পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-- গোরখপুরে প্রবাসীবল্প-সাহিত্য-গঞ্জেশন 4 سنويا যদিচ আমরা বাঙ্গাল দেশের বাইরে বাস করি, তবু নিজেদের প্রবাসী বলতে আমি সঙ্কোচ বোধ করি। ভারতে বাস করে ভারতবাসী নিজেকে পরবাসী কি করে বলৰে ? সেটা বড়ই অশোভন । তাই আমি প্রথম থেকেই প্রবাসী আখ্যার বিরোধী। একবার কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে थाँमाँग्न ७-नषtक क५ झग्न ; डिबिe *थवांनौ' नांtभङ्ग श्रृंकणांडौ नन । আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম বহির্বঙ্গ সাহিত্য-সম্মেলন" বললে কি রকম হয় ; তিনি বলেছিলেন—বেশ ভাল কথা, বহিৰঙ্গ-সাহিত্য-সম্মেলন' বলতে পার অথবা ‘বঙ্গেতুর সাহিত্য-সম্মেলন' বলতে পার। যদিও আমাদের এ সম্মেলনের একাধিক বার নাম পরিবর্তন হয়েছে, তৰু আমি এ-বিষয়ে পরিচালকবর্গের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তবে এ-কথা বলতেই হবে, ‘প্রবাসী নামটা চলে গেছে, কেমন যেন ছাড়ানো যায় না। প্রবাস কথাটার মানে হয়ে দাড়িয়েছে বাঙ্গালা দেশের বাইরে। প্রবাসী নামে যত কিছুই আপত্তি উত্থাপন করি না কেন, এ-কথা স্বীকার করতেই হবে বাঙ্গালা দেশ আমাদের আপন দেশ, আমাদের মাতৃভূমি, বাঙ্গালী ভাষা আমাদের মাতৃভাষা। প্রতি বৎসর এ সম্মেলন আমাদের এ কথাটি নূতন ক’রে যেন মনে করিয়ে দেয় । এ দেশকে আমরা আপন দেশ বলে মনে করব, কিন্তু জন্মভূমি যে সকল দেশের চেয়ে আপনত ভুললে চলবে কেন ? তাতে এ দেশকে একটুও অবজ্ঞা করা হয় না। আমরা অনেক স্ত্রীলোককে 'মা' বলে সম্বোধন করি, তাতে মাতৃত্বের গৌরব বৃদ্ধি পায়, কিন্তু যে মা পেটে ধরেছে সে মা কিন্তু অন্ত মাদের চেয়ে একটু পৃথক ; সে জননী, শুধু মা নয় । বাঙ্গালা দেশ আমাদের জননী এ-কথাটি মনে রাখা বড় দরকার । সেদিন আমার দেশের কয়েকটি ভাই আমাকে তাদের নবজাত পত্রিকার জন্ত একটি কবিতা বা গান লিখে পাঠাতে বিশেষ করে অনুরোধ করেছিলেন। তখন আমার দেশের গ্রামখানির কথা মনে পড়ে গেল । সেই পদ্মানদীর ধার, সেই খোলা মাঠ, খোলা প্রাণ, পার্থীর গান, বকুল ফুল হরির লুটের বাতাসা, মায়েদের ভালবাসা, ছেলেদের সঙ্গে থেলা, সব মনে পড়ে গেল। আমার সেই মিষ্টি দেশটি আমার চোখের সামনে আনার প্রাণের সামনে ভাসতে লাগল, ভাল করে মনে হ’ল আমি ভুলিনি ভুলিনি আমার দেশমাতাকে যদিও প্রায় পয়ত্রিশ বৎসর সে