পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

درمان SO8O. “আমি আমার বাঙ্গালী ভাইদের বিশেষ করে মিনতি করি, এ দুর্ভাগ্যের হাত হতে নিষ্কৃত্তি পেতে যেন সকলেই চেষ্টা করেন ।” “আর একটি জামাদের প্রধান প্রয়োজন ও কর্তব্য-বাঙ্গালার বাইরে ৰাঙ্গালা সাহিত্যের সাধনা ও প্রচার ” “ভারতের সমগ্র সাহিত্যের মধ্যে যে বাঙ্গাল সাহিত্য সর্বোচ্চ স্থান অধিকার করেছে তা অৰীক্ষার করবার छैनांछ cमई ! कि क८ङ्ग कब्राक् ? छर्ण९ cय ८म-कश] चौकांब्र क८व्र रुrम् আছে " "এমন যে আমাদের ভাষা—আমাদের অপূৰ্ব্ব সম্পদ, তা আমরা বঙ্গের বাইরে বাঙ্গালীর কি সম্ভোগ করব না ? তাই বলি এদেশীয় বাঙ্গালী ভাইযোমের এদেশেও মাতৃভাষার পূজায় সমারোহ করে। এ পূজায় যে আমাদের শুধু আনন্দ তা নয় ; এবিষয়ে আমাদের দায়িত্বও আছে । বাঙ্গালী ছোট ছোট মেয়েরা যখন বাঙ্গালা অলঙ্কারের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে এদেশীয় অলঙ্কারও পরে, বড় মধুর দেখায়। তেমনি আমরাও এদেশীয় সাহিত্যের ভূষণভাণ্ডার থেকে রত্ন সংগ্রহ করে বাঙ্গাল সাহিত্যস্বশরীকে নুতন ভূষণে অলঙ্কৃত করতে পারি। এদিকে আমাদের দৃষ্টি রাখা কৰ্ত্তব্য ।” অতঃপর সভাপতি মহাশয় “সাহিত্যের প্রধান তিনটি উপকরণ ভাব, ভাষা ও ভঙ্গী” সম্বন্ধে সংক্ষেপে র্তাহার মত ব্যক্ত করেন। কয়েকটি কার্জনা আমাদের সাহিত্যসম্পদকে কিঞ্চিৎ পঙ্কিল করে তুলছে। কোণও কোনও লেখা জীলভাদোষে দুষ্ট। আটের দোহাই দিয়ে, স্বাস্তবতার দোহাই দিয়ে সাহিত্যে অশ্লীলতা প্রচলন ও প্রচার করলে অদ্যায় করা হবে । বাস্তবতাকে বর্জন করলে সাহিত্য চলে না একথা ত স্বতঃসিদ্ধ। ककिमछटा, ब्रवैौटामांथ, *ब्र९कल्ला ८कश् वांछक्ठां८क ऍtwक कtब्रन नि । সঙ্গের উপরেই সাহিত্যের অসিন। তবে সব মলিন সত্য বা কুৎসিত খঙ্গিকতাই সাহিত্যের আধার নয়। কতকগুলি বাস্তবতা সুসাহিত্যে বর্জনীয় । কেন্দ্ৰ, সাহিত্যের আশ্রয় শুধু সত্য নয়, শিব ও সুন্দরও সাহিত্যের আঞ্জা। যে সাহিত্য জশিৰ, জহার, সে সাহিত্যের যত বাস্তবতাই থাক न} &क्लन *ब्रिड)अ । ..জর্তমান বঙ্গলাহিত্যে জায় একটি ক্রটি কখনও কখনও লক্ষিত হয়। সেটি হচ্ছে ভাবের অস্পষ্টতা। অবগু এ-দলের লোকেরা হয়ত বলবেন, এ পাঠকের বুধবার ক্ষমতার অভাব, লেখকের লেখার দোষ নয়। কোনও কোনও স্থলে হয়ত একথা সত্য কিন্তু আমার মনে হয় না যে একথা সম্পূর্ণ সক্ষ্যg.কোনও কোনও স্থলে হয়ত লেখকেরা নিজেরাই ঠিক হৃদয়ঙ্গম করতে পারেন না কি লিখেছেন। তাদের কাছে মা বুঝতে পারা অথবা না বোঝাতে পারা সাহিত্যকলার একটা কৃতিত্ব । সাহিত্যের ভাষা সম্বন্ধে গোড়ামী করা তাহার মতে इंटेड । আমার মতে ভাষার বৈচিত্র্য সাহিত্যের সম্পদ। ইহা লেখকদের কষ্টি, শিক্ষা ও অভ্যালের উপর নির্ভর করে। আমি নিজে যদিও সরল ও কুম্পষ্ট ভাষায় পক্ষপাতী, তবু আমি মাঞ্জিত ও সংস্কৃত ভাব খুব সম্ভোগ DDS B BB BBBBBS BB BB DDB BDBB BBB BBB পারে, যে ভাষা নিতাপ্ত জাড়ষ্ট বা অস্পষ্ট নয়, তাই সাহিত্যের সমীচীন ভাষা। আমি নিজে সরল ভালার পক্ষপাতী, কিন্তু তরল ভাষার বিরোধী । अभि किञ जिभिउ छांबीब्र cधांप्शनिकष्ठांब्र जटिलष जगहन कब्रि । কলিকাতার ভাষা যদিও সাহিত্যের ভাবা হয়ে দাড়িয়েছে