পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ove సాBO কঙ্কাল বলিলেন, “রোগে আজই লণ্ড ক্ষেপে ঘেও না। তোমার অনুমান যদি সত্যুিও হয়, তাহলেই বা অত ভাববার কারণ কি আছে ? রগেজের সঙ্গে কি বিয়ে হতে পারে না ?” রাধারাণী বলিলেন, “ওর সঙ্গে কি করে হবে ? জাত ফুল সব ভাসিয়ে দেব নাকি ?” - কৃষ্ণদয়াল বলিলেন, “ভাষাতে হবে কেন ? ও ত ব্ৰাক্ষণেরই ছেলে।” রাধারাণী বfাঝিরা উঠিয়া বলিলেন, “হ্যা, চকোত্তি জাবার -বামুন, তেলাপোকা আবার পার্থী ! এ সব কাও করবে ত আমি যেদিকে দুই চোখ যায় চলে যাব।” ৰুকদয়াল বলিলেন, “ম্বরটাই ত বড় নয়, বরটা বড় । ভাল স্বরের একটা বাদর ধরে মেয়ে দিয়ে বেশী লাভ হবে, না, একটু নীচু ঘরের ভাল ছেলেকে দিলে বেশী লাভ হবে ? কোনটায় তোমার মেয়ে বেণী স্বৰী হবে ?” রাধারাণী বলিলেন, “স্বৰী হওয়া-না-হওয়া মেয়েমানুষের चुडे। शब्रानौि बज्र पक्षब्र क्षछि क्रब्र अब्रा३ कि হখের সাগরে ভাস্ছে সবাই ? না আমাদের, যাদের মা বাপে বিয়ে দিয়েছে, তারাই সবাই অস্ত্রখে হাবুডুবু খাচ্ছি। ও-সব স্বর্থঅশ্বথ কোনো কাজের কথা নয়। তাই বলে বাপপিতামহের খর্ব ছেড়ে দেব নাৰি ?” কৃষ্ণদয়াল বলিলেন, “কোন নিয়মে স্থখ বেশী হয় তা ত ঠিক করা শক্ত, কারণ এ বিষয়ে সরকারী বা বেসরকারী কোন হিসেব নেই। তবে আমার মত যা তা তোমায় আগেই বলেছি। মানুষ স্বাধীনভাবে নিজের পথ বেছে দুঃখ পায় সেও ভাল, তবু আরামে থাকবার আশায় পরের হাতের পুতুল হওয়া ভাল নয়।” রাধারাণী হার মানিলেন না, ক্রমাগত উত্তেজিত হইয় তর্ক করিতে লাগিলেন। বার-বার করিয়া বলিতে লাগিলেন, তিনি আর কাহারও কথা শুনিবেন না, এই বৎসরের ভিতর মেরে বিবাহ দিবেন। কলেজে তাহাৰে কিছুতেই পড়িতে দিবেন না। দেশে, গ্রামে, তাহার আর অহা হইলে মুখ gाषादेबांब्र झेशांद्र थांक्ट्वि ब । कृकवर्षाण जडाछ श्रणैब्र कृ३छ। বাড়ির সমস্ত আমরাওয়া কেমন যেন গুয়েট ইন্ম ছিল। খোলাখুলি वभज़ाख श्बन, कांद्रन झक्नबाण उशत्र जबकन्न নে না, আবার মিটমাট, হইয়া চুকিয়াও যায় না। ছেলেমেয়েদের পড়াশুনার হাজামাও নাই, কারণ এখন গ্রীষ্মের ছুটি, কি করিয়া ষে মানুষগুলির সময় কাটে ऊांशढे ५क जमश इहेष्ठ मैंiफ़ांझेल । नर्विांट*क শোচনীয় অবস্থা হইল রাজেন্দ্রাণীর। কোনো কাজ নাই, কোনো মানুষের সঙ্গ নাই, সংসার তাহার কাছে মরুভূমির মত হইয়া উঠিল । গ্রীষ্মের ছুটিতে রণেন্দ্রও দেশে চলিয়া গিয়াছে। তাহার বাবা নাকি তাহাকে ডাকিয়া পাঠাইছেন । ভাইদের কাছে তাহার ঠিকানা আছে, তাহারা অবশ্য চিঠিপত্র কিছুই রণেন্দ্রকে লেখে না। রাজেন্দ্রাণীর বুক ফাটিয়া যায় একটুখানি তাহার খবর পাইবার জন্ত । রণেস্ত্রের হাতের লেখা দুইটা অক্ষর দেখিতে পাইলেই তাহার প্রাণের আকুল তৃষ্ণ একটু হয়ত মেটে, কিন্তু সে ষে বাঙালীর মেয়ে, তাহার মুখ বুজিয়া সন্ধ করা ভিন্ন দ্বিতীয় উপায় নাই । - ঘরের কাজ আগেও সে করিত, এখন পড়ার তাড়া নাই, ম। আশা করেন এখন সে একটু বেশী করিয়াই তাহাকে সাহায্য করিবে, কিন্তু রাজেন্দ্রাণীর কোনো কাজেই মন লাগে না। ঘর-দোর পরিষ্কার রাখা আসবাবপত্রের ধূলা ঝাড়, জিনিষপত্র ফিটফট করিয়া গুছাইয়া রাখা প্রভৃতিতে আগে সে খুব উৎসাহ দেখাইত, এখন তাহাও আর রাজুর ভাল লাগে না । তবু অভ্যাস-মত সেদিনও সে বসিবার ঘর, পড়িবার ঘর সব পরিষ্কার করিতেছিল। তাহার বাবার টেবিলটা সৰ্ব্বাই এলোমেলোর মেলা হইয়া থাকে। রাজু এইটি গুছাইতেই সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক সময় দেয় । আজও মোট মোটা বইগুলি এক এক করিয়া বাড়িয়া সে থাকৃ করিয়া রাখিতেছিল, এমন সময় একটা বইয়ের ভিতর হইতে ঠক্‌ করিয়া একখানা চিঠি মাটিতে পড়িয়া গেল । সেখান স্কুড়াইম্বা রাখিতে গিয়া রাজেন্দ্রাণীর জৎপিগুট হঠাৎ যেন আছাড় খাইয়া পড়িল । অতি পরিচিত অতি थियं इम्लकच्न । চিঠিখান তাহার বাবার নামে। রাজেজাণীর উচিত क्लि न ठांश भूनिद्रा "फ़ । क्छि कनब्र, झर्ककौब क्रोडाइ