পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{{2:క SSDBO ऋण कारक थांक कभज़ cव नश्उ जांश नद । उक्नैौ झकथबाण चणिानन, “जण गाज कहे ? किन क्रिड राव ब बगिराठन, “दफ़ cष चांबद्ध निन्छ cझब्रक शिक् िकब्रह, -এর পর ওর ছৰ্গতির সীমা থাকবে না। মেয়েছেলেকে আত জাহ্লাদ কখনও দিতে নাই, শ্বশুরবাড়ির ছেচানি সইবে কি ক’রে তাহলে ?” ● কৃষ্ণদয়াল বলিতেন, “কোনোকালে হয়ত অন্ন জুটুবে না বলে গোড়ার থেকেই তাহলে ছেলেমেয়েদের খাওয়া বন্ধ করে দিতে হয়।” রাধারাণীর বাক্যের জোর যতটা ছিল, যুক্তির জোর ততট ছিল না, স্বতরাং “বাক্যবাগীশ, কথার নবাব,” বলিয়া তিনি উঠিয়া চলিয়া যাইতেন। রাজেন্দ্রাণীকে শুধু লোহাগ আঙ্কাদ দিয়াই কৃষ্ণদাল নিশ্চিন্ত হন নাই। মেয়েকে রীতিমত স্বশিক্ষা দিবারও তিনি ব্যবস্থা করিয়াছিলেন। তাহাকে নিজেও পড়াইতেন, এবং শিক্ষয়িত্রী স্বাধিস্থ শেলাই গান বাজনা প্রভৃতি শিক্ষা দিবারও ৰ্যবস্থা করিয়াছিলেন । এ-সব শিক্ষার প্রয়োজন তখনকার দিনে নিজাম্ভ উদারনৈতিক ব্ৰাহ্মপরিবার ভিন্ন অন্য কোথাও স্বীকৃত ইত না, সুতরাং খ্ৰীষ্টিয়ান বলিয়া গ্রামে র্তাহার নাম অবিলম্বেই রুটিয়া গেল। আত্মীয়স্বজন গ্রামে ঘটা করিয়া তাহাকে ত্যাগ করিলেন বটে, তবে গোপনে চিঠি লিখিয়া জর্থসাহায্য চাওয়া এবং কলিকাতায় জাগিলে তাহার বাড়ি মাসখানেক চাপিয়া বলিয়া থাক, এ-স্থটি কৃপা হইতে র্তাহাকে ৰঞ্চিত করিলেন না। রাজেন্দ্রাণী বারো পার হইয়া তেরোতে পা দিতে চলিল। তাহার বাবা এবং মায়ে এইবার রীতিমত ঝগড়া বাধিয়া গেল । মা পণ করিলেন যেমন করিয়া হোক মেয়ের বিবাহ দিবেনই। স্বামীর সাংসারিক ৰুদ্ধি একেবারে নাই বলিয়া কি তিনিও তাহার তালে তাল দিয়া বাপ-পিতামহের নাম ডুবাইবেন ? নিজের বাপের বাড়ির সাহায্যে কস্তার জন্য উপযুক্ত ঘরে পাত্র সন্ধান করিতে তিনি মহোৎসাহে লাগিয়া গেলেন। কৃষ্ণায়াল ঠিক তেমনই উৎসাহ সহকারে সব কটি পাত্রের বড় বড় খুৎ বাহির ক্ষরিয়া বিদায় করিয়া দিতে লাগিলেন। ब्रथाब्रवॆ ८कमब्र बैरिब बनछधि नाभिनन। जिजाना কৰিলেন, “তোমার মড়লৰখানা কি শুনি মেয়ের বিয়ে pবেন ? : : - বলে কি বানের জলে ফেলে দিতে হবে ?” রাধারাণী বলিলেন, “কেন সব কস্ট পাত্রই খারাপ কিলে ? কি এমন তোমার মেয়ে রাজার দুলালী যে কেউ তার যোগ্য নয় ?” কৃষ্ণদয়াল বলিলেন, “মেয়ের বিয়ে এত ছোটোতে আমি দেব না, তোমায় হাজার বার বলেছি। তৰু তুমি যখন যত ভূত বাদর ধরে আনবে, তখন আমায় ছুতে ক'রে তাড়াতেই হবে । কুলীনের মেয়ে যাট বছর পর্যন্ত কুমারী থাকলেও নিন্দে হয় না, এ ত তুমি নিজেও জান, তবে অত অস্থির হয়ে লাফালাফি করবার দরকার কি ?” রাধারাণী বলিলেন, “দরকার তুমি বুঝলে আর ভাবনা ছিল কি ? মেয়েকে ত একেবারে ধিঙ্গি করে তুলচ, খ্ৰীষ্টিয়ান, ব্রাহ্মকেও সে হার মানায়। তারপর বুড়োধাড়ী হয়ে নিজের ইচ্ছামত বিয়ে করতে চাইবে ত ? কোনো অম্বরে যদি করতে চায়, তখন কি হবে ?” কৃষ্ণদয়াল বলিলেন, “নিজে ইচ্ছা করে মানুষ যে-ঘরে ঢুকতে চায়, সেইটেই তার স্বঘর।” রাধারাণী বলিলেন, “তা আর নয় ? তোমার যা বুদ্ধি জাত কুল কিছু দেখবার দরকার নেই ।” কৃষ্ণদয়াল বলিলেন, “মেয়ে নিজেই দেখে নেবে। নিজের বুদ্ধিতে চলে মানুষ কষ্ট পায় সেও ভাল, তৰু অন্যের হাতের পুতুল হয়ে আরামে থাকা কিছু নয়।” ম-বাপের ঝগড়া চলিতেই থাকিল এবং রাজেন্দ্রাণীও বড় হইতে লাগিল । ইদানীং আর মেয়েকে পড়াইবার সময় পান না বলিয়া কৃষ্ণদয়াল তাঁহাকে বেথুন স্কুলে ভৰ্ত্তি করিয়া দিয়াছেন। আর এক বছরের মধ্যেই মাটিক পরীক্ষা দিয়া কলেজে ঢুকিবে বলিয়া লে গৰ্ব্ব করিয়া বেড়ায়। ভাইদের ८ध्रा cन श्रृंप्लांब खांज बलिब्रां कथां★ कथांब डांशणम्र ক্ষাপাইতে ছাড়ে না। মেয়ের রকম দেখিয়া মায়ের হালিও পায় অথচ গাও জালা করে । এই বয়সে তিনি ছেলের ম৷ হইয়াছিলেন, আর এ মেয়ের রকম দেখ। ককালের গুৰুষে স্ত্রীশিক্ষাতেই আপত্তি ছিল না তাহ মহে, স্ত্রীস্বাধীনতাতেও ছিল না। রাধাক্কাণী অনাস্ট্রীয় কোনো