজো ধন-ধান্ত বৃদ্ধির জন্তে, গৃহ-দেবতার পূজে, গোপীনাথ জীউর পূজো—সবারই মুলে—হে ঠাকুর, ধনেপুত্রে যেন লক্ষ্মীলাভ হয় অর্থাৎ তা হ’লে তোমাকেও খুনী রাখবো। বাবার মুখে শুনেচি, এ-সমস্ত বাড়িঘর জামার ঠাকুরদাদা গোবিন্দলাল মুখুয্যের তৈরি। ঠাকুরদাদা যখন মারা বান, বাবার তখন বয়স বেশী নয়। তিনি মামার বাড়িতে স্বাকুব হন এবং তারপর চাকরি নিয়ে বিদেশে বার হয়ে যান । জ্যাঠামশাইয়ের বাৰা নন্দলাল মুখ্যে নায়েবী কাজে বিস্তর পয়সা রোজগার করেছিলেন এবং আবান্ধ-অঞ্চলে একশো বিষে ধানের জমি কিনে রেখে যান। আবাধ-অঞ্চল মানে কি জামি এতদিনও জানতাম না, এই সেদিন জ্যাঠামশাইয়েদের জাড়তের মূহুরী বন্ধু বিশ্বাসকে জিগোস করে জেনেচি। - थाठामञ्चाहे 'ेब्र शदन क'रब्र धूब फेब्रछि कम्ब्राइन । कङ्गकांब । खाॉर्टांमनादेब्री डिन छ३-गवाहे *रे चौकरकग्न