পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টালির ছোটবড় ঘর, বাঁশের জাফীর বেড়ায় ঘেরা কম্পাউণ্ড, “हे लौठकरण अबव छाजिश cशहै, बज्र बफ़ मात्रgनानिद्रा গাছ । আমাদের বাগানেও বড় সাহেবের বাংলোতে ছুটে ম্যাগ নোলিয়া গাছ আছে। - এরা মাকে পড়ায়, সীতাকেও পড়ায়। মিস্ নর্টন দিনাজ“পুরে ছিল, বেশ বাংলা বলতে পারে। নানা ধরণের ছবিওয়াল কার্ড, লাল সবুজ রঙের ছোট ছোট ছাপানো কাগজ, তাতে অনেক মজার গল্প থাকে। দাদার পড়াশুনায় তত ঝোক নেই, আমি ও সীতা পড়ি। একবার একখানা বই দিয়ে দিল-একটা গল্পের বই –“ব্ৰুবর্ণবণিক পুত্র'। এ কথায় আমি ৰুঝেছিলাম বণিকপুত্র সোনা দিয়ে গড়া অর্থাৎ সোনার মত ভাল। পাপের পথ থেকে উক্ত বণিকপুত্র কি করে ফিরে এসে খ্ৰীষ্টধৰ্ম্ম গ্রহণ করলে, এরই গল্প । অনেক কথা বুঝতে পারতাম না, কিন্তু বইখানা এমন ভাল লাগতো !... মেম আসতো দু-জন। একজনের বয়স বেণী-মায়ের চেয়েও বেশী। আর একজনের বয়স খুব কম। অল্প বয়সী মেমটির নাম মিস্ নটন—একে আমার খুব ভাল লাগতো-নীল চোখ, সোনালি চুল, আমার কাছে মিল নর্টনের মুখ এত স্বন্দর লাগতো, বার-বার ওর মুখের দিকে চাইতে ইচ্ছে করত, কিন্তু কেমন লজ্জা হ’ভ—ভাল ক'রে চাইতে পারতাম না—অনেক সময় সে অন্যদিকে চোক ফিরিয়ে থাকবার সময় লুকিয়ে এক চমক দেখে নিতাম । তখনি छद्र श्'ङ इब्रज्र गौङ cनथप्छ-ौङ इन्जङ ७ निम्न अिप्ले করবে। ওরা আসতো বুধবারে ও শনিবারে। সপ্তাহে অন্তদিনগুলো যেন কাটতে চাইত না, দিন গুণতাম কবে বুধবার আসবে, কবে শনিবার হবে। মিস্ নর্টনের মত স্বন্দরী মেয়ে আমি কখনো দেখিনি—আমার এই এগার-বার বছরের জীবনে। কিন্তু মাঝে মাঝে এমনি হতাশ হতে হত ! দিন গুণে গুণে বুধবার এল, কিন্তু প্রৌঢ় মেমটি সে দিন এল এৰা, সঙ্গে মিল নর্টন নেই—সারা দিনটা বিস্বাদ হয়ে যেতে, মিল নর্টনের ওপর মনে মনে অভিমান হ’ত, অথচ কেন श्राचा क्नि नर्छन ७ण न cन कष काफेरक जिएलन कब्रrड जजब ३७ ।। ¢कमब्रां ७क ५क बिन चांबांटमब्र उग्रंबांटनब्र कांtइ थोर्थन করতে শেখাতো। মা তখন থাকতেন না। আমি, সীতা, ও দাদা চোখ বুজতাম-ফি নর্টন ও তার সদিনী চোখ বুলঞ্জে। 'হে আমাদের স্বৰ্গশ্ব পিতা সাপ্রভূ-সবাই একসঙ্গে গভীর স্বরে আরম্ভ করলুম। হঠাৎ চোখ চেয়ে দেখতুম সবাই চোখ বুজে আছে, কেবল সীতা চোখ খুলে একবার জিৰ বার করেই আমার দিকে চেয়ে একরার দুষ্টুমির হাসি হাসলে— পরক্ষণেই আবার প্রার্থনায় যোগ দিলে। সীতা ঐ রকম, ও কিছু মানে না, নিজের খেয়াল খুনীতে থাকে, যাকে পছন্দ করবে তাকে খুবই পছন্দ করবে, জাৰায় যাকে দেখতে পারবে না তার কিছুই ভাল দেখবে না। ওর সাহসও খুব, দাদা যা করতে সাহস করে না, এমন কি আমিও যা অনেক সময় করতে ইতস্ততঃ করি—ও তা নিৰ্ব্বিsারে করে । আমাদের বাংলো থেকে খানিকটা দূরে বনের মধ্যে একট দেবস্থান আছে—পাহাড়ীদের ঠাকুর থাকে। একটা বড় সরল গাছের তলায় কতকগুলোপাথর-ওরা সেখানে মুরগী বলি দে, ঢাক বাজায়। সবাই বলে ওখানে ভূত আছে, জায়গাটা বেয়ন অন্ধকার তেমনি নির্জন,—একবার দাদা তর্ক তুলে বললে আমরা কখনই ওখানে একা যেতে পারবে না। আমি ভেৰে উত্তর দেওয়ার আগেই সীতা বাংলোর বার হয়ে চলে গেল একাই— কোনো উত্তর না দিয়েই ছুট দিলে পাহাড়ীদের সেই নির্জন ঠাকুরতলার দিকে ...ওই রকম ওর মেজাজ ।... মিলনটন সীতাকে খুব ভালবালে। মাঝে মাঝে সীতাকে সঙ্গে নিয়ে যায় ওদের মিশনবাড়িতে, ওকে ছবির বই, পুতুল, কেক, বিস্কুট, কত কি দেয়—ছবি ৰাকৃতে শেখায়, বুনতে শেখায়-এরই মধ্যে সীতা বেশ পশমের ফুল তুলতে পারে, মানুষের মুখ, কুকুর জাতে পারে। ওরা আমাকেও অনেক বই দিয়েছে - মখি লিখিত স্বসমাচার, লুৰ-লিখিত স্বলমাচার, বোহান-লিখিত স্বসমাচার, সমাপ্রভুর কাহিনী—আরও অনেক সব। যীশু একটুকরা মাছ ও আধখানা রুটতে হাজার লোৰুৰে ভোজন করালেন—গল্পট পড়ে একবার আমার হঠাৎ মাছ ও রুট খাবার সাধ হ’ল । কিন্তু মাছ এখানে মেলে না—ম ভরসা দিলেন খাওয়াবেন, কিন্তু জ্ব-মাসের মধ্যেও সেবার মাছ পাওয়া গেল না, আমার সখও ক্রমে ক্রমে উবে গেল । বাবার বন্ধু দু-একজন বাঙ্গালী মাঝে মাঝে জামাদের এখানে