গ্রামখানিতে যাইনি। দূর দেশে থাকলে কি হবে, মা'র টান বড় টান। যদিও এ-দেশও আমাদেরই দেশ, এ-দেশেই আমরা অনেকে ঘর বেঁধেছি, নানা কাজে এ-দেশেই নিজেকে জড়িয়ে ফেলছি, এ-দেশের লোকদের বড় আপন মনে হয়, তাদের স্নেহ করি, তাদের স্নেহ পাই, তাদের সেবা করে আনন্দ পাই, কৃতার্থ হই, হয়ত এ-দেশেই ছাইটুকু রেখে ধাব, তৰু—তৰু—সেই যে বড় বড় নদীর দেশ, বর্ষা ও ঝড়ের দেশ, সেই যে ম্যালেরিয়া-ক্লিষ্ট আমার ভাইবোনগুলি, সেই যে ভাটিয়ালী, বাউল ও কীৰ্ত্তন গান, সেই যে ভাবপ্রবণ জাতিটি, আর সেই যে আমার অতি মিষ্ট বাঙ্গালা কথ ও বাঙ্গাল ভাষা, সে যে আমার স্বর্গাদপি গরীয়সী জন্মভূমি, তাকে ত ভুলতে পারি মা ! তবে এ কথা আমাদের মনে রাখতেই হৰে যে যদিও আমরা জন্মভূমি থেকে দূরে রয়েছি, তৰু এ-দেশও আমাদেরই দেশ, এ আমাদের জন্মভূমি না হলেও কৰ্ম্ম-ভূমি অল্প-ভূমি। এ দেশই আমাদের জীৰিকার সংস্থান করে দিচ্ছে। অনেক বাঙ্গালী আছেন যাদের এ দেশই জন্মভূমি । এ । দেশের অধিবাসীরা আমাদের ভাইৰোন ; ভাইবোন ভেবেই এদের বুকে dरम निष्ठ शव । जडtब्रव्र छणवानां अtणब्र cनeब्र कांश् । भtन वा भूथ এ দেশের লোকেদের তাচ্ছিল্য করলে দিজেদেরই হীনতা ও অমুদারতা প্রকাশ পাৰে। চাণক্য বলে গেছেন—উদারচন্তিানান্ত বল্পধৈব কুটুম্বকম; भटत्र ब्रांश्चाश्वांश्च शिं], कौटिल्यः शांशन क्षब्रविांब कषा । । “গোরক্ষপুরের যুন্নিকটেই দেবদেব বুদ্ধদেবের জন্ম ও মহাপ্রস্থানের স্থান" এই তথ্যটিকে উপলক্ষ্য করিয়া সভাপতি মহাশয় বলেন – জানি না, আমার মনে হয় যদি বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম এদেশ থেকে অপস্থত না হত, তা হলে হয় ত এদেশের এত দুৰ্গতি হ’ত না। বৌদ্ধ ধর্মের জীযুক্ত অতুলপ্রসাদ সেন সাম্য ও একজাতীয়তা ভারতবাসীকে এত ছিন্নবিচ্ছিন্ন হতে দিত না। cष मांथनांद्र ७णाग्नखणि बूकtअद निtáण कtब्र निप्प्र शिरग्नरश्न ठ याख আবার আমাদের মনে করবার দিন এসেছে— সদৃষ্টি, সৎসঙ্কল্প, সৰাকা, *छाबझाङ्ग, मधूनांtग्न छौदिक अर्क्षन, ग९rछड़े म९ङ्गुडि ’ यामि श्रांमांtज़ब्र বাঙালী ভাইবোনদের বিশেষ করে আজ এ উপদেশ কয়টি মনে রাখতে অনুনয় করি। তা হলে আমরা এদেশীয়দের সঙ্গে সখ্যভাব রক্ষা করে চলতে পারব । বহিবৰ্গীয় বাঙালীদের মধ্যেও দলাদলি লক্ষ্য করিয়া যেন মহাশয় বলেন, “यषभ कथॉरें श्रध्झ बहिबक्रिीब्र यांत्रांजौरमब्र भाषा किबठांइांच्म ।”