পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चान्दृकब्र चक्छ भद्रशबू इंशज दियश्च मूर्डिख्रन निदिब्र স্বায় কেন ? তোমার প্রতি অগাধ ভালবাসা ইহাকে দেখিয়া সমবেদনার রূপ পরিগ্রহ করিতেছে যে ! দিনে দিনে অবনীনাথ অস্থির হইয়া উঠিলেন। মুজাতার স্থতি যত প্রাণপণে আঁকড়াইয়া ধরিতে চান, চাপার বেদনামলিন মুখের- ছায়া ততই সে স্মৃতিমুকুরে উকি মারে। রাজিতে স্বজাত আদিয়া সেবা করে ; কখনও হাসিয়া, কখনও বা অশ্রমুখী। কেবলই মনে হয়, বালিকার কি দোষ ? একের অপরাধে অন্তকে এ গুরুশাস্তি দিবার কি প্রয়োজনই বা ছিল । পরক্ষণেই ক্ষুদ্ধ মন হুঙ্কার দিয়া উঠে, ছিল বই কি ! ষড়যন্ত্র করিম যাহারা হজাতাকে কড়িয়া লইয়াছে তাহার হাসিমুখে ফিরিবে ? না, তাহদেরও বুকে আগুন জলুক ; দাহনের জালা তাহারাও বুকুক । আবার তিনি মঙ্গল পরিদর্শনে বাহির হইলেন। এক মাস, দু-মাস, চার মাস গেল। অবনীনাথ ফিরিবার নাম করেন না। যতক্ষণ হুটগোলে কাটিয়া যায় ততক্ষণ তিনি ভাল থাকেন, সন্ধ্য হইলেই বুকে র্কাপন লাগে। ঐ বুঝি রাত্রির পক্ষপুটে ভর করিয়া স্বজাত আসিল – পিছনে বিষন্ন বধু চাপা। সারারাত্রি, কি জাগ্রতে কি স্বপ্নে, ইহাদেরই অভিযোগ অস্থরাগ চলিবে । কাহাকে ভালবাসিয়া স্বর্গ পাইয়াছেন, কাহাকে বিবাহ করিয়া ভুল করিয়াছেন, কাহার হাসিতে বুক ভরিয়া উঠে, কাহার চাপাকান্নায় বা অম্লতাপের আগুন জলে ; একবার বিবেক, একবার প্রতিশোধস্পৃহা শরতের মেঘ-রৌত্রের মতই দেখা দেয় । সমস্ত বুদ্ধিবৃত্তি দিয়াও অবনীনাথ সে বিচারের শেষ করিতে পারেন না । এমনই করিয়া কয়েক মাস কাটিলে অবনীনাথ অস্বস্থ হইয়া *क्लिटणन । मशष्ण छांण छांख्गंब्रहे कुिंज । क्रग्नक निन চিৰিংগার পর তিনি বলিলেন, অমুখ শক্ত,সময় নেবে। छनिब चक्नौनोष चाकूण इङ्ग्रेग्न प्लेजन । नरश्वक হুকুম দিলেন, যেমন করি হোক আমাকে বাড়ি পৌছাইয়া দাও। আর এক দণ্ডও এখানে নছে। মনে নে বলিলেন, “শেষ নিখাল ফেলিতে হয় cनहे ऋद्र निशारे ८कनिंद । स्कन इजाजत्र इदि शनिrख्रहः &कदाफि*उ इजांठांब्र ऋङि जक बांह बॉफ़ाहेब লাদর জাহান জানাইতেছে - সেই নদীর ধীরে তেমনই একটি अििवक्ष छि| जदि, अनन्त्र द्रुक ख्ञ्जन कब्जि चक्नौनाष शहे श्हेब्रा बाहेश्वन । । - প্রভুর সেবার জন্ত দাসদাসী, আত্মীয়-স্বজন সকলেই তৎপর হইল ; অবনীনাথ তৃপ্ত হইলেন না। এ কি লেৰা ! আহার নিত্রী এবং সাংসারিক সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ বজায় রাখি। যে-যার অবসর মুহূর্তে আসিয়া বসিতেছে। কোথায় ইহার চেয়েও দুরারোগ ব্যাধি হইয়া কে কতদিন জুলিয়া আলু লাভ করিয়াছিল, দৈবপ্রাপ্ত ঔষধের মহিষী—সঙ্গে সঙ্গে নিজ নিজ স্থখ-দুখের কাহিনী। অবনীনাথ উক্ত ইন্ম উঠিতেছেন। এই মুখের সহানুভূতি, প্রাণহীন করের যান্ত্ৰিক সঞ্চালন, অভয়হীন সরব সাধনী—কতক্ষণ আর সদ্ধ করা খাম ? মৌনময়ী রাত্রির অৰ্দ্ধামে ধ্যায়রত শুদ্ধাচারিণী:বলি, দুটি কোমল করপল্লবে সারাদেহে নীরবে যে অভয় বা সাক্ষা দিয়াছে তাহার মূল্য কৃতজ্ঞতা দিয়া নিরূপণ করা চলে না। সেবার সঙ্গে একটি স্নিগ্ধ আবেশ, সারা দেহকে আরোম অবসয়তায় ভরিম স্বমধুর নিক্সার রাজত্বে টানিয়া গইয়া যায়। মৃদ্ধ করচালনায় প্রাণের স্পর্শ নিবিড় করিয়াই পাওয়া যায়। যে জিনিষ স্বজাতার ছিল, চাপারও আছে ; বাহিরের শত অসামঞ্জস্যের মধ্যেও স্বজাত ও টাপার কোন প্রভেদই ত নাই। ন-ই থাকিল বিদ্যার ঔজ্জ্বল্য, বুঞ্জির দীপ্তি , সৰ্ব্বক্ষণের সহচরী হইবার যোগ্যতাও হয়ত নাই, তবু সেবার দিক দিয়া হৃদয়বৃত্তিতে স্বজাতার চেয়ে চাপা কম মহিয়সী নহে। চাপা যেন বাংলা দেশের নিরাবরণ প্রকৃতির একটা অংশ। মুক্ত বায়ু, প্রচুর আলো, ও দুৰ্ব্বাসম্পদভরা শ্যামল মাঠ তাহার নিজস্ব সম্পদ। গ্রীষ্মের প্রভাতে ও জগন্নার অপূৰ্ব্ব, বর্ষায় ঘনশ্যামল এবং শীত শরতের দিনেঞ্চ কৃষ্ণে মুখ করিবার সঞ্চয় তাহার প্রচুরতয় । বসন্তের কৰাঁ খক্ষিয় দেওয়া যাক, কেন না, লে শুভদিনের সমারোহ এই গুৰু মালঞ্চে না-ও আলিতে পারে । কিন্তু মরিবার পূৰ্ব্বে এমন অনাস্ট্রীয় শুষ্ক সেবা লইয় ङिनि भबिंदन न । श्यांठांब निकफैदउँौं श्रेश डिनि छूक পৃথিবীর প্রস্তাহের মানি, ক্ষোত বা ক্রোধের ধুৰ সঞ্চিত করিয়া মালিন্য জানিবেন না। সমস্ত পৃথিবীর উপর গুহার