তবুও তারও जॉठिनंश विबभन नछ । • मङ्गन, यदि छक्केबांगवांनी क्रिया वैशैवानेौ वदः रुरत्रव्र अश्नांश्च शtनद्र मॉहिठिाकब्र ८छन रुtब्रन ॐांtणब्र इोंनेौग्न छांशां७ বাঙ্গালী সাহিত্যে চালাতে হবে তাহলৈ বাঙ্গালী সাহিত্যের কি দুর্দশ হবে বুঝতেই পারেন। মনে রাখতে হবে, বাঙ্গালী সাহিত্য সমগ্র বাঙ্গালার नांश्डि, बांत्रांजौ पथप्न वांश्न छैiप्मबई नाश्ठिा । बघ्नई cशोब्राबब्र বিষয়, আমাদের বাঙ্গালী মুসলমান ভাইদের মধ্যে অনেক স্বসাহিত্যিকের আবির্ভাব হয়েছে। অধিক স্থলেই উাদের বাঙ্গালী ভাষা বড়ই মনোরম ৷ উারা অনেকেই সাহিত্যে উচ্চস্থান অধিকার করেছেন। তারাও বাঙ্গালী, তাই তাদের ভাষাও বাঙ্গালা। আমি অস্তুরের সহিত কামনা করি হিন্দু ও মুসলমান সাহিত্যিকদের ভাষায় যেন কোনও রূপ প্রকট পার্থক্য না এসে পড়ে, উভয়ের আদর্শের আদান-প্রদানে যেন বাঙ্গাল সাহিত্যের সৌষ্ঠব বৃদ্ধি পায় । “ভাষার ভঙ্গী অর্থাৎ ষ্টাইল” তাহার মতে, “সাহিত্যকলার এক প্রধান অঙ্গ ” বর্তমান বাঙ্গালা সাহিত্যের একচ্ছত্র সম্রাট রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যের প্রভাব বাঙ্গালী লেখক মাত্রেরই উপর অল্প-বিস্তুর পড়েছে। শত চেষ্টায়ও যেমন প্রকৃত অনুকরণ সহজ নয় তেমনি শত চেষ্টায়ও প্রধান সাহিত্যিকদের রচনা-ভঙ্গীর প্রভাব এড়ানো সহজ নয়। তবু আমি নবীন লেখকদের বলি, উারা যেন শুধু অনুকরণের চেষ্টা না করেন, তাদের নিজের প্রকাশভঙ্গী যেটা আপন হাতে আসে সেটাকে যেন যত্নে রক্ষা করেন. অজ্ঞাতসারে অপরের প্রভাব পড়ে গড়ক। স্বলেখক মাত্রেরই রচনা-ভঙ্গীর স্বকীয়তা অক্ষুণ্ণ রাখা বাঞ্ছনীয় মনে করি। মুথোস পরে নি জর আকৃতির দৈস্য অনেক দিন ঢেকে রাখা যায় না। নিজের সাহিত্যের আকৃতিকেই সুপরিমাজ্জিত করে স্বভাবিক উপায়ে তার সৌষ্ঠববৰ্দ্ধন করাই শ্রেয় মনে করি। তাতে অন্ততঃ হাস্যাপদ হতে হয় না । মহিলা-বিভাগের অভ্যর্থনা-সমিতির নেত্রী শ্ৰীমতী স্বজাত দেবী মহিলাদিগকে স্বাগত সম্ভাষণ করিয়া গোরখপুর যে পুণ্যভূমি তদ্বিষয়ে কিছু বলেন। “এই নগরের পার্শ্ববর্কিনী রোহিণী নদীর তীরে প্রাচীন কপিলবস্তু নগর । বুদ্ধদেব ঐস্থানেরই রাজপুত্র। তিনি জগতকে নিজের ধৰ্ম্ম অনুসারে মোক্ষের পথ দেখাইতেছেন শুনিয়া উহার মাতৃস্থানীয় মাতৃদ্বষা প্তাহাকে বলেন, ‘তুমি সকলকে মোক্ষের পথ দেখাইতেছ, আর আমাদিগকে দূরে রাধিৰে?” তখন বুদ্ধদেব নারীশিক্ষা লইতে সন্মত হন।" “অতীতের এই সকল কথা ছাড়িয়া বর্তমানের দিকে দৃকপাত করিলে দেখা যায় অনেক স্থানের মত এখানেও নারীদিগের শিক্ষা প্রভূতি প্রগতির কোন উপায় নাই। এখানে বিশেষ করিয়া বাঙ্গালী মেয়েদের বিদ্যালয়ের অভাব আছে । সেন্থলে গৃহশিক্ষাই একমাত্র অবলম্বন । মেয়েদের শিক্ষার বিশেষ ব্যবস্থা হওয়া অতিশয় বাঞ্ছনীয় ।” "আজ আমরা সমবেত হইয়া সাধারণতঃ নারীদ্বিগের জন্ম, ও বিশেষ করিয়া এইস্থানের নারীদিগের সর্ববিধ উন্নতির জঙ্ক কি কি করা আবখ্যক তাহার বিবেচনা ও বিচার করিতে পারি।” - মহিলা-বিভাগের সভানেত্ৰী শ্ৰীমতী নিস্তারিণী দেবী সরস্বতীর অভিভাষণে অনেক সন্ধপদেশ সমাবিষ্ট হইয়াছে। তিনি তাহাতে লিখিয়াছেন, প্রায় চল্লিশ বৎসর পূৰ্ব্বে গোরখপুরে জাসিয়াছিলেন, তখন— - -