পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

selv মেধি লা। মামলার একাক্ষা শুনানি পৰ্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতেই হবে। —লে কতদিন ? —প্রায় দিন পনেরো লাগবে । —কিন্তু ততদিন ত আমি থাকৃতে পারবে না। দু-চার দিনে শেষ হয় না ? লায়েব বলিল, ন, হুজুর । এ মামলা অনেক দিন ধরে क्रणzय ।। ८कदल छन-कऊक भद्रकांग्रैौ गांचौब्र छछहे ५झे ক’টা দিন আপনাকে থাকতে হবে । না হ’লে গোলযোগ হতে পারে। স্বজাতার অনুরোধ মনে পড়িল,—বিষয় যাওয়ার অপবাদ জানার সন্তানকে যেন স্পর্শ না করে । তার সৌভাগ্যকে তুধি দমন করে অন্ধকার করে না। উপায় নাই, থাকিতেই হইবে। পনেরে দিনের জায়গায় কুড়ি দিন হইল । মামলার কয়েক দফা শুনানি হইয়া গেলে নায়েব যেদিন প্রচুর মুখে জানাইল আর চিন্তার কারণ নাই, সেই দিনই অবনীনাথ গুহৰাজা করিলেন । ভাত্রের ভরা মী। দুটি তীরের কক্ষতাকে ঢাকিয়া উচু পাড় অবধি টলটলে জলের ছলছলাং ধ্বনিটুকু ভারি মিষ্ট লাগে। কোথাও কচুরি পানার ফুলে, কোথাও বা কুমু-কালারে নদী সাজিয়াছে। উপরের নীল আকাশে ইতস্তজ সঞ্চরণশীল টুকরা মেঘ নৌকার গতির সঙ্গে যেন বাজি রাখিয় ছটিয়াছে। কাশ কোর স্থান অপরূপ শুভ্রতা, সাদ পাল তুলিয়া নৌকা ছুটিয়াছে। গুৰতর মন হালকা মেঘের সঙ্গে কেন ছুটিয়া চলে না? ভাটিয়ালি স্বরে মাঝির এমন যে গান-অবনীনাথ কেন.দু-কান ভরিয়া শুনিতেছেন না ? দীর্ঘ দিন পরে প্রবাসী আজ গৃহমুখী। প্রতীক্ষমান স্বজাত জানালার সেই কপাট ধরিয়া দুটি চক্ষুকে নদীর দিকে নির্নিষেধ করিয়া রাখিয়াছে। চোখে জল, মুখে উৎকণ্ঠা। হাত বা নবজাত শিশুক্রোড়ে হালিমুখে সে প্রত্যহ এই দিক পানে छबनttण सांबूबkवनं जांश्राहेब औख कब्रिाप्छ, श्रठि क्झिाइ ? স্বজাত ত দূরে নহে ! এই জলের স্পর্শে তাহার কোমল S○8○ স্পর্শটি ঠিক যেন বিদায়দিনের আশ্রমুখর স্পর্শের মত বিষ। अदनौनांथ ८नोकांग्र छहेश्च शङ निम्न नौब्र छल हूंहेब्र অস্থির হইয়া উঠিলেন। স্বজাত আছে ত ? আটটি বৎসর যে চোখের আড়াল হয় নাই, কেন সে কাদিয়া বাহুডোর শিথিল করিল । কেন সে প্রিয়কে দূরে ঠেলিয়া দিল। রাত্রির অন্ধকারের মত মনেও অন্ধকার ঘনাইয়া উঠিতেছে । নদীর বঁকে দপ, করিয়া একবার আগুন জলিয়া উঠিল । অবনীনাথ বহুক্ষণ সেইদিকে চাহিয়া বুঝিলেন, গ্রামের শ্মশানে চিতা জলিয়াছে। কাহার প্রাণপ্রিম্নতর ধন চলিয়া গেল ! স্নেহভালবাসার সমস্ত সম্পর্ক চুকাইয় কে অকরুণ রাত্রির অন্ধকারে চিতায় গিয়া উঠিল! অগ্নিমুখে, মানুষকে ভয় দেখাইতে, চিতার উপর কাঠ তুলিয়া দিতেছে কে উহার ? আগুন দেখিয়া প্রাণ কেন হু হু করিয়া উঠে ? মনে হয়, কি যেন ছিল—কি যেন নাই। রাত্রির অন্ধকার দম্যর মত কি যেন লুটিয়া লইয়াছে। ওই অগ্নিজিহ্ন চিতার খুমে ও আলোয় সেই অশুভ ইঙ্গিত –স্বজাতী—স্বজাতী—স্বজাত । রাত্রি প্রভাতে পরিচিত ঘাটে আসিয়া নৌকা লাগিল। প্রাসাদ-বাতামনে কোথায় সে মুখ ? বাতায়ন বন্ধ। ঘাটে পরিচিত কেহ নাই । বিষগ্ন প্রভাতের মত গ্রামখানি মৌন । অবনীনাথ একটিও কথা কহিতে পারিলেন না, ধীরে ধীরে গৃহাভিমুখে চলিলেন। ভূত্য দ্বার খুলিয়া প্রণাম করিল। অবনীনাথ তাহাকে কিছু জিজ্ঞাসা করিতে সাহস করিলেন না, একেবারে শয়নকক্ষে আসিয়া উপনীত হইলেন। • কোথায় মুজাতা ? কোথায়-বা নবজাত আগন্তুকের কলহান্ত । অটল মৌনতায় ঘরখানি মিনতি করিয়া বলিতেছে,--সে নাই—সে নাই । বিকৃত কণ্ঠে অবনীনাথ চাকরটাকে ডাকিলেন। সে প্রভূর সামনে আসিয়াই কাদিয়া ফেলিল। অবনীনাথের চোখের সম্মুখেকল্যকার অন্ধকার রাত্রি দ্রুতবেগে অবতীর্ণ হইল, নদীর বাকে আমনি লেই চিতা জলিয়া উঠিল এবং সেই চিতার জালোকে স্বজাত যেন স্পষ্টতর হইয়া দেখা দিল । অবনীনাথ মূর্জিত হইলেন না, সমস্তই শুনিলেন। মাত্র দিন দুই হইল बुछ गछान थगब कब्रिञ्च शजांउ छांशंद्र चट्रदउँौं श्ब्राहरू। বুঝি সজ্ঞানের লালনাকাঙ্গায় লে কাহার পাছু পাছু গিয়াছে।