পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዻፃ8 কোন পদ্ধভি এ দেশের অধিক উপযোগী ? সরকারের गांशश शउँौऊ, नब्रकब्र चअनै न क्षेण चामूण भब्रिबर्डन गडद झछ न 1 किड cनtणब्र अञमङ चनांबांटन «थकलिड পদ্ধতিতে ভাবগুৰু পরিবর্তন, পরিবর্জন বা পরিবর্ধন করিতে পারে। সে জন্ত দেশের শিক্ষিত লোকের একাগ্র চেষ্টা প্রয়োজন। मङर्शिन कृषिदे चामाक्छिब्र ७कधीज बदलचन षांकिट्य ততদিন পল্লীগ্রামের সংস্কার ও জনসাধারণের আর্থিক অবস্থার ॐब्रठिनाश्न झझब्र श्बाहे थक्रिद। क्ङि कृषिब्र •नप्त्र সঙ্গে যদি স্বল্পব্যয়সাধ্য শিল্প প্রতিষ্ঠিত করা যায়, তবে কাজ জনেকটা সহজসাধ্য হইয়া আসিবে। এ দেশের শহর পূৰ্ব্বে শিল্পের কেন্দ্র ছিল। আজ সে অবস্থার পরির্তন হইয়াছে। এখন নানা নূতন যন্থের সাহায্যে পণ্যোৎপাদনের উপায়ও নূতন নূতন হইয়াছে। যদি সরকার শতাব্দীব্যাপী উপেক্ষ ও অবজ্ঞ বর্জন করিয়া সত্য সভ্যই দেশের আর্থিক অবস্থা নূতন বরিয়া গঠন করিতে আগ্রহশীল হন, তবে পীগ্রামে শিল্পপ্রতিষ্ঠা সহজই হইবে । বিদ্যুতের শক্তি পল্লীগ্রামে সহজলভ্য করিলে ও পণ্য বিক্রমের স্বব্যবস্থা হইলে অনেক শিল্প আবার পল্লীগ্রামে ফিরিয়া যাইবে। সম্প্রতি বাংলা সরকারের শিল্পবিভাগ কতকগুলি শিল্পে পণ্যোৎপাদনের উন্নত উপায় আবিষ্কার করিয়া মফঃস্বলে যাযাবর শিক্ষক দলের গঠন দ্বারা সেই সব শিক্ষা প্রদানের যে ব্যবস্থা করিয়াছেন, তাহ পাঠকগণ অবগত আছেন। দেশের লোক আগ্রন্থ সহকারে সেই সব উপায় শিক্ষা করিতেছে। স্বাহারা শিক্ষিত হইতেছে, তাহার শিক্ষা কার্ঘ্যে প্রযুক্ত করিতেছে। ইহা যে স্বলক্ষণ, তাহাতে সন্দেহ নাই । কেহ কেহ বলিবেন, এ দেশের ভয় সম্প্রদায়ের যুবকরা কায়িক শ্রমবিমুখ । সে কথা সত্য কি না, তাহার বিচারে প্রবৃত্ত না হইয়া অনায়াসে বলা যায়, যদি পূৰ্ব্বে ইহা সত্যই থাকিয়া থাকে, তবে আজ জার নাই। গত আদমশুমারির যে বিবরণ প্রকাশিত হুইয়াছে, তাহ পাঠ করিলেই জানিতে পারা যায়, ভদ্রসম্প্রদায়ের যুবকরা আজকাল কামিক ভ্রমসাধ্য কর্ঘ্যে বিরত নছে। ৰেখাটে খাটা" সে যে কাজে অধিক সাফল্য লাভ দেখা যায়। কলিকাতার উপকণ্ঠে বাংল-সরকারের শিল্প "ত্রেবাসীষ্ট’ बिछां८णंब्र ८१ काब्रथानां चाद्दछु, उषाष्ट्र ग्रंथन कब्रिटबई «थङाच* করা যায়, ভঙ্গপরিবারের যুবকরা কায়িক শ্রমসাধ্য শিল্প শিক্ষা করিতেছে। ইহারা পল্লীগ্রামে আপন আপন গৃহে একক বা কল্প জন একযোগে কারখানা স্থাপন করিতে পারে । তাহার পর ইহারা যদি সমবায় নীতিতে কাজ করে, সমবায় নীতিতে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে পণ্যের উপকরণ ক্রয় ও৮ পণ্য বিক্রয় করে, তবে শিল্পের উন্নতি সাধনে ও সঙ্গে সঙ্গে শিল্পীর আর্থিক অবস্থা-পরিবর্তনে বিলম্ব হয় না । শিল্প বিভাগকে শিল্পে উন্নত পদ্ধতি প্রবর্তন সম্বন্ধেপরীক্ষা করিয়া পরীক্ষালব্ধ ফল শিল্পীদিগকে শিক্ষা দিতে, হইবে। সে কাজ সরকারের। আমরা জানিয়া আনন্দ লাভ করিয়াছি, শিল্প বিভাগ সংপ্ৰতি দুইটি কাজ করিয়াছেন – ( ১ ) বিভাগের পরীক্ষাব ফলে মৃৎপাত্র পুড়াইবার যে নূতন পাজ বা পোয়ান আবিষ্কৃত হইয়াছে তাহাকে উৎকৃষ্ট মৃৎপাত্র, চিনামাটির বাসন প্রভৃতি ও পোলিলেণও প্রস্তুত হইতে পরিবে। এক একটি পাজ প্রস্তুত করিতে আনুমানিক ব্যয় পাচ শত টাক, এতদিন চা’র পেয়াল, পীরীচ, দুগ্ধপাত্র, ফুলদানী প্রভৃতি এরূপভাবে প্রস্তুত হইতে পারে না বলিয়াই লোকের বিশ্বাস ছিল। সেই বিশ্বাস হেতু বঙ্গদেশেও বিরাট কারখানা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। কিন্তু পঞ্চাবে এই শিল্প উটজ শিল্পরূপে পরিচালিত হয়। যে পদ্ধতিতে পঞ্চাবে এতদিন এই শিল্প পরিচালিত হইয়া আলিতেছে, তাহী ক্রটিশূন্ত নহে এবং সেই জন্যই তাহ প্রতিযোগিতায় আত্মরক্ষা করা দুঃসাধ্য বলিয়া মনে করিতেছে। কিন্তু . এতদিন আমাদিগের দৃষ্টি বিদেশের দিকেই নিবন্ধ থাকায়, বিশেষ সরকার এ বিষয়ে উদাসীন থাকায়, পদ্ধতিতে উন্নতি প্রবর্তনের চেষ্টা হয় নাই। এখন পরিবর্তিত অবস্থায় সেই চেষ্টাই হইয়াছে এবং তাঁহা ব্যর্থও হয় নাই। বাংলা যে উন্নত চক্র আবিষ্কৃত হইয়াছে তাহাতে কুম্ভকার ক্রত নানা ভ্ৰব্য প্রস্তুত করিতে পারে। তাহার পর পাত্র দপ্ত করিবার এই সূতন পাজা আবিষ্কারে শিল্পে ষে পরিবর্তন অবশ্যভাণী, তাহা বিপ্লব বলিলেও বলা যায়। মিনাকর মুখপাত্র, টালি প্রভৃতি এ দেশেও প্রস্তুত হইত ; তাহ রঞ্জিত করিবার ও তাঁহাতে নাম নক্স অঙ্কিত করিবার প্রথাও ছিল। যে, ইরাকে ও তুৰ্কীতে এই শিল্প বিশেষ সম্বুদ্ধি লাভ করিয়াছে -