পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆుశి হৰিবা প্রদান করিয়াছে। তাহাতে ভারতবর্ষের জন্তান্ত প্রদেশ অপেক্ষ পূৰ্ব্বে তথায় ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার লাভ করে। জাপ্ত প্রদেশের পূৰ্ব্বে কলম্বরূপ उषाग्न मूलषन जश्ठि २७ब्राग्न थे यtरण छब्रउँौप्रजनशभिड काईकब्र DDDSDDDD DDD BB BBBBD DBBD DH TDBB DDDD হইয়াছে। এই বাণিজ্যের ব্যাপারে বাঙ্গালার লোক এখনও বন্ধের সমকক্ষ হইতে পারে নাই। সুতরাং কেবল কলকারখানার প্রতিষ্ঠার দ্বারা উচ্চশিক্ষিত যুবকদের কর্শ্বের যোগাড় করিয়া দেওয়া খুব সীমাবদ্ধ ভাবেই সন্তৰ। কারণ উপযুক্ত পরিমাণ মূলধন, যাহা দ্বারা কলকারখানা প্রতিষ্ঠা করিয়া পৃথিবীর অপরাপর দেশের সহিত প্রতিযোগিতায় কৃতকাৰ্য্য হওয়া যাইতে পারে, তাছা উত্তর-ভারতে, বিশেষ বাঙ্গালা দেশে, এখনও সঞ্চিত হইয়াছে বলিয়া মনে কল্পিতে পারা যায় না । ভারতের, বিশেষ বাঙ্গালা দেশের, বহির্বাণিজ্য বর্তমানে অতিশয় বিস্তৃত, একথা জৰীকার করা যায় না। কিন্তু বাঙ্গালার এই বাণিজ্যে বাঙ্গালীর স্থান জল্প, এমনকি ইহার কোন কোন শাখায় বাঙ্গালী নাই খলিলেও চলে। অতঃপর বক্তা বাংলা দেশে অস্তবাণিজ্যের কথা বলিয়াছেন। উৎপাদিত পণ্য বাহা বিদেশ হইতে জাসিতেছে এবং ভারতবর্ষে প্রস্তুত হইতেছে, তাহার বণ্টন কাৰ্য্যে, অর্থাৎ তাহার ব্যবসায়ে, সহস্ৰ সহস্ৰ লোক নিযুক্ত আছে। এই অন্তর্বাণিজ্য চিরকালই বাঙ্গালীর হাতে ছিল এবং বহির্বাণিজ্য ইংরাজদেয় আমল হইতেই ইউরোপিয়ানগণ অনেক পরিমাণে দখল করিয়াংিলেন। বঙ্গর এবং উৎপন্ডর স্থান হইতে স্বদূর পল্লীর গৃহস্থ বাড়ী পর্যন্ত পণ্য বিতরিত হইতে কত প্রকারের কত ব্যবসায়ীর দরকার তাহা আমরা অনেকে ধারণ করতে পারি মা । কিন্তু এক বাঙ্গালা দেশেই বড় বড় সওদাগর অফিস হইতে মুদির দোকান পৰ্য্যন্ত গণনা করিলে দেখা যাইবে কয়েক লক্ষ গোঙ্ক এই কায্যে নিযুক্ত আছে। কৃষ্যোৎপন্ন কিংবা শিল্পোৎপন্ন পণ্য সংগ্রহ কল্পিয়া বিদেশে কিংবা দেশের অস্ত্যত্র বণ্টনের জষ্ঠ প্রেরণের কায্যেও বহু সহস্ৰ ব্যক্তি নিযুক্ত আছে। এই উভয় কায্যেরই র্যাহারা সংঘটক তাহায়ের কার্ষ্য পৃথিবীর সর্বত্রই অসন্ত্রমজনক বলিরা আর এখন পরিগণিত হয় মা । কিন্তু আমাদের আবুবকগণ, বলিতে গেল, এই পণ্য বণ্টন ও পণ্য সংগ্রহ অর্থাৎ ব্যবসায়ের সহিত একরূপ সম্পর্কৰিবৰ্জিত । কৃষ্যোৎপন্ন জয্যের সংগ্রাহক থjরদায় এবং বণ্টনকারী অনেক স্থলেই অবাঙালী । এই সকল সংগৃহীত মালের বিদেশে চালানকারীও সাধারণতঃ বাঙালী নয়। যে মাল বিদেশ হইতে আসে এবং যে মাল ভারতে উৎপন্ন হয়, তাহার উচ্চ স্তরের বণ্টনকারীও সাধারণতঃ অবাঙালী । মধ্যস্তর এবং নিম্নস্তরের কাজ হইতেও বাঙালীর ক্রমে অপস্থত হইতেছে । ফলতঃ বাঙ্গালার ক্ৰমবৰ্দ্ধমান ব্যবসায়ের প্রসার এবং ক্রমশঃ অধিক পরিমাণে পণ্য ব্যবহার হইতে থাকলেও এই ক্ৰমবৰ্দ্ধমান চাহিদ যোগাইতে ক্ৰমবৰ্দ্ধমান শিক্ষিত বাঙালী কোনই অংশ গ্রহণ করিতে পারিতেছে না। এরূপ অবস্থায় শিক্ষিত যুবকের কৰ্ম্মভাব ঘটা স্বাভাবিক। আমাদের মধ্যবত্ত সম্প্রদায়ের বৃত্তিহীন যুবকগণের পক্ষ এই ব্যবসাকার্যোর উপযুক্ততা বিষয়ে সন্দেহ করিৰার কারণ মাই, এবং উাহাদের শিক্ষা এবং বংশমর্যাদার দিক হইতে বিবেচনা করিলেও এই সব কাৰ্য্যে তাছাদের আশ্বসন্মানে কোনরূপ আঘাত লাগিতে পারে না। অসংখ্য যুবককে জানি র্যাহারা এইরূপ ব্যবসার কার্ঘ্যে অতিশয় উৎসাহসম্পন্ন, কিন্তু এ কাৰ্য্যের ভিতর উাহার কোনরূপেই প্রকৃষ্ট হইতে পারিতেছেন না । র্যাহারা পারিতেছেন, তাহারাও অল্প সময়ের মধ্যে অকৃতকাৰ্য্য হইয়া আসিয়৷ পুনৰ্ব্বার বেঙ্কারের দলে যোগ দিতেছেন। বাঙালীদের মধ্যে অতি অন্নসংখ্যক বুৰকই ব্যবসাবাণিজ্যে, বিশেষ খুচরা দোকামের মারফৎ পণ্যव मेंtन, कृठकाई) श्ब्रांप्इन । दख्। श्रृंटकीरेि बजिब्रोइन, c१, कृछिा७ अश ७य९ Rপ্রবাসী % SSD8O কারিকরদের দ্বারা উৎপাদিত সামগ্ৰী সংগ্রহ এবং তাহা নানাস্থানে প্রেরণ ও বিক্রয়ের কাজ দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকদের স্বাভাবিক কৰ্ম্মধারা ; এই কাজ তাহাদের হাতে থাকিলে হাজার হাজার লোক ইহার দ্বারা পালিত হইতে পারে, তাহাদের হাতে টাকা জমিতে পারে, এবং তাহার সাহায্যে বড় বড় কারখানা স্থাপিত হইতে পারে। কিন্তু হয় না কেন ? বাধা কি ? আমাদের শিক্ষিত যুবকগণ উtহাদের এই জন্মগত অধিকার হইতে বঞ্চিত থাকিতেছেন এবং বিদেশী এবং ভিন্নপ্রদেশীয় ব্যক্তিগণ র্তাহাদের হাত হইতে এই কাৰ্য্য কাড়িয়া লইতেছেন। কারণ ও বাধা বক্তা এইরূপ বলিয়াছেন। towastint; otion (standard of living) afoul offs tito একটা বড় প্রসঙ্গ অাছে এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ঐ জীবনযাত্রার প্রণালীর উপর অনেক বিষয়ে—বিশেষ অর্থনৈতিক বিষয়ে কৃতকাৰ্য্যতা ও অকৃতকাৰ্য্যতা কিযৎপরিমাণে নির্ভর করে। দক্ষিণু-আফ্রিকার শ্বেতকায় জাষ্টিদিগের জীবনযাত্রা-প্রণালী তথাকার কৃষ্ণকায় ভারতীয় ঔপনিবেশিকগণের জীবনযাত্র-প্রণালী অপেক্ষ উচ্চতর। তাহার ফল দাড়াইয়াছিল এই যে ঐ শ্বেতজাতীয় লোক অনেক প্রকার অর্থনৈতিক সংগ্রামে কৃষ্ণজাতীয় লোক দ্বারা পরাজিত হইয়া পড়িতেছিল: কারণ ব্যবসা ও কৃষিক্ষেত্রে শেষোক্তদের জীবনযাত্রার প্রণালী নিমন্তরে থাকায়, কি কুষি, কি বাণিজ্যে প্রথমোক্ত সম্প্রদায় তাহাদিগের সহিত প্রতিযোগিতায় আঁটিয়া উঠিতে পারিতেছিল না । শ্বেতজাতির হাতে তথায় রাজশক্তি—ফলস্বরূপ কৃষ্ণকায় জাতির তথা হইতে বিতাড়ন । ভারতের অবাঙ্গালী সম্প্রদায়ের, বিশেষভাবে দুই-তিনটি সম্প্রদায়ের, যে-সকল লোক বাঙ্গাল দেশে আসিয়া মধ্য ও নিম্ন স্তরের ব্যবসাকার্ধ্যে লিপ্ত হইতেছেন, তাহাদিগের জীবনযাত্রা-প্রণালী বাঙ্গালীদিগের জীবনযাত্রাপ্রণালী হইতে নিমস্তরের। ইহার ফল দাড়াইয়াছে, যে, ব্যবসাক্ষেত্রে বাঙ্গালীর স্টাহাদিগের সহিত প্রতিযোগিতায় ক্রমাগত হটিয়া আসিতেছেন এবং ২-২৫ বৎসর পুৰ্ব্বে ভারতীয়ের দক্ষিণ-আফ্রিকায় এ-বিষয়ে শ্বেতকায়দিগকে যেরূপ কোণঠাসা করিয়াছিল, বর্তমানে অস্কাষ্ঠ প্রদেশের লোকেরাও বাঙ্গালীদিগকে সেই অবস্থায় ফেলিয়াছে। স্বতন্ত্র রাজ্য হইলে হয়ত বাঙ্গালা দেশ তাহার অর্থনৈতিক শ গণের” বিপক্ষে দক্ষিণ-আফ্রিকার অনুরূপ আচরণের ব্যবস্থা করিত। কিন্তু বৰ্ত্তমান ক্ষেত্রে এইরূপ কোন প্রস্তাব রাজনৈতিক এবং জাতীয় কারণে বিবেচনার বহির্ভূত। কেবল প্রমবিমুখতার জন্ত বাঙ্গালীর ছেলেরা তাহদের উপযুক্ত সমস্ত প্রকারের বৃত্তি হইতে বিতাড়িত হইতেছে, একথার উপর আমার খুব আস্থা নাই। অস্বাভাকি প্রতিযোগিতাই উহাদের ব্যবসা-ক্ষেত্র হইতে অপসারিত হওয়ার কারণ। এই প্রতিযোগিতা কিরূপ তীব্র, তাহা বাঙ্গালার অবাঙ্গালীর সংখ্যা হইতেই বুঝিতে পারা যায়। এক কলকাতা ও হাওড়ার মোট প্রায় ১৪ লক্ষ অধিবাসীর মধ্যে প্রায় ৬ লক্ষ অবাঙ্গালী। এই প্রতিযোগিতায় উভয় পক্ষকে সম অবস্থা সম্পন্ন করিতে হইলে আৰগুকীয় ব্যবস্থা অবলম্বন করা আবশ্যক। কোন পক্ষরই স্বার্থে আঘাত না করি cनक्कर्ण जर्षtबछिक वासही कब्र ¢¢कबांtग्न अनछय नग्न । किड 4थोरम সে-বিষয়ের আলোচনার স্বযোগ এবং সময় মাই। কানপুরের হারকোর্ট বাটলার টেরোলজিক্যাল