পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাগুন একটি গ্রেগম্য চিত্রশালা Wyso স্থানান্তরিত হইয়া যাইৰে। বিক্রমপুরের প্রতি বিক্রমপুরবালীদের একটি সহজ মমত্ব বোধ আছে। সুতরাং আশা করা যায় এই কার্ধ্যে র্তাহাদের যথেষ্ট উদ্যম দেখা যাইবে । নিজ আড়িয়ল গ্রামে আবিষ্কৃত যেসব মূৰ্ত্তি সংগৃহীত হইয়া এই চিত্রশালায় স্থান পাইয়াছে, তাহার একটি তালিকা ও ক্ষুদ্র একটি রিবরণ নিম্নে দেওয়া হইল :– (১) নূতন ধরণের বিষ্ণুমূৰ্ত্তি ( বিশ্বরূপ)-বিষ্ণুর বহ রকমের মূৰ্ত্তির মধ্যে এই একটি অতি বিরলপ্রাপ্ত মূৰ্ত্তি। ইহার ৪টি মুখ, ২০টি হাত। এই ধরণের মূৰ্ত্তির কন্ধী (অশ্বমুখ )—মাড়িয়ল চিত্রশালা কোন উল্লেখই “বিষ্ণুমূৰ্ত্তি পরিচয়” নামক পুস্তকে পাওয়া যায় না। গোপীনাথ রাও লিখিত Elements of Hindu Iconography গ্রন্থে বিশ্বক্ষপের ধ্যান আছে বটে, কিন্তু কোথাও মুক্তি পাওয়া গিয়াছে কি না তাহার কোনই উল্লেখ নাই। এই মূৰ্ত্তি সম্বন্ধে ধ্যানসহ বিশেষ বিবরণ ইতিপূৰ্ব্বে প্রকাশিত হইয়াছে। মূৰ্ত্তিটিকে বেশ স্বগঠিত বলা যাইতে পারে । দুঃখের বিষয়, ইহার দক্ষিণ দিকের হাতগুলি এবং জামুর নীচ হইতে পা ছুটিই ভাঙিয়া গিয়াছে। (২ ) বামদেব মূৰ্ত্তি—বজীয় শিল্প পদ্ধতির একটি বৈচিত্র্যবিহীন মূৰ্ত্তি। 불 “পঞ্চপুষ্প-বৈশাখ, sరితి, পৃঃ १००१२ (৩) একটি বিষ্ণুমূৰ্ত্তির মাত্র মন্তকটি পাওয়া গিয়াছে। ( a ) নূতন ধরণের কী মূৰ্ত্তি (অৰ্থমুখ)-বিষ্ণুর অবতারগুলির মধ্যে কীর মূৰ্ত্তিতে একটু বিশেষত্ব আছে, ইনি ঘোড়ায় আসীন থাকেন। আমাদের এই মূৰ্ত্তির সহিত গরুড়–অাড়িয়ল চিত্রশাল স্বর্ঘ্যের পুত্র রেবস্তের কিছু কিছু সাদৃপ্ত মনে পড়ে ; কিন্তু লক্ষ্য করিয়া দেখিলে বুঝা যাইবে ইহা কন্ধীরই মূৰ্ত্তি। ইহার চারিটি হাত, ঘোড়ায় চড়িয়া আছেন ; বুকে শ্ৰীবৎস চিহ্ন আছে। ইগর সর্বপ্রধান বিশেষত্ব এই ষে ইহার মুখ অথাকার, তাহা ভগ্ন অবস্থায়ও স্পষ্ট বুঝিতে পারা যায়। এই ধরণের ধ্যান গোপীনাথ রাওয়ের Elements of Hindu Moonographyতে সংগৃহীত इद्देब्रएछ । किस्त्र